বাংলাদেশিদের আধার কার্ড করে দেওয়ার অভিযোগ তিন ভারতীয়কে গ্রেফতার করা হয়েছে। একই সঙ্গে ভারতে অনুপ্রবেশের অভিযোগে তিন বাংলাদেশি নাগরিককে গ্রেফতার করা হয়েছে। মোট ৬ জনকে গ্রেফতার করার বিষয়টি নিশ্চিত করেছে পশ্চিমবঙ্গের উত্তর ২৪ পরগনা জেলার হাবড়া থানার পুলিশ।
গ্রেফতার হওয়া মুহাম্মদ মতিউর রহমানের বাড়ি বাংলাদেশের নাটোর জেলায় এবং সন্ধ্যা রায় ও তার মেয়ে সুপর্না রায়ের বাড়ি বরিশালের উজিরপুর থানায়। সন্ধ্যা ও মতিউরের নামে অবৈধ উপায়ে আধার কার্ড করে দিয়েছিল হাবড়ার বয়রাগাছি এলাকার সায়েম হোসেন এবং মানিকতলা এলাকার মিন্টু দাস ও অমিত মন্ডল। তাদের কাছ থেকে দুটি আধার কার্ডও আটক করা হয়েছে।
গত সোমবার (৩০ ডিসেম্বর) হাবড়া থানার পুলিশ গোপন সূত্রে খবর পাওয়ার সঙ্গে সঙ্গে অভিযান চালিয়ে আনোয়ার বেরিয়া এলাকা থেকে তিনজনকে গ্ৰেফতার করে। মঙ্গলবার (৩১ ডিসেম্বর) তাদের উত্তর ২৪ পরগনা জেলার বারাসাত নগর দায়রা আদালতে তোলা হয়।
হাবড়া থানার পুলিশ জানিয়েছে, গ্রেপ্তার হওয়া বাংলাদেশিদের ভারতে আসার বৈধ কোনো কাগজপত্র পাওয়া যায়নি। তবে সবকিছু তদন্ত করে দেখা হচ্ছে।
বৃহস্পতিবার, ০২ জানুয়ারী ২০২৫
বাংলাদেশিদের আধার কার্ড করে দেওয়ার অভিযোগ তিন ভারতীয়কে গ্রেফতার করা হয়েছে। একই সঙ্গে ভারতে অনুপ্রবেশের অভিযোগে তিন বাংলাদেশি নাগরিককে গ্রেফতার করা হয়েছে। মোট ৬ জনকে গ্রেফতার করার বিষয়টি নিশ্চিত করেছে পশ্চিমবঙ্গের উত্তর ২৪ পরগনা জেলার হাবড়া থানার পুলিশ।
গ্রেফতার হওয়া মুহাম্মদ মতিউর রহমানের বাড়ি বাংলাদেশের নাটোর জেলায় এবং সন্ধ্যা রায় ও তার মেয়ে সুপর্না রায়ের বাড়ি বরিশালের উজিরপুর থানায়। সন্ধ্যা ও মতিউরের নামে অবৈধ উপায়ে আধার কার্ড করে দিয়েছিল হাবড়ার বয়রাগাছি এলাকার সায়েম হোসেন এবং মানিকতলা এলাকার মিন্টু দাস ও অমিত মন্ডল। তাদের কাছ থেকে দুটি আধার কার্ডও আটক করা হয়েছে।
গত সোমবার (৩০ ডিসেম্বর) হাবড়া থানার পুলিশ গোপন সূত্রে খবর পাওয়ার সঙ্গে সঙ্গে অভিযান চালিয়ে আনোয়ার বেরিয়া এলাকা থেকে তিনজনকে গ্ৰেফতার করে। মঙ্গলবার (৩১ ডিসেম্বর) তাদের উত্তর ২৪ পরগনা জেলার বারাসাত নগর দায়রা আদালতে তোলা হয়।
হাবড়া থানার পুলিশ জানিয়েছে, গ্রেপ্তার হওয়া বাংলাদেশিদের ভারতে আসার বৈধ কোনো কাগজপত্র পাওয়া যায়নি। তবে সবকিছু তদন্ত করে দেখা হচ্ছে।