সাটুরিয়ার দিঘুলীয়া ইউনিয়ন পরিষদে নিজের প্রত্যায়ন পত্র নিজেরাই লিখে নিচ্ছে যুবকরা
জম্ম নিবন্ধন ও চেয়ারম্যানের সনদপত্রসহ বিভিন্ন সেবা পেতে সীমাহীন ভোগান্তি পোহাতে হচ্ছে দিঘুলীয়া ইউনিয়নের প্রায় ২৫ হাজার মানুষের । একটি স্বাক্ষরের জন্য আসা যাওয়ার পথে খরচ করতে হচ্ছে হাজার টাকা। এসব সাধারণ মানুষ প্রশাসকের সাথে দেখা করতে মিলছে না অনুমতি। নাগরিকদের সেবা নিয়ে চরম হতাশায় ইউপি সদস্যরাও।সাটুরিয়া উপজেলা সহকারী কমিশনার ভূমি তানভীর আহম্মেদ প্রাশসকের দায়িত্ব নেওয়ার পর থেকে একদিনও ইউনিয়ন পরিষদে বসেননি অভিয়োগ ইউপি সদস্যদের।
বৈষম্য বিরোধী ছাত্র জনতা আন্দোলনের পর থেকেই দিঘুলীয়া ইউনিয়নের চেয়ারম্যান মো. শফিউল আলম জুয়েল পলাতক রয়েছেন। তিনি কর্মস্থলে যোগ না দেওয়ায় ইউপি সদস্যরা চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে বিভিন্ন অনিয়ম দুর্নীতির কারণে অনাস্থা আনেন। এরপর সাটুরিয়া ইউএনও শান্তা রহমান সাটুরিয়া উপজেলা সহকারি কমিশনার ভূমি কর্মকর্তা মো. তানভীর আহম্মেদকে দিঘুলীয়া ইউনিয়ন পরিষদের প্রশাসক নিয়োগ করেন।
গত রোববার মানিকগঞ্জের সাটুরিয়া উপজেলা দিঘুলীয়া ইউনিয়নে গিয়ে দেখা যায়, চেয়ারম্যানের সনদ পেতে ইউনিয়ন পরিষদের সামনে জটলা করছিল কয়েকজন বেকার যুবক।
তারা জানায়, আগামী ১০ নভেম্বর মানিকগঞ্জে পুলিশ লাইনে লোক নিবে। পরিষদের বারান্দায় একটি সনদপত্রের বই রাখা আছে।
স্থানীয় বেকার যুবক আকাশ হোসেন, জাকির হোসেন ও আলামিন নিজেরাই লিখে নিচ্ছেন সনদ। ওই সনদ নিয়ে ইউপি সদস্যর স্বাক্ষর করে নিয়ে তারপর আসেন প্রশাসকের কাছে। কিন্তু অনেকে বেলা ২ টার পর প্রশাসকের কার্যালয়ে আসলে তাদের সনদে স্বাক্ষর করছেন না দায়িত্বপ্রাপ্ত প্রশাসক ও সহকারি কমিশনার ভূমি কর্মকর্তা মো. তানভীর আহম্মেদ।
যুবকরা অভিযোগ করে বলেন, দিঘুলীয়া ইউনিয়ন পরিষদ থেকে সাটুরিয়া উপজেলা সহকারি ভূমি কর্মকর্তা (দায়িত্বপ্রাপ্ত প্রশাসকের) কার্যালয়ের দুরত্ব প্রায় ১০ কিলোমিটার। প্রতিদিন আসা যাওয়া করতে খরচ হচ্ছে দুই থেকে তিনশত টাকা। একটি স্বাক্ষরের জন্য ঘুরতে হচ্ছে কয়েকদিন। বেলা ১১ টার পর তিনি অফিসে বসেন। বসেই অফিসিয়াল নথিপত্রের কাজ করেন। আর আমাদের ভূমি অফিসের গোল ঘরে বসিয়ে রাখেন ঘন্টার পর ঘন্টা। বেলা ২টা বাজলেই তিনি আর স্বাক্ষর করবে না বলে অফিস থেকে পিয়ন জানিয়ে দেয়।এভাবে এলাকার সাধারণ মানুষ হয়রানির শিকার হচ্ছে।
কথা হয় সেনাবাহিনীর অবসর প্রাপ্ত সৈনিক মো. ফরমান আলী। তিনি তার পরিবারের সদস্যদের জন্য জম্ম নিবন্ধনের জন্য যান দিঘুলীয়া ইউনিয়ন পরিষদে। কিন্তু চেয়ারম্যান না থাকার কারণে দায়িত্বপ্রাপ্ত প্রশাসক ও সহকারি কমিশনার ভূমি কর্মকর্তার কাছে ১৫ দিন ঘুরে তার অফিসের গোল ঘরে বসে ছিলেন কয়েকদিন। ইউনিয়ন পরিষদ থেকে প্রায় ১০ কিলোমিটার দুরে উপজেলা পরিষদ। এতে কয়েকদিনের যাতায়াত করতে খরচ হয়েছে এক হাজার পাঁচশত টাকা।
দিঘুলীয়ার দেলুয়া গ্রামের মো, মোসা ইব্রাহিম তার জম্ম নিবন্ধনের জন্য তিন দিন ধরে সাটুরিয়া উপজেলা সহকারি কমিশানর ভূমি কর্মকর্তা ও দায়িত্বপ্রাপ্ত প্রশাসকের কার্যালয়ে ঘুরছেন। বেলা ২ টার পর স্বাক্ষর করেন না দায়িত্বপ্রাপ্ত কর্মকর্তা। তিনি বলেন আমাদের দিঘুলীয়া ইউনিয়নের প্রায় ২৫ হাজার মানুষের সনদ পেতে চরম ভোগান্তি পোহাতে হচ্ছে।
কথা হয় আরেক ভুক্তভোগী মো. দেলোয়ার হোসেনের সাথে তিনি বলেন, জাতীয় পরিচয় পত্রে এক নাম ও জমির দলিলে আরেক নাম ভুল ক্রমে হয়। একই ব্যাক্তির দৈত্ব নাম থাকায় জমির নাম খারিজ করতে পারছি না। এ বিষয়ে একই ব্যাক্তির দৈত্ব নাম মেম্বার দিয়ে নাগরিক সনদে সত্যায়িত করার পরও দায়িত্বপ্রাপ্ত প্রাশাসক এ ধরণের সনদে স্বাক্ষর করবে না বলে জানিয়ে দিয়েছেন বলে জানান তিনি।
দিঘুলীয়া ইউনিয়ন তথ্যসেবার উদ্দ্যোক্তা মো. সামিউল ইসলাম বলেন, আগে এক দুদিনের মধ্যে জম্ম নিবন্ধন সনদ দেওয়া যেত। এখন একটি জম্ম নিবন্ধন সনদ পেতে ১৫ থেকে ২০ দিন সময় লাগে। চেয়ারম্যান না থাকায় এ ইউনিয়নের মানুষ চরম ভোগান্তি পোহাচ্ছে।
দিঘুলীয়া ইউনিয়ন পরিষদের একাধিক ইউপি সদস্যদের সাথে কথা বলে জানা গেছে, দিঘুলীয়া ইউনিয়ন পরিষদের প্রশাসক নিয়োগ দেওয়ার পর একদিনের জন্য নিয়োগপ্রাপ্ত প্রশাসক পরিষদে বসেননি। ফলে ইউনিয়নের নাগরিকদের জম্ম নিবন্ধন, চেয়ারম্যানের সনদ ও বিভিন্ন ভাতার কার্ড ও কৃষকদের কৃষি কার্ড বিতরণ স্বাক্ষর করতে নাগরিকদের যেতে হচ্ছে প্রশাসকের কার্যালয়ে। ইউপি সদস্যরা অভিযোগ করে বলেন, বেলা ২ টার পর স্বাক্ষর না করায় নাগরিকরা সেবা পেতে পোহাতে হচ্ছে সীমাহীন দুর্ভোগ।
দিঘুলীয়া ইউনিয়ন পরিসদের ৭ নম্বর ওয়ার্ডের ইউপি সদস্য মো, রাশেদ ও ২ নম্বর ওয়ার্ডের ইউপি সদস্য মো. মামুন হোসেন বলেন, আমরা সকল ইউপি সদস্যরা বসে দায়িত্বপ্রাপ্ত প্রশাসককে সপ্তাহে একদিন পরিষদে বসতে বলেছিলাম। কিন্তু তিনি না বসে উপজেলায় তার কার্যালয়ে যেতে বলেছেন। এতে প্রায় ২৫ হাজার মানুষ নাগরিক সেবা পেতে হয়রানির শিকার হচ্ছে। ইউপি সদস্যরা আরো বলেন, অনুমতি ছাড়া তার কক্ষে প্রবেশ মিলে না। আবার অনুমতি মিললেও প্রশাসকের সাথে দেখা করতে অনেক কাঠ কয়লা পুড়াতে হয়।
এ বিষয়ে সাটুরিয়া উপজেলা সহকারি কমিশনার ভূমি কর্মকর্তা ও দিঘুলীয়া ইউনিয়ন পরিষদের দায়িত্বপ্রাপ্ত প্রশাসক মো. তানভীর আহম্মেদের কাছে নাগরিক হয়রানির কথা জানতে চাইলে তিনি অস্বীকার করে বলেন, কোন নাগরিক হয়রানির শিকার হচ্ছেন না।
ইউনিয়ন পরিষদে বসেন কিনা জানতে চাইলে তিনি বলেন, মাসে একবার মিটিং করি কিন্তু যে নাগরিকের বেশী প্রয়োজন তিনি তার প্রয়োজনেই আমার অফিসে এসে স্বাক্ষর করে নিতে হবে বলে জানান তিনি।
সাটুরিয়ার দিঘুলীয়া ইউনিয়ন পরিষদে নিজের প্রত্যায়ন পত্র নিজেরাই লিখে নিচ্ছে যুবকরা
বুধবার, ৩০ অক্টোবর ২০২৪
জম্ম নিবন্ধন ও চেয়ারম্যানের সনদপত্রসহ বিভিন্ন সেবা পেতে সীমাহীন ভোগান্তি পোহাতে হচ্ছে দিঘুলীয়া ইউনিয়নের প্রায় ২৫ হাজার মানুষের । একটি স্বাক্ষরের জন্য আসা যাওয়ার পথে খরচ করতে হচ্ছে হাজার টাকা। এসব সাধারণ মানুষ প্রশাসকের সাথে দেখা করতে মিলছে না অনুমতি। নাগরিকদের সেবা নিয়ে চরম হতাশায় ইউপি সদস্যরাও।সাটুরিয়া উপজেলা সহকারী কমিশনার ভূমি তানভীর আহম্মেদ প্রাশসকের দায়িত্ব নেওয়ার পর থেকে একদিনও ইউনিয়ন পরিষদে বসেননি অভিয়োগ ইউপি সদস্যদের।
বৈষম্য বিরোধী ছাত্র জনতা আন্দোলনের পর থেকেই দিঘুলীয়া ইউনিয়নের চেয়ারম্যান মো. শফিউল আলম জুয়েল পলাতক রয়েছেন। তিনি কর্মস্থলে যোগ না দেওয়ায় ইউপি সদস্যরা চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে বিভিন্ন অনিয়ম দুর্নীতির কারণে অনাস্থা আনেন। এরপর সাটুরিয়া ইউএনও শান্তা রহমান সাটুরিয়া উপজেলা সহকারি কমিশনার ভূমি কর্মকর্তা মো. তানভীর আহম্মেদকে দিঘুলীয়া ইউনিয়ন পরিষদের প্রশাসক নিয়োগ করেন।
গত রোববার মানিকগঞ্জের সাটুরিয়া উপজেলা দিঘুলীয়া ইউনিয়নে গিয়ে দেখা যায়, চেয়ারম্যানের সনদ পেতে ইউনিয়ন পরিষদের সামনে জটলা করছিল কয়েকজন বেকার যুবক।
তারা জানায়, আগামী ১০ নভেম্বর মানিকগঞ্জে পুলিশ লাইনে লোক নিবে। পরিষদের বারান্দায় একটি সনদপত্রের বই রাখা আছে।
স্থানীয় বেকার যুবক আকাশ হোসেন, জাকির হোসেন ও আলামিন নিজেরাই লিখে নিচ্ছেন সনদ। ওই সনদ নিয়ে ইউপি সদস্যর স্বাক্ষর করে নিয়ে তারপর আসেন প্রশাসকের কাছে। কিন্তু অনেকে বেলা ২ টার পর প্রশাসকের কার্যালয়ে আসলে তাদের সনদে স্বাক্ষর করছেন না দায়িত্বপ্রাপ্ত প্রশাসক ও সহকারি কমিশনার ভূমি কর্মকর্তা মো. তানভীর আহম্মেদ।
যুবকরা অভিযোগ করে বলেন, দিঘুলীয়া ইউনিয়ন পরিষদ থেকে সাটুরিয়া উপজেলা সহকারি ভূমি কর্মকর্তা (দায়িত্বপ্রাপ্ত প্রশাসকের) কার্যালয়ের দুরত্ব প্রায় ১০ কিলোমিটার। প্রতিদিন আসা যাওয়া করতে খরচ হচ্ছে দুই থেকে তিনশত টাকা। একটি স্বাক্ষরের জন্য ঘুরতে হচ্ছে কয়েকদিন। বেলা ১১ টার পর তিনি অফিসে বসেন। বসেই অফিসিয়াল নথিপত্রের কাজ করেন। আর আমাদের ভূমি অফিসের গোল ঘরে বসিয়ে রাখেন ঘন্টার পর ঘন্টা। বেলা ২টা বাজলেই তিনি আর স্বাক্ষর করবে না বলে অফিস থেকে পিয়ন জানিয়ে দেয়।এভাবে এলাকার সাধারণ মানুষ হয়রানির শিকার হচ্ছে।
কথা হয় সেনাবাহিনীর অবসর প্রাপ্ত সৈনিক মো. ফরমান আলী। তিনি তার পরিবারের সদস্যদের জন্য জম্ম নিবন্ধনের জন্য যান দিঘুলীয়া ইউনিয়ন পরিষদে। কিন্তু চেয়ারম্যান না থাকার কারণে দায়িত্বপ্রাপ্ত প্রশাসক ও সহকারি কমিশনার ভূমি কর্মকর্তার কাছে ১৫ দিন ঘুরে তার অফিসের গোল ঘরে বসে ছিলেন কয়েকদিন। ইউনিয়ন পরিষদ থেকে প্রায় ১০ কিলোমিটার দুরে উপজেলা পরিষদ। এতে কয়েকদিনের যাতায়াত করতে খরচ হয়েছে এক হাজার পাঁচশত টাকা।
দিঘুলীয়ার দেলুয়া গ্রামের মো, মোসা ইব্রাহিম তার জম্ম নিবন্ধনের জন্য তিন দিন ধরে সাটুরিয়া উপজেলা সহকারি কমিশানর ভূমি কর্মকর্তা ও দায়িত্বপ্রাপ্ত প্রশাসকের কার্যালয়ে ঘুরছেন। বেলা ২ টার পর স্বাক্ষর করেন না দায়িত্বপ্রাপ্ত কর্মকর্তা। তিনি বলেন আমাদের দিঘুলীয়া ইউনিয়নের প্রায় ২৫ হাজার মানুষের সনদ পেতে চরম ভোগান্তি পোহাতে হচ্ছে।
কথা হয় আরেক ভুক্তভোগী মো. দেলোয়ার হোসেনের সাথে তিনি বলেন, জাতীয় পরিচয় পত্রে এক নাম ও জমির দলিলে আরেক নাম ভুল ক্রমে হয়। একই ব্যাক্তির দৈত্ব নাম থাকায় জমির নাম খারিজ করতে পারছি না। এ বিষয়ে একই ব্যাক্তির দৈত্ব নাম মেম্বার দিয়ে নাগরিক সনদে সত্যায়িত করার পরও দায়িত্বপ্রাপ্ত প্রাশাসক এ ধরণের সনদে স্বাক্ষর করবে না বলে জানিয়ে দিয়েছেন বলে জানান তিনি।
দিঘুলীয়া ইউনিয়ন তথ্যসেবার উদ্দ্যোক্তা মো. সামিউল ইসলাম বলেন, আগে এক দুদিনের মধ্যে জম্ম নিবন্ধন সনদ দেওয়া যেত। এখন একটি জম্ম নিবন্ধন সনদ পেতে ১৫ থেকে ২০ দিন সময় লাগে। চেয়ারম্যান না থাকায় এ ইউনিয়নের মানুষ চরম ভোগান্তি পোহাচ্ছে।
দিঘুলীয়া ইউনিয়ন পরিষদের একাধিক ইউপি সদস্যদের সাথে কথা বলে জানা গেছে, দিঘুলীয়া ইউনিয়ন পরিষদের প্রশাসক নিয়োগ দেওয়ার পর একদিনের জন্য নিয়োগপ্রাপ্ত প্রশাসক পরিষদে বসেননি। ফলে ইউনিয়নের নাগরিকদের জম্ম নিবন্ধন, চেয়ারম্যানের সনদ ও বিভিন্ন ভাতার কার্ড ও কৃষকদের কৃষি কার্ড বিতরণ স্বাক্ষর করতে নাগরিকদের যেতে হচ্ছে প্রশাসকের কার্যালয়ে। ইউপি সদস্যরা অভিযোগ করে বলেন, বেলা ২ টার পর স্বাক্ষর না করায় নাগরিকরা সেবা পেতে পোহাতে হচ্ছে সীমাহীন দুর্ভোগ।
দিঘুলীয়া ইউনিয়ন পরিসদের ৭ নম্বর ওয়ার্ডের ইউপি সদস্য মো, রাশেদ ও ২ নম্বর ওয়ার্ডের ইউপি সদস্য মো. মামুন হোসেন বলেন, আমরা সকল ইউপি সদস্যরা বসে দায়িত্বপ্রাপ্ত প্রশাসককে সপ্তাহে একদিন পরিষদে বসতে বলেছিলাম। কিন্তু তিনি না বসে উপজেলায় তার কার্যালয়ে যেতে বলেছেন। এতে প্রায় ২৫ হাজার মানুষ নাগরিক সেবা পেতে হয়রানির শিকার হচ্ছে। ইউপি সদস্যরা আরো বলেন, অনুমতি ছাড়া তার কক্ষে প্রবেশ মিলে না। আবার অনুমতি মিললেও প্রশাসকের সাথে দেখা করতে অনেক কাঠ কয়লা পুড়াতে হয়।
এ বিষয়ে সাটুরিয়া উপজেলা সহকারি কমিশনার ভূমি কর্মকর্তা ও দিঘুলীয়া ইউনিয়ন পরিষদের দায়িত্বপ্রাপ্ত প্রশাসক মো. তানভীর আহম্মেদের কাছে নাগরিক হয়রানির কথা জানতে চাইলে তিনি অস্বীকার করে বলেন, কোন নাগরিক হয়রানির শিকার হচ্ছেন না।
ইউনিয়ন পরিষদে বসেন কিনা জানতে চাইলে তিনি বলেন, মাসে একবার মিটিং করি কিন্তু যে নাগরিকের বেশী প্রয়োজন তিনি তার প্রয়োজনেই আমার অফিসে এসে স্বাক্ষর করে নিতে হবে বলে জানান তিনি।