প্রধানমন্ত্রীর পদ থেকে পদত্যাগ করে সোমবার দেশ ছেড়েছেন আওয়ামী লীগ সভাপতি শেখ হাসিনা। দেশত্যাগের ৬ দিন পর বরগুনা জেলা আওয়ামী লীগ বিক্ষোভ মিছিল ও সমাবেশ করেছে।
আজ শনিবার শেখ হাসিনাকে দেশে ফিরিয়ে আনা, দেশে চলমান সহিংসতার প্রতিবাদ ও একটি গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়ায় সুষ্ঠ নির্বাচনের দাবিতে এ সমাবেশ করেন।
সমাবেশে বক্তব্য দেন জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ও জেলা পরিষদ চেয়ারম্যান জাহাঙ্গীর কবীর, জেলা আওয়ামী লীগের সাবেক যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ও সদর উপজেলা পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান আব্বাস হোসেন মোল্লা।
এসময় আব্বাস হোসেন মোল্লা বলেন, ‘বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় রাজনৈতিক দল। ষড়যন্ত্রের মাধ্যমে শেখ হাসিনাকে দেশ ছাড়তে বাধ্য করা হয়েছে। আমরা আওয়ামী লীগ ঐক্যবদ্ধ রয়েছি। আমাদের প্রিয় নেত্রীকে ফিরিয়ে আনার জন্য আমরা লড়াই চালিয়ে যাব। একই সঙ্গে বর্তমান অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রধানের কাছে দাবি থাকবে, ৫ আগস্টের পর থেকে আজ অবধি বরগুনাসহ সারা দেশে যে ধ্বংসযজ্ঞ হয়েছে, তার সঠিক তদন্ত করার। এর মাধ্যমে দোষী ব্যক্তিদের বিচারের আওতায় নিয়ে আসতে হবে।’
জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান জাহাঙ্গীর কবীর বলেন, আওয়ামী লীগ সব ধ্বংসযজ্ঞের তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানায়। সারা দেশের মানুষ আজ আতঙ্কিত। তিনি বরগুনার ব্যবসায়ীদের অনুরোধ করবেন, ‘আপনারা স্ব-স্ব স্থান থেকে এই হামলা ও ধ্বংসযজ্ঞ প্রতিহত করবেন। আওয়ামী লীগ ঘরে বসে থাকার দল নয়। জনগণ যা চায়, আওয়ামী লীগ সেভাবে কাজ করবে। সবাইকে ঐক্যবদ্ধ হয়ে কাজ করতে হবে।’
শনিবার, ১০ আগস্ট ২০২৪
প্রধানমন্ত্রীর পদ থেকে পদত্যাগ করে সোমবার দেশ ছেড়েছেন আওয়ামী লীগ সভাপতি শেখ হাসিনা। দেশত্যাগের ৬ দিন পর বরগুনা জেলা আওয়ামী লীগ বিক্ষোভ মিছিল ও সমাবেশ করেছে।
আজ শনিবার শেখ হাসিনাকে দেশে ফিরিয়ে আনা, দেশে চলমান সহিংসতার প্রতিবাদ ও একটি গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়ায় সুষ্ঠ নির্বাচনের দাবিতে এ সমাবেশ করেন।
সমাবেশে বক্তব্য দেন জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ও জেলা পরিষদ চেয়ারম্যান জাহাঙ্গীর কবীর, জেলা আওয়ামী লীগের সাবেক যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ও সদর উপজেলা পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান আব্বাস হোসেন মোল্লা।
এসময় আব্বাস হোসেন মোল্লা বলেন, ‘বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় রাজনৈতিক দল। ষড়যন্ত্রের মাধ্যমে শেখ হাসিনাকে দেশ ছাড়তে বাধ্য করা হয়েছে। আমরা আওয়ামী লীগ ঐক্যবদ্ধ রয়েছি। আমাদের প্রিয় নেত্রীকে ফিরিয়ে আনার জন্য আমরা লড়াই চালিয়ে যাব। একই সঙ্গে বর্তমান অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রধানের কাছে দাবি থাকবে, ৫ আগস্টের পর থেকে আজ অবধি বরগুনাসহ সারা দেশে যে ধ্বংসযজ্ঞ হয়েছে, তার সঠিক তদন্ত করার। এর মাধ্যমে দোষী ব্যক্তিদের বিচারের আওতায় নিয়ে আসতে হবে।’
জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান জাহাঙ্গীর কবীর বলেন, আওয়ামী লীগ সব ধ্বংসযজ্ঞের তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানায়। সারা দেশের মানুষ আজ আতঙ্কিত। তিনি বরগুনার ব্যবসায়ীদের অনুরোধ করবেন, ‘আপনারা স্ব-স্ব স্থান থেকে এই হামলা ও ধ্বংসযজ্ঞ প্রতিহত করবেন। আওয়ামী লীগ ঘরে বসে থাকার দল নয়। জনগণ যা চায়, আওয়ামী লীগ সেভাবে কাজ করবে। সবাইকে ঐক্যবদ্ধ হয়ে কাজ করতে হবে।’