কক্সবাজারের উখিয়ায় মালবাহী ট্রাকের চাপায় প্রাণ হারিয়েছেন লিকু মানকিন (৩০) নামে এক এনজিও কর্মী। এ ঘটনায় গুরুতর আহত হয়েছেন তার স্ত্রী ও সন্তান।
আজ বৃহস্পতিবার (৯ জানুয়ারি) দুপুর ১২টার দিকে উখিয়ার কুতুপালং আমগাছতলা এলাকায় এ দুর্ঘটনা ঘটে।
নেত্রকোনার দুর্গাপুর উপজেলার ভরতপুর গ্রামের বাসিন্দা লিকু মানকিন সুইজারল্যান্ডভিত্তিক এনজিও ‘টেরেস ডি হোমস’ (টিডিএস)-এ কর্মরত ছিলেন।
শাহপরী হাইওয়ে থানার ইনচার্জ মাহাবুল কবির জানান, লিকু তার স্ত্রী ও সন্তানকে নিয়ে মোটরসাইকেলে কর্মস্থলে যাচ্ছিলেন। উঁচু রাস্তায় উঠার সময় ওভারলোড ট্রাকটি ব্রেক ফেল করে পেছন থেকে তাদের মোটরসাইকেলকে ধাক্কা দেয়। এতে স্ত্রী ও সন্তান মোটরসাইকেল থেকে ছিটকে পড়ে গেলেও লিকু ট্রাকের নিচে চাপা পড়ে ঘটনাস্থলেই গুরুতর আহত হন। স্থানীয়রা তাকে উদ্ধার করে উখিয়া উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে গেলে চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন।
দুর্ঘটনার পর ঘাতক ট্রাক ও চালককে আটক করেছে হাইওয়ে পুলিশ। ঘটনাস্থলে তদন্তের জন্য পুলিশের একটি টিম পাঠানো হয়েছে।
শাহপরী হাইওয়ে থানার পুলিশ জানায়, নিহতের পরিবারের পক্ষ থেকে অভিযোগের ভিত্তিতে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
লিকুর স্ত্রী ও সন্তান বর্তমানে কুতুপালং এমএসএফ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন।
বৃহস্পতিবার, ০৯ জানুয়ারী ২০২৫
কক্সবাজারের উখিয়ায় মালবাহী ট্রাকের চাপায় প্রাণ হারিয়েছেন লিকু মানকিন (৩০) নামে এক এনজিও কর্মী। এ ঘটনায় গুরুতর আহত হয়েছেন তার স্ত্রী ও সন্তান।
আজ বৃহস্পতিবার (৯ জানুয়ারি) দুপুর ১২টার দিকে উখিয়ার কুতুপালং আমগাছতলা এলাকায় এ দুর্ঘটনা ঘটে।
নেত্রকোনার দুর্গাপুর উপজেলার ভরতপুর গ্রামের বাসিন্দা লিকু মানকিন সুইজারল্যান্ডভিত্তিক এনজিও ‘টেরেস ডি হোমস’ (টিডিএস)-এ কর্মরত ছিলেন।
শাহপরী হাইওয়ে থানার ইনচার্জ মাহাবুল কবির জানান, লিকু তার স্ত্রী ও সন্তানকে নিয়ে মোটরসাইকেলে কর্মস্থলে যাচ্ছিলেন। উঁচু রাস্তায় উঠার সময় ওভারলোড ট্রাকটি ব্রেক ফেল করে পেছন থেকে তাদের মোটরসাইকেলকে ধাক্কা দেয়। এতে স্ত্রী ও সন্তান মোটরসাইকেল থেকে ছিটকে পড়ে গেলেও লিকু ট্রাকের নিচে চাপা পড়ে ঘটনাস্থলেই গুরুতর আহত হন। স্থানীয়রা তাকে উদ্ধার করে উখিয়া উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে গেলে চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন।
দুর্ঘটনার পর ঘাতক ট্রাক ও চালককে আটক করেছে হাইওয়ে পুলিশ। ঘটনাস্থলে তদন্তের জন্য পুলিশের একটি টিম পাঠানো হয়েছে।
শাহপরী হাইওয়ে থানার পুলিশ জানায়, নিহতের পরিবারের পক্ষ থেকে অভিযোগের ভিত্তিতে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
লিকুর স্ত্রী ও সন্তান বর্তমানে কুতুপালং এমএসএফ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন।