সাভারের আশুলিয়া শিল্পাঞ্চলে ৪৫টি তৈরি পোশাক কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ ঘোষণা করেছে কর্তৃপক্ষ। একইসঙ্গে ২৫টি কারখানায় সাধারণ ছুটি ঘোষণা করা হয়েছে। এ ছাড়া, বেশ কয়েকটি কারখানায় কর্মবিরতি পালন করছেন শ্রমিকরা।
আজ বুধবার দুপুরে শ্রমিক অসন্তোষের কারণে মালিকরা শ্রম আইন ২০০৬ সালের ১৩ (১) ধারায় এসব পোশাক কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ ঘোষণা করে মূল ফটকে নোটিস ঝুলিয়ে দেওয়া হয়েছে।
পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে নজরদারির পাশাপাশি শিল্প এলাকায় অতিরিক্ত আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্য মোতায়েন করা হয়েছে বলে জানান শিল্পপুলিশ-১ এর পুলিশ সুপার মো. সারোয়ার আলম।
ঢাকা-টাঙ্গাইল মহাসড়কের বাইপাইল থেকে জিরাবো ও বিশমাইল জিরাবো সড়কসহ বিভিন্ন এলাকা ঘুরে দেখা গেছে, অনন্ত, মেডলার, শারমিন গ্রুপ, ডেকো, এস টুয়েন টি ওয়ান, মণ্ডল নীটওয়্যার লিমিটেড, ম্যাংঙ্গো টেক্স, এআর জিন্স, এনভয়, স্টাইলিং গ্রুপ, ভিনটেক্স, ইয়াগী বাংলাদেশ, ক্রস ওয়ার ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেড, অরোনিমা, ডেবনিয়ার, দি রোজ, জেনারেশন নেক্সট, সিনসিন, ডিসান সোয়েটার ও সিগমা ফ্যাশনসহ বেশকিছু পোশাক কারখানা বন্ধ ঘোষণা করেছে কর্তৃপক্ষ।
হা-মীম গ্রুপের একটি কারখানা বন্ধের নোটিসে লেখা রয়েছে, দ্যাটস ইট স্পোর্টস ওয়ার লিমিটেড, অ্যাপারেল্স গ্যালারি লিমিটেড, রিফাত গার্মেন্টস লিমিটেড, এক্সপ্রেস ওয়াশিং অ্যান্ড ডাইং লিমিটেড, আটিস্টিক ডিজাইন লিমিটেড, নেক্সট কালেকশন লিমিটেডের কর্মকর্তা-কর্মচারী ও শ্রমিকদের সদয় অবগতির জন্য জানানো যাচ্ছে যে, আশুলিয়া শিল্প অঞ্চলে বর্তমান সহিংসতা ও অস্থিতিশীল পরিস্থিতি বিবেচনায় শ্রমিক, কর্মকর্তা ও কর্মচারীদের সার্বিক নিরাপত্তার স্বার্থে বাংলাদেশ শ্রম আইন ২০০৬ এর ধারা ১৩ (১) অনুযায়ী কর্তৃপক্ষ আগামী ১১ সেপ্টেম্বর ২০২৪ তারিখ থেকে অনির্দিষ্টকালের জন্য কারখানা বন্ধ ঘোষণা করা হল।
পরবর্তীতে পরিবেশ নিরাপদ হলে শ্রমিক, কর্মকর্তা-কর্মচারীদের কর্মপরিবেশ ও নিরাপত্তা নিশ্চিত করে নোটিসের মাধ্যমে কারখানা খোলার তারিখ জানিয়ে দেওয়া হবে। তবে কারখানায় নিরাপত্তা বিভাগ এ নোটিসের আওতামুক্ত থাকবে।
পুলিশ সুপার সারোয়ার আলম বলেন, শ্রমিক অসন্তোষের কারণে ৪৫টি কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ এবং ২৫টিতে সাধারণ ছুটি ঘোষণা করেছে কর্তৃপক্ষ। কিছু জায়গায় কর্মবিরতির কথা শুনেছি। সেখানে আলোচনা করে কাজে ফেরানোর চেষ্টা চলছে। তবে কোনো ধরনের অপ্রীতিকর ঘটনা এখন ঘটেনি। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে যৌথবাহিনী কাজ করছে বলে জানান শিল্প পুলিশের এই কর্মকর্তা।
বুধবার, ১১ সেপ্টেম্বর ২০২৪
সাভারের আশুলিয়া শিল্পাঞ্চলে ৪৫টি তৈরি পোশাক কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ ঘোষণা করেছে কর্তৃপক্ষ। একইসঙ্গে ২৫টি কারখানায় সাধারণ ছুটি ঘোষণা করা হয়েছে। এ ছাড়া, বেশ কয়েকটি কারখানায় কর্মবিরতি পালন করছেন শ্রমিকরা।
আজ বুধবার দুপুরে শ্রমিক অসন্তোষের কারণে মালিকরা শ্রম আইন ২০০৬ সালের ১৩ (১) ধারায় এসব পোশাক কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ ঘোষণা করে মূল ফটকে নোটিস ঝুলিয়ে দেওয়া হয়েছে।
পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে নজরদারির পাশাপাশি শিল্প এলাকায় অতিরিক্ত আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্য মোতায়েন করা হয়েছে বলে জানান শিল্পপুলিশ-১ এর পুলিশ সুপার মো. সারোয়ার আলম।
ঢাকা-টাঙ্গাইল মহাসড়কের বাইপাইল থেকে জিরাবো ও বিশমাইল জিরাবো সড়কসহ বিভিন্ন এলাকা ঘুরে দেখা গেছে, অনন্ত, মেডলার, শারমিন গ্রুপ, ডেকো, এস টুয়েন টি ওয়ান, মণ্ডল নীটওয়্যার লিমিটেড, ম্যাংঙ্গো টেক্স, এআর জিন্স, এনভয়, স্টাইলিং গ্রুপ, ভিনটেক্স, ইয়াগী বাংলাদেশ, ক্রস ওয়ার ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেড, অরোনিমা, ডেবনিয়ার, দি রোজ, জেনারেশন নেক্সট, সিনসিন, ডিসান সোয়েটার ও সিগমা ফ্যাশনসহ বেশকিছু পোশাক কারখানা বন্ধ ঘোষণা করেছে কর্তৃপক্ষ।
হা-মীম গ্রুপের একটি কারখানা বন্ধের নোটিসে লেখা রয়েছে, দ্যাটস ইট স্পোর্টস ওয়ার লিমিটেড, অ্যাপারেল্স গ্যালারি লিমিটেড, রিফাত গার্মেন্টস লিমিটেড, এক্সপ্রেস ওয়াশিং অ্যান্ড ডাইং লিমিটেড, আটিস্টিক ডিজাইন লিমিটেড, নেক্সট কালেকশন লিমিটেডের কর্মকর্তা-কর্মচারী ও শ্রমিকদের সদয় অবগতির জন্য জানানো যাচ্ছে যে, আশুলিয়া শিল্প অঞ্চলে বর্তমান সহিংসতা ও অস্থিতিশীল পরিস্থিতি বিবেচনায় শ্রমিক, কর্মকর্তা ও কর্মচারীদের সার্বিক নিরাপত্তার স্বার্থে বাংলাদেশ শ্রম আইন ২০০৬ এর ধারা ১৩ (১) অনুযায়ী কর্তৃপক্ষ আগামী ১১ সেপ্টেম্বর ২০২৪ তারিখ থেকে অনির্দিষ্টকালের জন্য কারখানা বন্ধ ঘোষণা করা হল।
পরবর্তীতে পরিবেশ নিরাপদ হলে শ্রমিক, কর্মকর্তা-কর্মচারীদের কর্মপরিবেশ ও নিরাপত্তা নিশ্চিত করে নোটিসের মাধ্যমে কারখানা খোলার তারিখ জানিয়ে দেওয়া হবে। তবে কারখানায় নিরাপত্তা বিভাগ এ নোটিসের আওতামুক্ত থাকবে।
পুলিশ সুপার সারোয়ার আলম বলেন, শ্রমিক অসন্তোষের কারণে ৪৫টি কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ এবং ২৫টিতে সাধারণ ছুটি ঘোষণা করেছে কর্তৃপক্ষ। কিছু জায়গায় কর্মবিরতির কথা শুনেছি। সেখানে আলোচনা করে কাজে ফেরানোর চেষ্টা চলছে। তবে কোনো ধরনের অপ্রীতিকর ঘটনা এখন ঘটেনি। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে যৌথবাহিনী কাজ করছে বলে জানান শিল্প পুলিশের এই কর্মকর্তা।