কক্সবাজারের উখিয়ার পালংখালীর তেলখোলার পাহাড়ি দুর্গম এলাকায় আবারও একদল বুনো হাতির দেখা মিলেছে।
রোববার (৩০ জুন) দিনের বেলায় হাতির পালটি দেখতে পায় স্থানীয়রা। আর হাতির পালের ছবি ও ভিডিও চিত্র ধারণ করে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে শেয়ার করেন স্থানীয় যুবক নুরুল আবছার। এর আগে কয়েকবার এই হাতির পালটি দেখা গেছে।
স্থানীয়রা জানায়, এদিকে খাবারের সন্ধানে প্রায়ই লোকালয়ের কাছাকাছি চলে আসে হাতিগুলো। এ সময় বিভিন্ন আকারের হাতির সঙ্গে বাচ্চা হাতিও দেখা যায়। এর আগে কয়েকবার এই হাতির পালটি দেখা গেছে। মাঝে মাঝে হাতির আনাগোনা লক্ষ্য করা যায়। ঘুরতে ঘুরতে দল বেঁধে তারা লোকালয়ের কাছে চলে আসে। তবে সংশ্লিষ্ট বনকর্মকর্তারা বলছেন ভিন্ন কথা। হাতি কখনোই লোকালয়ে আসে না। উল্টো মানুষই হাতির আবাসস্থল দখল করে নিচ্ছে।
বন বিভাগের উখিয়ার রেঞ্জ কর্মকর্তা গাজী শফিউল আলম বলেন, বনবিভাগের কর্মীদের নিয়মিত টহল ও রক্ষণাবেক্ষণের কারণে বন্যপ্রাণীর জন্য প্রাকৃতিক পরিবেশ ও নিরাপদ আবাসস্থল তৈরি হচ্ছে। বনবিট কর্মকর্তাদের চেষ্টায় আবারও সবুজ হয়ে উঠছে উখিয়ার পাহাড়গুলো। তিনি বলেন, হাতির জায়গায় হাতি আছে। মানুষই হাতির জায়গায় গিয়ে তাদের সঙ্গে দ্বন্দ্ব সৃষ্টি করে।
২০১৭ সালে মিয়ানমার থেকে বাস্তুচ্যুত হয়ে আসা রোহিঙ্গাদের আবাসস্থল তৈরির কারণে বনায়নের ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি হয়। ফলে বন্যপ্রাণীরাও তাদের আবাসস্থল হারায়। রোহিঙ্গারা আসার পর থেকে হাতির আনাগোনা কমে এসেছে উখিয়ায়।
সোমবার, ০১ জুলাই ২০২৪
কক্সবাজারের উখিয়ার পালংখালীর তেলখোলার পাহাড়ি দুর্গম এলাকায় আবারও একদল বুনো হাতির দেখা মিলেছে।
রোববার (৩০ জুন) দিনের বেলায় হাতির পালটি দেখতে পায় স্থানীয়রা। আর হাতির পালের ছবি ও ভিডিও চিত্র ধারণ করে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে শেয়ার করেন স্থানীয় যুবক নুরুল আবছার। এর আগে কয়েকবার এই হাতির পালটি দেখা গেছে।
স্থানীয়রা জানায়, এদিকে খাবারের সন্ধানে প্রায়ই লোকালয়ের কাছাকাছি চলে আসে হাতিগুলো। এ সময় বিভিন্ন আকারের হাতির সঙ্গে বাচ্চা হাতিও দেখা যায়। এর আগে কয়েকবার এই হাতির পালটি দেখা গেছে। মাঝে মাঝে হাতির আনাগোনা লক্ষ্য করা যায়। ঘুরতে ঘুরতে দল বেঁধে তারা লোকালয়ের কাছে চলে আসে। তবে সংশ্লিষ্ট বনকর্মকর্তারা বলছেন ভিন্ন কথা। হাতি কখনোই লোকালয়ে আসে না। উল্টো মানুষই হাতির আবাসস্থল দখল করে নিচ্ছে।
বন বিভাগের উখিয়ার রেঞ্জ কর্মকর্তা গাজী শফিউল আলম বলেন, বনবিভাগের কর্মীদের নিয়মিত টহল ও রক্ষণাবেক্ষণের কারণে বন্যপ্রাণীর জন্য প্রাকৃতিক পরিবেশ ও নিরাপদ আবাসস্থল তৈরি হচ্ছে। বনবিট কর্মকর্তাদের চেষ্টায় আবারও সবুজ হয়ে উঠছে উখিয়ার পাহাড়গুলো। তিনি বলেন, হাতির জায়গায় হাতি আছে। মানুষই হাতির জায়গায় গিয়ে তাদের সঙ্গে দ্বন্দ্ব সৃষ্টি করে।
২০১৭ সালে মিয়ানমার থেকে বাস্তুচ্যুত হয়ে আসা রোহিঙ্গাদের আবাসস্থল তৈরির কারণে বনায়নের ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি হয়। ফলে বন্যপ্রাণীরাও তাদের আবাসস্থল হারায়। রোহিঙ্গারা আসার পর থেকে হাতির আনাগোনা কমে এসেছে উখিয়ায়।