টানা ২ দিনের রেকর্ড পরিমাণ বৃষ্টির পাহাড়ি ঢল ও বন্যায় কক্সবাজারের রামুর নিম্নাঞ্চল প্লাবিত হয়েছে।
জানা যায়, রামু উপজেলার কাউয়ারখোপ, রাজারকুল ও ফতেখাঁরকুল তিন ইউনিয়নের দুইটি যান চলাচল রাস্তা, একটি ব্রীজ ও এক হাজারের অধিক জনবসতি ভাঙ্গনের মুখে পড়েছে। পানি বন্দী হয়ে আছে গর্জনিয়া কচ্ছপিয়া ইউনিয়নের শতাধিক পরিবার।
এদিকে কাউয়ারখোপ ইউনিয়নের পূর্বপাড়া গ্রামে নদীর পাড়ের প্রায় ৭ শত পরিবার মারাত্মক ভাঙ্গনের মুখে আছে। রাজারকুল ইউনিয়নের রাজারকুল-মনিরঝিল সেতু ও শিকলঘাট গ্রামে নদী তীরবর্তী রাস্তায় ভাঙ্গনে ২০০ পরিবার হুমকির মুখে।
ফতেখাঁরকুলের বাসিন্দা আনিস নাঈম জানান, বন্যার পানির তোড়ে তেমুহনী জুলেখার পাড়া গ্রামের আতিক্যা বিবি ব্রীজের পাশ্ববর্তী সিসি ব্লক সরে গিয়ে মারাত্মক ভাঙ্গনের আশঙ্কায় রয়েছে।
এছাড়া নতুনভাবে ২০১৮ সাল থেকে এই ভাঙ্গনের শুরু হলেও চলতি বর্ষায় লাগাতার পাহাড়ি ঢল ও রেকর্ড পরিমাণ বৃষ্টির কারণে এই নদী ভাঙ্গন ভয়াবহ আকার ধারণ করেছে। কাউয়ারখোপ ইউনিয়নে নদী তীরবর্তী প্রায় দেড় হাজার ফুট জায়গা বাঁকখালী নদীর গর্ভে তলিয়ে গেছে এবং রাজারকুল ও ফতেখাঁরকুল ইউনিয়নে আরও ৩ শতাধিক বসতবাড়ি নদী ভাঙ্গনের মুখোমুখি রয়েছে।
এসব এলাকার বাসিন্দারা নদী ভাঙ্গন রোধে জরুরী ভিত্তিতে ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য বাংলাদেশ পানি উন্নয়ন বোর্ডের কাছে দাবী জানিয়েছেন।
সম্প্রতি রামু উপজেলা নির্বাহী অফিসার মো. রাশেদুল ইসলাম নদী ভাঙ্গন এলাকা পরিদর্শন করেন। এসময় তিনি নদী ভাঙ্গনের কবলে থাকা প্রতিষ্ঠান সমূহ ও বসতবাড়ি রক্ষায় প্রশাসনের পক্ষ থেকে সর্বাত্মক সহযোগিতার আশ্বাস দেন।
শনিবার, ১৪ সেপ্টেম্বর ২০২৪
টানা ২ দিনের রেকর্ড পরিমাণ বৃষ্টির পাহাড়ি ঢল ও বন্যায় কক্সবাজারের রামুর নিম্নাঞ্চল প্লাবিত হয়েছে।
জানা যায়, রামু উপজেলার কাউয়ারখোপ, রাজারকুল ও ফতেখাঁরকুল তিন ইউনিয়নের দুইটি যান চলাচল রাস্তা, একটি ব্রীজ ও এক হাজারের অধিক জনবসতি ভাঙ্গনের মুখে পড়েছে। পানি বন্দী হয়ে আছে গর্জনিয়া কচ্ছপিয়া ইউনিয়নের শতাধিক পরিবার।
এদিকে কাউয়ারখোপ ইউনিয়নের পূর্বপাড়া গ্রামে নদীর পাড়ের প্রায় ৭ শত পরিবার মারাত্মক ভাঙ্গনের মুখে আছে। রাজারকুল ইউনিয়নের রাজারকুল-মনিরঝিল সেতু ও শিকলঘাট গ্রামে নদী তীরবর্তী রাস্তায় ভাঙ্গনে ২০০ পরিবার হুমকির মুখে।
ফতেখাঁরকুলের বাসিন্দা আনিস নাঈম জানান, বন্যার পানির তোড়ে তেমুহনী জুলেখার পাড়া গ্রামের আতিক্যা বিবি ব্রীজের পাশ্ববর্তী সিসি ব্লক সরে গিয়ে মারাত্মক ভাঙ্গনের আশঙ্কায় রয়েছে।
এছাড়া নতুনভাবে ২০১৮ সাল থেকে এই ভাঙ্গনের শুরু হলেও চলতি বর্ষায় লাগাতার পাহাড়ি ঢল ও রেকর্ড পরিমাণ বৃষ্টির কারণে এই নদী ভাঙ্গন ভয়াবহ আকার ধারণ করেছে। কাউয়ারখোপ ইউনিয়নে নদী তীরবর্তী প্রায় দেড় হাজার ফুট জায়গা বাঁকখালী নদীর গর্ভে তলিয়ে গেছে এবং রাজারকুল ও ফতেখাঁরকুল ইউনিয়নে আরও ৩ শতাধিক বসতবাড়ি নদী ভাঙ্গনের মুখোমুখি রয়েছে।
এসব এলাকার বাসিন্দারা নদী ভাঙ্গন রোধে জরুরী ভিত্তিতে ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য বাংলাদেশ পানি উন্নয়ন বোর্ডের কাছে দাবী জানিয়েছেন।
সম্প্রতি রামু উপজেলা নির্বাহী অফিসার মো. রাশেদুল ইসলাম নদী ভাঙ্গন এলাকা পরিদর্শন করেন। এসময় তিনি নদী ভাঙ্গনের কবলে থাকা প্রতিষ্ঠান সমূহ ও বসতবাড়ি রক্ষায় প্রশাসনের পক্ষ থেকে সর্বাত্মক সহযোগিতার আশ্বাস দেন।