রাঙামাটির নানিয়ারচর উপজেলায় সেনাবাহিনীর বিশেষ অভিযানে গুলিবিদ্ধ হয়ে এক যুবক নিহত হয়েছেন।
বৃহস্পতিবার আন্তঃবাহিনী জনসংযোগ পরিদপ্তর (আইএসপিআর) একটি বিজ্ঞপ্তিতে জানিয়েছে, উপজেলার পেরাছড়া এলাকায় গোলাগুলির সময় ওই যুবক গুলিবিদ্ধ হয়ে নিহত হন।
আইএসপিআরের সহকারী পরিচালক রাশেদুর ইসলাম স্বাক্ষরিত বিজ্ঞপ্তিতে দাবি করা হয়েছে, নিহত যুবক স্থানীয় আঞ্চলিক রাজনৈতিক সংগঠন ইউপিডিএফের (প্রসীত খিসা) কর্মী। তবে ইউপিডিএফ বিষয়টি অস্বীকার করেছে।
স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, সেনাবাহিনী খবর পেয়ে বৃহস্পতিবার ভোর ৫টা ৫০ মিনিটের দিকে গোয়েন্দা তথ্যের ভিত্তিতে পেরাছড়া এলাকায় বিশেষ অভিযান শুরু করে। অভিযানের সময় সেনাবাহিনীর উপস্থিতি টের পেয়ে ইউপিডিএফের সদস্যরা গুলিবর্ষণ করে। এতে সেনাবাহিনীর সঙ্গে গুলি বিনিময় হয় এবং এক সন্ত্রাসী গুলিবিদ্ধ হয়ে নিহত হন। এছাড়া, বেশ কিছু সন্ত্রাসী গুলিবিদ্ধ হয়ে জঙ্গলে পালিয়ে যান।
লংগদু থানার পুলিশ নিহত যুবকের লাশ উদ্ধার করেছে। থানার ওসি মো. ফেরদৌস ওয়াহিদ জানিয়েছেন, ‘স্থানীয়দের মাধ্যমে খবর পেয়ে লংগদু ইউনিয়নের কিচিং ছড়া এলাকা থেকে গুলিবিদ্ধ মরদেহ উদ্ধার করা হয়েছে। তবে নিহত ব্যক্তির নাম-পরিচয় এখনো নিশ্চিত করা যায়নি। ময়নাতদন্তের জন্য মরদেহ রাঙামাটি পাঠানো হয়েছে এবং তদন্ত চলছে।’
আইএসপিআরের বিজ্ঞপ্তিতে আরও বলা হয়েছে, ‘তল্লাশি চালিয়ে সেনাবাহিনী একটি অ্যাসল্ট রাইফেল (এম-১৬), দুটি এমজি/স্নাইপার অ্যামোনিশন, ৯০টি রাইফেল অ্যামোনিশন, একটি ওয়াকি-টকি সেট, ১২টি মোবাইল ফোনসহ বেশ কিছু সরঞ্জামাদি উদ্ধার করেছে।’
অন্যদিকে, ইউপিডিএফের মুখপাত্র অংগ্য মারমা নিহত যুবকের সঙ্গে তাদের সংগঠনের কোনো সম্পর্ক নেই বলে দাবি করেছেন। তিনি বলেন, ‘নিহত ব্যক্তি আমাদের দলের সদস্য নয়। কিছু ব্যক্তির পক্ষে ভ্রাতৃঘাতি সংঘাত উসকে দেওয়ার জন্য সংগঠনের নাম জড়ানো হচ্ছে। এটি একটি সাজানো নাটক।’
বৃহস্পতিবার, ০২ জানুয়ারী ২০২৫
রাঙামাটির নানিয়ারচর উপজেলায় সেনাবাহিনীর বিশেষ অভিযানে গুলিবিদ্ধ হয়ে এক যুবক নিহত হয়েছেন।
বৃহস্পতিবার আন্তঃবাহিনী জনসংযোগ পরিদপ্তর (আইএসপিআর) একটি বিজ্ঞপ্তিতে জানিয়েছে, উপজেলার পেরাছড়া এলাকায় গোলাগুলির সময় ওই যুবক গুলিবিদ্ধ হয়ে নিহত হন।
আইএসপিআরের সহকারী পরিচালক রাশেদুর ইসলাম স্বাক্ষরিত বিজ্ঞপ্তিতে দাবি করা হয়েছে, নিহত যুবক স্থানীয় আঞ্চলিক রাজনৈতিক সংগঠন ইউপিডিএফের (প্রসীত খিসা) কর্মী। তবে ইউপিডিএফ বিষয়টি অস্বীকার করেছে।
স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, সেনাবাহিনী খবর পেয়ে বৃহস্পতিবার ভোর ৫টা ৫০ মিনিটের দিকে গোয়েন্দা তথ্যের ভিত্তিতে পেরাছড়া এলাকায় বিশেষ অভিযান শুরু করে। অভিযানের সময় সেনাবাহিনীর উপস্থিতি টের পেয়ে ইউপিডিএফের সদস্যরা গুলিবর্ষণ করে। এতে সেনাবাহিনীর সঙ্গে গুলি বিনিময় হয় এবং এক সন্ত্রাসী গুলিবিদ্ধ হয়ে নিহত হন। এছাড়া, বেশ কিছু সন্ত্রাসী গুলিবিদ্ধ হয়ে জঙ্গলে পালিয়ে যান।
লংগদু থানার পুলিশ নিহত যুবকের লাশ উদ্ধার করেছে। থানার ওসি মো. ফেরদৌস ওয়াহিদ জানিয়েছেন, ‘স্থানীয়দের মাধ্যমে খবর পেয়ে লংগদু ইউনিয়নের কিচিং ছড়া এলাকা থেকে গুলিবিদ্ধ মরদেহ উদ্ধার করা হয়েছে। তবে নিহত ব্যক্তির নাম-পরিচয় এখনো নিশ্চিত করা যায়নি। ময়নাতদন্তের জন্য মরদেহ রাঙামাটি পাঠানো হয়েছে এবং তদন্ত চলছে।’
আইএসপিআরের বিজ্ঞপ্তিতে আরও বলা হয়েছে, ‘তল্লাশি চালিয়ে সেনাবাহিনী একটি অ্যাসল্ট রাইফেল (এম-১৬), দুটি এমজি/স্নাইপার অ্যামোনিশন, ৯০টি রাইফেল অ্যামোনিশন, একটি ওয়াকি-টকি সেট, ১২টি মোবাইল ফোনসহ বেশ কিছু সরঞ্জামাদি উদ্ধার করেছে।’
অন্যদিকে, ইউপিডিএফের মুখপাত্র অংগ্য মারমা নিহত যুবকের সঙ্গে তাদের সংগঠনের কোনো সম্পর্ক নেই বলে দাবি করেছেন। তিনি বলেন, ‘নিহত ব্যক্তি আমাদের দলের সদস্য নয়। কিছু ব্যক্তির পক্ষে ভ্রাতৃঘাতি সংঘাত উসকে দেওয়ার জন্য সংগঠনের নাম জড়ানো হচ্ছে। এটি একটি সাজানো নাটক।’