নোয়াখালীতে সুবর্ণচরে সড়ক দুর্ঘটনায় জামাল উদ্দিন গাজী (৫৫) ও হাফিজ উল্যাহ (৫৭) নামে দুই বিএনপি-জামায়াত নেতার মৃত্যু হয়েছে।
আজ মঙ্গলবার দুপুর সোয়া ২ টার দিকে সুবর্ণচর উপজেলার সুলতান নগর এলাকার চরজব্বর টু সোনাপুর সড়কে এই দুর্ঘটনা ঘটে।
নিহত গাজী সুবর্ণচর উপজেলার চর আমান উল্যা ইউনিয়নের ১নম্বর ওয়ার্ডের কাটাবুনিয়া গ্রামের মৃত সুলতান আহমদের ছেলে এবং একই ওয়ার্ড বিএনপির সভাপতি ছিলেন। হাফিজ সুব্রণচর উপজেলার চরবাটা ইউনিয়নের ২ নম্বর ওয়ার্ডের মৃত মাওলানা নুরুল উল্যার ছেলে এবং একই ইউনিয়নের জামায়াত নেতা ও রোকন ছিলেন।
চর আমান উল্যা ইউনিয়নের ১নম্বর ওয়ার্ডের ইউপি সদস্য ( মেম্বার) হোসেন আহাম্মদ দুলাল বলেন, সকালে বিএনপি নেতা গাজী তার আত্মীয় জামায়াত নেতা হাফিজ উল্যা সহ এক সাথে মোটরসাইকেল যোগে জেলা শহর মাইজদীতে জুডিশিয়াল আদালতে রাজনৈতিক মামলার হাজিরা দিতে যান। হাজিরা দিয়ে বাড়ি ফেরার পথে উপজেলার চরজব্বর টু সোনাপুর সড়কের সুলতান নগর এলাকার পৌঁছলে পিছন দিক থেকে একটি বেপরোয়া গতির সিএনজি চালিত অটোরিকশা তাদের মোটরসাইকেলে ধাক্কা দেয়। এতে মোটরসাইকেল চালক হাফিজ উল্যাহ মোটরসাইকেল থেকে ছিটকে পড়ে রাস্তার বাহিরে চলে যায়। ওই সময় পিছনে থাকা আরেকটি ট্রাকও তাদের মোটরসাইকেলে ধাক্কা দেয়। এতে ঘটনাস্থলেই বিএনপি নেতা গাজী মারা যায়। পরে স্থানীয়রা তাদের উদ্ধার করে ২৫০ শয্যা বিশিষ্ট নোয়াখালী জেনারেল জেনারেল হাসপাতালে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসক গাজীকে মৃত ঘোষণা করে। চিকিৎসাধীন অবস্থায় বিকেল ৪টায় জামায়াত নেতা হাফিজ উল্যাহ ও মারা যান। নোয়াখালী জেনারেল হাসপাতালের সহকারী তত্বাবধায়ক ডাঃ হাসিনা বিকেল ৫ টায় এ দুজনের মৃত্যুর কথা নিশ্চিত করেছেন।
চরজব্বর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) কাউছার আলম ভূঁইয়া বলেন, খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে ও হাসপাতালে পুলিশ পাঠানো হয়েছে। পরে এ বিষয়ে বিস্তারিত জানানো জানানো হবে।
মঙ্গলবার, ০২ জুলাই ২০২৪
নোয়াখালীতে সুবর্ণচরে সড়ক দুর্ঘটনায় জামাল উদ্দিন গাজী (৫৫) ও হাফিজ উল্যাহ (৫৭) নামে দুই বিএনপি-জামায়াত নেতার মৃত্যু হয়েছে।
আজ মঙ্গলবার দুপুর সোয়া ২ টার দিকে সুবর্ণচর উপজেলার সুলতান নগর এলাকার চরজব্বর টু সোনাপুর সড়কে এই দুর্ঘটনা ঘটে।
নিহত গাজী সুবর্ণচর উপজেলার চর আমান উল্যা ইউনিয়নের ১নম্বর ওয়ার্ডের কাটাবুনিয়া গ্রামের মৃত সুলতান আহমদের ছেলে এবং একই ওয়ার্ড বিএনপির সভাপতি ছিলেন। হাফিজ সুব্রণচর উপজেলার চরবাটা ইউনিয়নের ২ নম্বর ওয়ার্ডের মৃত মাওলানা নুরুল উল্যার ছেলে এবং একই ইউনিয়নের জামায়াত নেতা ও রোকন ছিলেন।
চর আমান উল্যা ইউনিয়নের ১নম্বর ওয়ার্ডের ইউপি সদস্য ( মেম্বার) হোসেন আহাম্মদ দুলাল বলেন, সকালে বিএনপি নেতা গাজী তার আত্মীয় জামায়াত নেতা হাফিজ উল্যা সহ এক সাথে মোটরসাইকেল যোগে জেলা শহর মাইজদীতে জুডিশিয়াল আদালতে রাজনৈতিক মামলার হাজিরা দিতে যান। হাজিরা দিয়ে বাড়ি ফেরার পথে উপজেলার চরজব্বর টু সোনাপুর সড়কের সুলতান নগর এলাকার পৌঁছলে পিছন দিক থেকে একটি বেপরোয়া গতির সিএনজি চালিত অটোরিকশা তাদের মোটরসাইকেলে ধাক্কা দেয়। এতে মোটরসাইকেল চালক হাফিজ উল্যাহ মোটরসাইকেল থেকে ছিটকে পড়ে রাস্তার বাহিরে চলে যায়। ওই সময় পিছনে থাকা আরেকটি ট্রাকও তাদের মোটরসাইকেলে ধাক্কা দেয়। এতে ঘটনাস্থলেই বিএনপি নেতা গাজী মারা যায়। পরে স্থানীয়রা তাদের উদ্ধার করে ২৫০ শয্যা বিশিষ্ট নোয়াখালী জেনারেল জেনারেল হাসপাতালে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসক গাজীকে মৃত ঘোষণা করে। চিকিৎসাধীন অবস্থায় বিকেল ৪টায় জামায়াত নেতা হাফিজ উল্যাহ ও মারা যান। নোয়াখালী জেনারেল হাসপাতালের সহকারী তত্বাবধায়ক ডাঃ হাসিনা বিকেল ৫ টায় এ দুজনের মৃত্যুর কথা নিশ্চিত করেছেন।
চরজব্বর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) কাউছার আলম ভূঁইয়া বলেন, খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে ও হাসপাতালে পুলিশ পাঠানো হয়েছে। পরে এ বিষয়ে বিস্তারিত জানানো জানানো হবে।