অবশেষে নিখোঁজের ৪২ ঘণ্টা পর রাঙামাটির কাপ্তাই উপজেলার কর্ণফুলি নদীতে ভেসে উঠল নিখোঁজ দুই পর্যটকের লাশ।
বৃহস্পতিবার সকাল সাড়ে ৭টার দিকে উপজেলার চিৎমরম ইউনিয়নের শ্রীশ্রী মাতা সীতা দেবী মন্দির সংলগ্ন কর্ণফুলী নদী থেকে নিখোঁজ দুই পর্যটকের লাশ উদ্ধার করা হয় বলে জানান ফায়ার সার্ভিস অ্যান্ড সিভিল ডিফেন্সের কাপ্তাইয়ের সিনিয়র স্টেশন অফিসার শাহাদাত হোসেন।
তারা হলেন- চট্টগ্রাম মহানগরের সদরঘাট নালাপাড়ার বাসিন্দা শাওন দত্ত (১৬) ও প্রিয়ন্ত দাশ। শাওন নগরীর রেলওয়ে পাবলিক স্কুলের নবম শ্রেণির ছাত্র ছিলেন। শাওনের খালাতো ভাই প্রিয়ন্ত।
মঙ্গলবার দুপুর দেড়টার দিকে শ্রীশ্রী মাতা সীতা দেবী মন্দির সংলগ্ন কর্ণফুলী নদীতে গোসল করতে নেমে দুজন নিখোঁজ হন। তারপর থেকেই তাদের উদ্ধারের চেষ্টা চলছিল।
চিৎমরম ইউনিয়নের ৯ নম্বর শিলছড়ি ওয়ার্ডের সদস্য মো. সরোয়ার বলেন, “সকালে নিখোঁজ পর্যটকের পরিবারের সদস্যরা কর্ণফুলি নদীতে লাশ ভেসে উঠার খবর দিলে, সঙ্গে সঙ্গেই উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তাকে অবহিত করি। পরে সকাল ৮টা ৫ মিনিটে কাপ্তাই ফায়ার সার্ভিসের কর্মীরা এসে লাশ দুটি উদ্ধার করে।”
স্থানীয় কৃষক এনামুল হক বাচ্চু জানান, যেখানে তারা নিখোঁজ হয়েছিলেন, ঠিক সেই জায়গাতেই লাশ দুটি ভেসে ওঠে।
ফায়ার সার্ভিস অ্যান্ড সিভিল ডিফেন্সের কাপ্তাইয়ের সিনিয়র স্টেশন অফিসার শাহাদাত হোসেন বলেন, ফায়ার সার্ভিসের লিডার কাজী নজরুল ইসলামের নেতৃত্বে আট সদস্যের একটি দল দুই পর্যটকের লাশ উদ্ধার করে।
চন্দ্রঘোনা থানার ওসি মুহাম্মদ শাহজাহান কামাল জানান, ঘটনাস্থলে পুলিশ গেছে। পরবর্তীতে আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।
বৃহস্পতিবার, ২৬ ডিসেম্বর ২০২৪
অবশেষে নিখোঁজের ৪২ ঘণ্টা পর রাঙামাটির কাপ্তাই উপজেলার কর্ণফুলি নদীতে ভেসে উঠল নিখোঁজ দুই পর্যটকের লাশ।
বৃহস্পতিবার সকাল সাড়ে ৭টার দিকে উপজেলার চিৎমরম ইউনিয়নের শ্রীশ্রী মাতা সীতা দেবী মন্দির সংলগ্ন কর্ণফুলী নদী থেকে নিখোঁজ দুই পর্যটকের লাশ উদ্ধার করা হয় বলে জানান ফায়ার সার্ভিস অ্যান্ড সিভিল ডিফেন্সের কাপ্তাইয়ের সিনিয়র স্টেশন অফিসার শাহাদাত হোসেন।
তারা হলেন- চট্টগ্রাম মহানগরের সদরঘাট নালাপাড়ার বাসিন্দা শাওন দত্ত (১৬) ও প্রিয়ন্ত দাশ। শাওন নগরীর রেলওয়ে পাবলিক স্কুলের নবম শ্রেণির ছাত্র ছিলেন। শাওনের খালাতো ভাই প্রিয়ন্ত।
মঙ্গলবার দুপুর দেড়টার দিকে শ্রীশ্রী মাতা সীতা দেবী মন্দির সংলগ্ন কর্ণফুলী নদীতে গোসল করতে নেমে দুজন নিখোঁজ হন। তারপর থেকেই তাদের উদ্ধারের চেষ্টা চলছিল।
চিৎমরম ইউনিয়নের ৯ নম্বর শিলছড়ি ওয়ার্ডের সদস্য মো. সরোয়ার বলেন, “সকালে নিখোঁজ পর্যটকের পরিবারের সদস্যরা কর্ণফুলি নদীতে লাশ ভেসে উঠার খবর দিলে, সঙ্গে সঙ্গেই উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তাকে অবহিত করি। পরে সকাল ৮টা ৫ মিনিটে কাপ্তাই ফায়ার সার্ভিসের কর্মীরা এসে লাশ দুটি উদ্ধার করে।”
স্থানীয় কৃষক এনামুল হক বাচ্চু জানান, যেখানে তারা নিখোঁজ হয়েছিলেন, ঠিক সেই জায়গাতেই লাশ দুটি ভেসে ওঠে।
ফায়ার সার্ভিস অ্যান্ড সিভিল ডিফেন্সের কাপ্তাইয়ের সিনিয়র স্টেশন অফিসার শাহাদাত হোসেন বলেন, ফায়ার সার্ভিসের লিডার কাজী নজরুল ইসলামের নেতৃত্বে আট সদস্যের একটি দল দুই পর্যটকের লাশ উদ্ধার করে।
চন্দ্রঘোনা থানার ওসি মুহাম্মদ শাহজাহান কামাল জানান, ঘটনাস্থলে পুলিশ গেছে। পরবর্তীতে আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।