পিরোজপুরের ইন্দুরকানীর হাটবাজারের শত শত খাবার হোটেল ও রেস্টুরেন্টে খালের পানি ব্যবহার করে। অথচ ইন্দুরকানী বাজারের দুই পাশের শতাধিক আবাসিক ভবনের কিছু কিছু ভবনের পয়োনিষ্কাশনের সংযোগ এই খালের সঙ্গেই।
বিগত বছর ধরে এভাবেই চলে এলেও এর এদিকে করো কোনো নজর নেই। ইন্দুরকানী উপজেলার চারদিকে নদী খালে ঘেরা থাকলেও এখানে নিরাপদ খাবার পানির ৫% সুবিধাটুকু ও নেই।
ইন্দুরকানি উপজেলার অধিকাংশ মানুষ খাল ও পুকুরের পানি পান করে। উপজেলায় ৮শ নলকূপ থাকলেও তার অধিকাংশেই আয়রন ও আর্সেনিকযুক্ত।
৪ নং সদর ইউনিয়নের বাসিন্দা আলতাফ হুসাইন খাবজী বলেন, আমাদের খাবার পানির অনেক সমস্যা। আমাদের পানি কিনে পান করতে হয়। বাজারের হোটেল ও রেস্টুরেন্টগুলোয় খালের পানিতে রান্না করে আবার খালের পানিই খাওয়ায়। অথচ এই খালের দুপাশে শত শত ভবনের পয়োনিষ্কাশনব্যবস্থা খালের সঙ্গেই রয়েছে। দেখার যেন কেউ নেই।
ইন্দুরকানী উপজেলা জনস্বাস্থ্য প্রকৌশল অধিদপ্তরের উপসহকারী প্রকৌশলী শিমুল বড়াল বলেন, ইন্দুরকানীতে খাবার পানির সংকট আছে। উপজেলার একটি ইউনিয়নের কিছু অংশে গভীর নলকূপ বসে, অন্য কোথাও বসে না। আবার অগভীর নলকূপগুলোর পানিতে আয়রন। আবার কোনো কোনো এলাকায় আর্সেনিকের মাত্রা বেশি। বড়াল বলেন, শীঘ্রই আরও দুই হাজার পরিবারের মাঝে রেইন ওয়াটার হার্ভেস্টার বিতরণ এবং ১০টি রো প্ল্যান্ট নির্মাণের কাজ প্রক্রিয়াধীন।
সোমবার, ০৮ জুলাই ২০২৪
পিরোজপুরের ইন্দুরকানীর হাটবাজারের শত শত খাবার হোটেল ও রেস্টুরেন্টে খালের পানি ব্যবহার করে। অথচ ইন্দুরকানী বাজারের দুই পাশের শতাধিক আবাসিক ভবনের কিছু কিছু ভবনের পয়োনিষ্কাশনের সংযোগ এই খালের সঙ্গেই।
বিগত বছর ধরে এভাবেই চলে এলেও এর এদিকে করো কোনো নজর নেই। ইন্দুরকানী উপজেলার চারদিকে নদী খালে ঘেরা থাকলেও এখানে নিরাপদ খাবার পানির ৫% সুবিধাটুকু ও নেই।
ইন্দুরকানি উপজেলার অধিকাংশ মানুষ খাল ও পুকুরের পানি পান করে। উপজেলায় ৮শ নলকূপ থাকলেও তার অধিকাংশেই আয়রন ও আর্সেনিকযুক্ত।
৪ নং সদর ইউনিয়নের বাসিন্দা আলতাফ হুসাইন খাবজী বলেন, আমাদের খাবার পানির অনেক সমস্যা। আমাদের পানি কিনে পান করতে হয়। বাজারের হোটেল ও রেস্টুরেন্টগুলোয় খালের পানিতে রান্না করে আবার খালের পানিই খাওয়ায়। অথচ এই খালের দুপাশে শত শত ভবনের পয়োনিষ্কাশনব্যবস্থা খালের সঙ্গেই রয়েছে। দেখার যেন কেউ নেই।
ইন্দুরকানী উপজেলা জনস্বাস্থ্য প্রকৌশল অধিদপ্তরের উপসহকারী প্রকৌশলী শিমুল বড়াল বলেন, ইন্দুরকানীতে খাবার পানির সংকট আছে। উপজেলার একটি ইউনিয়নের কিছু অংশে গভীর নলকূপ বসে, অন্য কোথাও বসে না। আবার অগভীর নলকূপগুলোর পানিতে আয়রন। আবার কোনো কোনো এলাকায় আর্সেনিকের মাত্রা বেশি। বড়াল বলেন, শীঘ্রই আরও দুই হাজার পরিবারের মাঝে রেইন ওয়াটার হার্ভেস্টার বিতরণ এবং ১০টি রো প্ল্যান্ট নির্মাণের কাজ প্রক্রিয়াধীন।