ব্রাহ্মণবাড়িয়ার আখাউড়া থানা হতে মাদক মামলার এক আসামি পালিয়ে গেছে। সোমবার (১ জুলাই) দুপুরের দিকে এ ঘটনা ঘটে। পলাতক আসামির নাম আরজু মিয়া(২৪) সে পার্শ্ববর্তী কসবা উপজেলার বিনাউটি ইউনিয়নের নূরুল হকের ছেলে।
সোমবার সকালে উপজেলার ধরখার ফাঁড়ি থানার পুলিশ তাকে ৪ কেজি গাঁজাসহ গ্রেপ্তার করেছিলেন । ঘটনার ২৪ ঘন্টা পার হলেও এখনো এই আসামি ধরতে পারেনি পুলিশ।
ধরখার ফাঁড়ি থানা সূত্রে জানা যায়, সোমবার সকাল ১০টার দিকে ফাঁড়ি থানার এসআই মোঃ মোবারক হোসেন সঙ্গীয় ফোর্সসহ ওই এলাকার ওসমান মিয়ার বাড়ির সামনে থেকে আরজু মিয়া কে ৪ কেজি গাঁজাসহ আটক করে। বেলা সাড়ে এগারোটায় নিয়মিত মাদক মামলা দিয়ে আখাউড়া থানায় সোপর্দ করে। এরপর বেলা দুইটার দিকে আসামি আরজু মিয়া পলায়ন করে। ঘটনার পর থেকে পুলিশ আরজু মিয়াকে ধরতে অভিযানে নেমেছে। ঘটনার ২৪ ঘন্টা পার হলেও এখনো আসামি ধরতে পারেনি পুলিশ।
আখাউড়া থানার ইন্সপেক্টর (তদন্ত) মোঃ শফিকুল ইসলাম বলেন, আসামি আরজু মিয়াকে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য একটি কক্ষে রাখা হয়েছিল। সে ওই কক্ষের জানালার গ্রীল ভেঙে পালিয়ে গেছে। তাকে আটকে অভিযান অব্যাহত আছে।
মঙ্গলবার, ০২ জুলাই ২০২৪
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার আখাউড়া থানা হতে মাদক মামলার এক আসামি পালিয়ে গেছে। সোমবার (১ জুলাই) দুপুরের দিকে এ ঘটনা ঘটে। পলাতক আসামির নাম আরজু মিয়া(২৪) সে পার্শ্ববর্তী কসবা উপজেলার বিনাউটি ইউনিয়নের নূরুল হকের ছেলে।
সোমবার সকালে উপজেলার ধরখার ফাঁড়ি থানার পুলিশ তাকে ৪ কেজি গাঁজাসহ গ্রেপ্তার করেছিলেন । ঘটনার ২৪ ঘন্টা পার হলেও এখনো এই আসামি ধরতে পারেনি পুলিশ।
ধরখার ফাঁড়ি থানা সূত্রে জানা যায়, সোমবার সকাল ১০টার দিকে ফাঁড়ি থানার এসআই মোঃ মোবারক হোসেন সঙ্গীয় ফোর্সসহ ওই এলাকার ওসমান মিয়ার বাড়ির সামনে থেকে আরজু মিয়া কে ৪ কেজি গাঁজাসহ আটক করে। বেলা সাড়ে এগারোটায় নিয়মিত মাদক মামলা দিয়ে আখাউড়া থানায় সোপর্দ করে। এরপর বেলা দুইটার দিকে আসামি আরজু মিয়া পলায়ন করে। ঘটনার পর থেকে পুলিশ আরজু মিয়াকে ধরতে অভিযানে নেমেছে। ঘটনার ২৪ ঘন্টা পার হলেও এখনো আসামি ধরতে পারেনি পুলিশ।
আখাউড়া থানার ইন্সপেক্টর (তদন্ত) মোঃ শফিকুল ইসলাম বলেন, আসামি আরজু মিয়াকে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য একটি কক্ষে রাখা হয়েছিল। সে ওই কক্ষের জানালার গ্রীল ভেঙে পালিয়ে গেছে। তাকে আটকে অভিযান অব্যাহত আছে।