সাভারের একটি মাদরাসা কবরস্থান থেকে মাহমুদুর রহমান নামে দাফন করা লাশটি উত্তোলন করা হয়েছে উচ্চ আদালতের আদেশে। বুধবার (১৬ অক্টোবর) দুপুরে সাভার উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট এস এম রাসেল ইসলাম নূরের উপস্থিতিতে কমলাপুর জালালাবাদ এলাকার জামিয়া খাতামুন্নাবিয়্যীন মাদরাসা কবরস্থান থেকে লাশটি তোলা হয়।
এই প্রক্রিয়া সম্পন্ন হয় বিএনপি নেতা হারিছ চৌধুরীর পরিচয় নিশ্চিত করতে তার মেয়ে সামিরা তানজিম চৌধুরীর করা একটি রিট আবেদনের প্রেক্ষিতে। গত বৃহস্পতিবার (১২ অক্টোবর) বিচারপতি এ কে এম আসাদুজ্জামান ও বিচারপতি মুহাম্মদ মাহবুব-উল ইসলামের বেঞ্চ ডিএনএ পরীক্ষার আদেশ দেয়।
সহকারী কমিশনার রাসেল ইসলাম নূর জানান, আদালতের নির্দেশনা অনুযায়ী মাহমুদুর রহমান নামে দাফন করা লাশটি উত্তোলন করা হয়েছে এবং ডিএনএ পরীক্ষার জন্য প্রক্রিয়া শুরু হয়েছে। হারিছ চৌধুরীর মেয়ে দাবি করেছেন যে, তার বাবা মাহমুদুর রহমান নামে ওই কবরস্থানে শায়িত আছেন এবং পরিচয় নিশ্চিত করতে আদালতে আবেদন করা হয়েছে।
উল্লেখ্য, বিএনপি-জামায়াত জোট সরকারের সময় হারিছ চৌধুরী ছিলেন তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়ার রাজনৈতিক সচিব। ২০০৭ সালে রাজনৈতিক প্রেক্ষাপট পরিবর্তনের পর থেকে তিনি আর প্রকাশ্যে আসেননি। ২০২১ সালে তার মৃত্যুর সংবাদ এলেও আনুষ্ঠানিকভাবে সেটি নিশ্চিত হয়নি।
বুধবার, ১৬ অক্টোবর ২০২৪
সাভারের একটি মাদরাসা কবরস্থান থেকে মাহমুদুর রহমান নামে দাফন করা লাশটি উত্তোলন করা হয়েছে উচ্চ আদালতের আদেশে। বুধবার (১৬ অক্টোবর) দুপুরে সাভার উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট এস এম রাসেল ইসলাম নূরের উপস্থিতিতে কমলাপুর জালালাবাদ এলাকার জামিয়া খাতামুন্নাবিয়্যীন মাদরাসা কবরস্থান থেকে লাশটি তোলা হয়।
এই প্রক্রিয়া সম্পন্ন হয় বিএনপি নেতা হারিছ চৌধুরীর পরিচয় নিশ্চিত করতে তার মেয়ে সামিরা তানজিম চৌধুরীর করা একটি রিট আবেদনের প্রেক্ষিতে। গত বৃহস্পতিবার (১২ অক্টোবর) বিচারপতি এ কে এম আসাদুজ্জামান ও বিচারপতি মুহাম্মদ মাহবুব-উল ইসলামের বেঞ্চ ডিএনএ পরীক্ষার আদেশ দেয়।
সহকারী কমিশনার রাসেল ইসলাম নূর জানান, আদালতের নির্দেশনা অনুযায়ী মাহমুদুর রহমান নামে দাফন করা লাশটি উত্তোলন করা হয়েছে এবং ডিএনএ পরীক্ষার জন্য প্রক্রিয়া শুরু হয়েছে। হারিছ চৌধুরীর মেয়ে দাবি করেছেন যে, তার বাবা মাহমুদুর রহমান নামে ওই কবরস্থানে শায়িত আছেন এবং পরিচয় নিশ্চিত করতে আদালতে আবেদন করা হয়েছে।
উল্লেখ্য, বিএনপি-জামায়াত জোট সরকারের সময় হারিছ চৌধুরী ছিলেন তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়ার রাজনৈতিক সচিব। ২০০৭ সালে রাজনৈতিক প্রেক্ষাপট পরিবর্তনের পর থেকে তিনি আর প্রকাশ্যে আসেননি। ২০২১ সালে তার মৃত্যুর সংবাদ এলেও আনুষ্ঠানিকভাবে সেটি নিশ্চিত হয়নি।