বাংলাদেশ ও ভারতে বিভিন্ন সময়ে আটক হওয়া ১৮৫ জেলেকে রোববার তাদের নিজ নিজ দেশের কর্তৃপক্ষের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে । বঙ্গোপসাগরের আন্তর্জাতিক জলসীমায় এ প্রক্রিয়া সম্পন্ন হয়েছে বলে জানিয়েছেন সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা।
ভারতে আটক থাকা ৯০ জন বাংলাদেশি জেলের মধ্যে ৭৮ জনকে পারাদীপ এবং ১২ জনকে হলদিয়া বন্দরে নিয়ে আসা হয়েছে। সেখান থেকে তাদের বাংলাদেশের উপকূলরক্ষী বাহিনীর কাছে হস্তান্তর করা হবে।
অন্যদিকে, বাংলাদেশে আটক ৯৫ জন ভারতীয় জেলের অধিকাংশই দক্ষিণ ২৪ পরগনার কাকদ্বীপ ও নামখানার বাসিন্দা। তাদের বাগেরহাট ও পটুয়াখালীর কারাগারে বন্দি রাখা হয়েছিল। রোববার তাদের ভারতের উপকূলরক্ষী বাহিনীর কাছে তুলে দেওয়া হবে।
ভারতীয় সংবাদমাধ্যমের তথ্য অনুযায়ী, ১০ ডিসেম্বর বাংলাদেশের দুটি ট্রলারসহ ৭৮ জেলে ভারতীয় জলসীমায় অবৈধভাবে মাছ ধরার অভিযোগে আটক হন। তাদের উড়িষ্যার প্যারা দ্বীপে পুলিশের কাছে হস্তান্তর করা হয়। এর আগে সেপ্টেম্বরে আরও ১২ জন বাংলাদেশি জেলে আটক হয়েছিলেন, যাদের ট্রলার ভারতে ডুবে গিয়েছিল।
অন্যদিকে, সেপ্টেম্বর ও অক্টোবর মাসে ভারতের কাকদ্বীপের ছয়টি ট্রলার বাংলাদেশের জলসীমায় প্রবেশ করায় সেগুলোসহ ৯৫ জন ভারতীয় জেলে আটক হন। পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের উদ্যোগে তাদের মুক্তি প্রক্রিয়া ত্বরান্বিত হয়।
বাংলাদেশের স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় ২৬ ডিসেম্বর এক আদেশে ভারতের জেলেদের বিরুদ্ধে দায়ের হওয়া মামলা প্রত্যাহার করে। একইভাবে ভারতের স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় বাংলাদেশি জেলেদের মুক্তি দেওয়ার সিদ্ধান্ত নেয়। দুই দেশের সমঝোতার ভিত্তিতে রোববার ১৮৫ জেলে তাদের দেশে ফেরার সুযোগ পাচ্ছেন।
রোববার, ০৫ জানুয়ারী ২০২৫
বাংলাদেশ ও ভারতে বিভিন্ন সময়ে আটক হওয়া ১৮৫ জেলেকে রোববার তাদের নিজ নিজ দেশের কর্তৃপক্ষের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে । বঙ্গোপসাগরের আন্তর্জাতিক জলসীমায় এ প্রক্রিয়া সম্পন্ন হয়েছে বলে জানিয়েছেন সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা।
ভারতে আটক থাকা ৯০ জন বাংলাদেশি জেলের মধ্যে ৭৮ জনকে পারাদীপ এবং ১২ জনকে হলদিয়া বন্দরে নিয়ে আসা হয়েছে। সেখান থেকে তাদের বাংলাদেশের উপকূলরক্ষী বাহিনীর কাছে হস্তান্তর করা হবে।
অন্যদিকে, বাংলাদেশে আটক ৯৫ জন ভারতীয় জেলের অধিকাংশই দক্ষিণ ২৪ পরগনার কাকদ্বীপ ও নামখানার বাসিন্দা। তাদের বাগেরহাট ও পটুয়াখালীর কারাগারে বন্দি রাখা হয়েছিল। রোববার তাদের ভারতের উপকূলরক্ষী বাহিনীর কাছে তুলে দেওয়া হবে।
ভারতীয় সংবাদমাধ্যমের তথ্য অনুযায়ী, ১০ ডিসেম্বর বাংলাদেশের দুটি ট্রলারসহ ৭৮ জেলে ভারতীয় জলসীমায় অবৈধভাবে মাছ ধরার অভিযোগে আটক হন। তাদের উড়িষ্যার প্যারা দ্বীপে পুলিশের কাছে হস্তান্তর করা হয়। এর আগে সেপ্টেম্বরে আরও ১২ জন বাংলাদেশি জেলে আটক হয়েছিলেন, যাদের ট্রলার ভারতে ডুবে গিয়েছিল।
অন্যদিকে, সেপ্টেম্বর ও অক্টোবর মাসে ভারতের কাকদ্বীপের ছয়টি ট্রলার বাংলাদেশের জলসীমায় প্রবেশ করায় সেগুলোসহ ৯৫ জন ভারতীয় জেলে আটক হন। পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের উদ্যোগে তাদের মুক্তি প্রক্রিয়া ত্বরান্বিত হয়।
বাংলাদেশের স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় ২৬ ডিসেম্বর এক আদেশে ভারতের জেলেদের বিরুদ্ধে দায়ের হওয়া মামলা প্রত্যাহার করে। একইভাবে ভারতের স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় বাংলাদেশি জেলেদের মুক্তি দেওয়ার সিদ্ধান্ত নেয়। দুই দেশের সমঝোতার ভিত্তিতে রোববার ১৮৫ জেলে তাদের দেশে ফেরার সুযোগ পাচ্ছেন।