কক্সবাজারের উখিয়ায় রোহিঙ্গা ক্যাম্পে আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে সশস্ত্র সংগঠন আরসা ও আরএসওর মধ্যে গোলাগুলির ঘটনা ঘটছে। শনিবার (৭ সেপ্টেম্বর) মায়ানমারের সশস্ত্র সন্ত্রাসী সংগঠন আরসা ও আরএসওর মধ্যে গেল ৩ দিন ধরে গোলাগুলি হয়। খবর পেয়ে এপিবিএন পুলিশের একটি দল ঘটনাস্থলে যায়। আধিপত্য বিস্তারের জেরে রোহিঙ্গাদের দুই সন্ত্রাসী দলের মধ্যে সংঘর্ষের ঘটনা ঘটেছে বলে জানা যায়।
এদিকে হঠাৎ করে আবারও উত্তপ্ত হয়ে উঠেছে রোহিঙ্গা ক্যাম্প। আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে গোলাগুলিতে লিপ্ত হয়েছে দুই সন্ত্রাসী গ্রæপ। রাতে ঘুমাতে পারছে না সাধারণ রোহিঙ্গারা। কক্সবাজারের উখিয়ায় ১৪ এবং ১৫ নম্বর রোহিঙ্গা ক্যাম্পে দুই সন্ত্রাসী গ্রæপের মধ্যে চলছে এ গোলাগুলি।
এদিকে, শনিবার সকালে ১৮ নম্বর রোহিঙ্গা ক্যাম্পে আরসার সাথে ক্যাম্প পুলিশের মধ্যে ব্যাপক গুলাগুলির ঘটনা ঘটেছে বলে এক রোহিঙ্গা যুবক জানিয়েছেন। গত তিন দিনে আরসা এবং আরএসওর মধ্যে বিভিন্ন ক্যাম্পে অন্তত ৬০০ রাউন্ড গুলি ছুড়েছে।
অনেকে আহত হয়েছেন। আহতদের বিভিন্ন হাসপাতালে চিকিৎসা সেবা দেয়া হচ্ছে বলে খবর পাওয়া গেছে। এসব কারণে ক্যাম্পে বিভিন্ন এনজিও কর্মীরা ক্যাম্পে যেতে ভয় পাচ্ছেন বলে এনজিওতে কর্মরত লোকজন জানিয়েছেন। ক্যাম্পে থমথমে পরিস্থিতি বিরাজ করছে।
পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে অতিরিক্ত এপিবিএন পুলিশ মোতায়েন করা হয়েছে বলে জানিয়েছেন ৮ এপিবিএন পুলিশের অধিনায়ক (অতিরিক্ত ডিআইজি) মোহাম্মদ আমির জাফর।
শনিবার, ০৭ সেপ্টেম্বর ২০২৪
কক্সবাজারের উখিয়ায় রোহিঙ্গা ক্যাম্পে আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে সশস্ত্র সংগঠন আরসা ও আরএসওর মধ্যে গোলাগুলির ঘটনা ঘটছে। শনিবার (৭ সেপ্টেম্বর) মায়ানমারের সশস্ত্র সন্ত্রাসী সংগঠন আরসা ও আরএসওর মধ্যে গেল ৩ দিন ধরে গোলাগুলি হয়। খবর পেয়ে এপিবিএন পুলিশের একটি দল ঘটনাস্থলে যায়। আধিপত্য বিস্তারের জেরে রোহিঙ্গাদের দুই সন্ত্রাসী দলের মধ্যে সংঘর্ষের ঘটনা ঘটেছে বলে জানা যায়।
এদিকে হঠাৎ করে আবারও উত্তপ্ত হয়ে উঠেছে রোহিঙ্গা ক্যাম্প। আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে গোলাগুলিতে লিপ্ত হয়েছে দুই সন্ত্রাসী গ্রæপ। রাতে ঘুমাতে পারছে না সাধারণ রোহিঙ্গারা। কক্সবাজারের উখিয়ায় ১৪ এবং ১৫ নম্বর রোহিঙ্গা ক্যাম্পে দুই সন্ত্রাসী গ্রæপের মধ্যে চলছে এ গোলাগুলি।
এদিকে, শনিবার সকালে ১৮ নম্বর রোহিঙ্গা ক্যাম্পে আরসার সাথে ক্যাম্প পুলিশের মধ্যে ব্যাপক গুলাগুলির ঘটনা ঘটেছে বলে এক রোহিঙ্গা যুবক জানিয়েছেন। গত তিন দিনে আরসা এবং আরএসওর মধ্যে বিভিন্ন ক্যাম্পে অন্তত ৬০০ রাউন্ড গুলি ছুড়েছে।
অনেকে আহত হয়েছেন। আহতদের বিভিন্ন হাসপাতালে চিকিৎসা সেবা দেয়া হচ্ছে বলে খবর পাওয়া গেছে। এসব কারণে ক্যাম্পে বিভিন্ন এনজিও কর্মীরা ক্যাম্পে যেতে ভয় পাচ্ছেন বলে এনজিওতে কর্মরত লোকজন জানিয়েছেন। ক্যাম্পে থমথমে পরিস্থিতি বিরাজ করছে।
পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে অতিরিক্ত এপিবিএন পুলিশ মোতায়েন করা হয়েছে বলে জানিয়েছেন ৮ এপিবিএন পুলিশের অধিনায়ক (অতিরিক্ত ডিআইজি) মোহাম্মদ আমির জাফর।