বাংলাদেশ-মায়ানমার সীমান্তে চলমান সংঘর্ষের মধ্যে আশ্রয় নেওয়া এক মায়ানমার বর্ডার গার্ড পুলিশ (বিজিপি) সদস্যের মৃত্যু হয়েছে। গত ২৮ জুলাই বাংলাদেশে আশ্রয় নেওয়া এ বিজিপি সদস্যকে বিভিন্ন হাসপাতালে চিকিৎসা দেওয়া হলেও শেষ পর্যন্ত তিনি মারা যান। মৃত বিজিপি সদস্যের নাম পুলিশ ল্যান্স করপোরাল ক্য নান্দা (Mr. Kwaw Nanda) (৩০)।
তিনি গত ৩ আগস্ট চট্টগ্রাম মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যান। তার মৃতদেহে সুরতহাল রিপোর্টে Septic Shock due to Chronic Liver Disease and Alcoholic Cirrhosis রোগকে মৃত্যুর কারণ হিসেবে উল্লেখ করা হয়েছে।
বাংলাদেশ বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ (বিজিবি) সূত্রে জানা যায়, মৃত বিজিপি সদস্যকে সর্বোচ্চ মর্যাদায় অন্ত্যেষ্টিক্রিয়া সম্পন্ন করা হয়েছে। ৫ সেপ্টেম্বর মায়ানমার দূতাবাসের উপযুক্ত প্রতিনিধির উপস্থিতিতে রামু শ্মশানে তার দাহ করা হয়।
বিজিবি কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, দেশের সার্বভৌমত্ব রক্ষায় বিজিবি সবসময় প্রস্তুত এবং ভবিষ্যতেও যে কোন ধরণের অপ্রীতিকর ঘটনা প্রতিহত করতে সদা প্রস্তুত থাকবে।
উল্লেখ্য, বাংলাদেশ- মায়ানমার সীমান্তে, মায়ানমার সরকারি বাহিনী ও বিভিন্ন অস্ত্রধারী সংগঠনের মধ্যে দীর্ঘদিন যাবত সংঘাত চলমান রয়েছে। এ প্রেক্ষিতে গত কয়েক দিনে ১২৪ জন মায়ানমার বর্ডার গার্ড পুলিশ (বিজিপি) সদস্য বাংলাদেশের সীমান্তরক্ষী বাহিনী বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ (বিজিবি)র নিকট প্রাণ রক্ষার্থে আশ্রয় প্রার্থনা করলে তাদের আশ্রয় প্রদান করে টেকনাফস্থ দমদমিয়া সীমান্ত রেস্তোরাঁয় বিজিবি প্রহরাধীন অবস্থায় রাখা হয়েছে।
বৃহস্পতিবার, ০৫ সেপ্টেম্বর ২০২৪
বাংলাদেশ-মায়ানমার সীমান্তে চলমান সংঘর্ষের মধ্যে আশ্রয় নেওয়া এক মায়ানমার বর্ডার গার্ড পুলিশ (বিজিপি) সদস্যের মৃত্যু হয়েছে। গত ২৮ জুলাই বাংলাদেশে আশ্রয় নেওয়া এ বিজিপি সদস্যকে বিভিন্ন হাসপাতালে চিকিৎসা দেওয়া হলেও শেষ পর্যন্ত তিনি মারা যান। মৃত বিজিপি সদস্যের নাম পুলিশ ল্যান্স করপোরাল ক্য নান্দা (Mr. Kwaw Nanda) (৩০)।
তিনি গত ৩ আগস্ট চট্টগ্রাম মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যান। তার মৃতদেহে সুরতহাল রিপোর্টে Septic Shock due to Chronic Liver Disease and Alcoholic Cirrhosis রোগকে মৃত্যুর কারণ হিসেবে উল্লেখ করা হয়েছে।
বাংলাদেশ বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ (বিজিবি) সূত্রে জানা যায়, মৃত বিজিপি সদস্যকে সর্বোচ্চ মর্যাদায় অন্ত্যেষ্টিক্রিয়া সম্পন্ন করা হয়েছে। ৫ সেপ্টেম্বর মায়ানমার দূতাবাসের উপযুক্ত প্রতিনিধির উপস্থিতিতে রামু শ্মশানে তার দাহ করা হয়।
বিজিবি কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, দেশের সার্বভৌমত্ব রক্ষায় বিজিবি সবসময় প্রস্তুত এবং ভবিষ্যতেও যে কোন ধরণের অপ্রীতিকর ঘটনা প্রতিহত করতে সদা প্রস্তুত থাকবে।
উল্লেখ্য, বাংলাদেশ- মায়ানমার সীমান্তে, মায়ানমার সরকারি বাহিনী ও বিভিন্ন অস্ত্রধারী সংগঠনের মধ্যে দীর্ঘদিন যাবত সংঘাত চলমান রয়েছে। এ প্রেক্ষিতে গত কয়েক দিনে ১২৪ জন মায়ানমার বর্ডার গার্ড পুলিশ (বিজিপি) সদস্য বাংলাদেশের সীমান্তরক্ষী বাহিনী বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ (বিজিবি)র নিকট প্রাণ রক্ষার্থে আশ্রয় প্রার্থনা করলে তাদের আশ্রয় প্রদান করে টেকনাফস্থ দমদমিয়া সীমান্ত রেস্তোরাঁয় বিজিবি প্রহরাধীন অবস্থায় রাখা হয়েছে।