নেত্রকোণার দুর্গাপুর উপজেলায় পুলিশের উপ-পরিদর্শক (এসআই) শফিকুল ইসলামকে কুপিয়ে হত্যার ঘটনায় অজ্ঞাতপরিচয় ছয়জনকে আসামি করে মামলা দায়ের করা হয়েছে। মামলাটি করেছেন নিহতের বাবা রফিকুল ইসলাম।
শুক্রবার বিকেলে দুর্গাপুর উপজেলার চণ্ডিগড় ইউনিয়নের নোয়াগাঁও গ্রামে শফিকুল ইসলামের জানাজা শেষে তার দাফন সম্পন্ন হয় বলে জানিয়েছেন দুর্গাপুর থানার ওসি মো. বাচ্চু মিয়া।
শফিকুল ইসলাম জামালপুর পুলিশ লাইনে কর্মরত ছিলেন। ছুটিতে বুধবার নিজ গ্রামের বাড়িতে আসেন তিনি। ঘটনার দিন বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় বাজার থেকে ফেরার পথে দুর্গাপুর পৌরশহরের বাগিচাপাড়া এলাকায় ছয়জন অজ্ঞাতপরিচয় ব্যক্তি ধারালো অস্ত্র নিয়ে তার ওপর হামলা চালায়।
মামলার এজাহারে উল্লেখ করা হয়েছে, সন্ধ্যা ৬টা ২০ মিনিটের দিকে শফিকুলকে গলির সড়কে আটকায় হামলাকারীরা। তারা এলোপাতাড়ি কুপিয়ে শফিকুলের দুই হাত, পা এবং শরীরের বিভিন্ন অংশ গুরুতর জখম করে। ধারালো অস্ত্রের আঘাতে তার ডান পায়ের গোড়ালির অংশ আলাদা হয়ে যায়।
গুরুতর আহত অবস্থায় স্থানীয়রা তাকে উদ্ধার করে দুর্গাপুর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে যায়। সেখান থেকে উন্নত চিকিৎসার জন্য ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নেওয়া হলে রাত ৯টার দিকে তিনি মারা যান।
ওসি বাচ্চু মিয়া জানিয়েছেন, হত্যার কারণ এখনও অজানা। ঘটনাস্থলের সিসিটিভি ফুটেজ সংগ্রহ করা হয়েছে, যা দেখে হামলাকারীদের শনাক্তের চেষ্টা চলছে। তবে এ ঘটনায় এখনও কাউকে গ্রেপ্তার করা সম্ভব হয়নি।
তিনি আরও জানান, হত্যাকাণ্ডের সঙ্গে জড়িতদের শনাক্ত ও গ্রেপ্তারে পুলিশের একাধিক দল মাঠে কাজ করছে।
শুক্রবার বিকালে নিহত শফিকুলের মৃতদেহ গ্রামের বাড়িতে নেওয়া হয়। সেখানে জানাজায় পুলিশের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা, সহকর্মীরা এবং এলাকার সাধারণ মানুষ উপস্থিত ছিলেন। জানাজা শেষে শফিকুলকে পারিবারিক কবরস্থানে দাফন করা হয়।
স্থানীয়দের কাছে এ হত্যাকাণ্ড চাঞ্চল্য সৃষ্টি করেছে। এলাকাবাসী দ্রুত দোষীদের শনাক্ত করে কঠোর শাস্তির দাবি জানিয়েছেন।
শুক্রবার, ১০ জানুয়ারী ২০২৫
নেত্রকোণার দুর্গাপুর উপজেলায় পুলিশের উপ-পরিদর্শক (এসআই) শফিকুল ইসলামকে কুপিয়ে হত্যার ঘটনায় অজ্ঞাতপরিচয় ছয়জনকে আসামি করে মামলা দায়ের করা হয়েছে। মামলাটি করেছেন নিহতের বাবা রফিকুল ইসলাম।
শুক্রবার বিকেলে দুর্গাপুর উপজেলার চণ্ডিগড় ইউনিয়নের নোয়াগাঁও গ্রামে শফিকুল ইসলামের জানাজা শেষে তার দাফন সম্পন্ন হয় বলে জানিয়েছেন দুর্গাপুর থানার ওসি মো. বাচ্চু মিয়া।
শফিকুল ইসলাম জামালপুর পুলিশ লাইনে কর্মরত ছিলেন। ছুটিতে বুধবার নিজ গ্রামের বাড়িতে আসেন তিনি। ঘটনার দিন বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় বাজার থেকে ফেরার পথে দুর্গাপুর পৌরশহরের বাগিচাপাড়া এলাকায় ছয়জন অজ্ঞাতপরিচয় ব্যক্তি ধারালো অস্ত্র নিয়ে তার ওপর হামলা চালায়।
মামলার এজাহারে উল্লেখ করা হয়েছে, সন্ধ্যা ৬টা ২০ মিনিটের দিকে শফিকুলকে গলির সড়কে আটকায় হামলাকারীরা। তারা এলোপাতাড়ি কুপিয়ে শফিকুলের দুই হাত, পা এবং শরীরের বিভিন্ন অংশ গুরুতর জখম করে। ধারালো অস্ত্রের আঘাতে তার ডান পায়ের গোড়ালির অংশ আলাদা হয়ে যায়।
গুরুতর আহত অবস্থায় স্থানীয়রা তাকে উদ্ধার করে দুর্গাপুর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে যায়। সেখান থেকে উন্নত চিকিৎসার জন্য ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নেওয়া হলে রাত ৯টার দিকে তিনি মারা যান।
ওসি বাচ্চু মিয়া জানিয়েছেন, হত্যার কারণ এখনও অজানা। ঘটনাস্থলের সিসিটিভি ফুটেজ সংগ্রহ করা হয়েছে, যা দেখে হামলাকারীদের শনাক্তের চেষ্টা চলছে। তবে এ ঘটনায় এখনও কাউকে গ্রেপ্তার করা সম্ভব হয়নি।
তিনি আরও জানান, হত্যাকাণ্ডের সঙ্গে জড়িতদের শনাক্ত ও গ্রেপ্তারে পুলিশের একাধিক দল মাঠে কাজ করছে।
শুক্রবার বিকালে নিহত শফিকুলের মৃতদেহ গ্রামের বাড়িতে নেওয়া হয়। সেখানে জানাজায় পুলিশের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা, সহকর্মীরা এবং এলাকার সাধারণ মানুষ উপস্থিত ছিলেন। জানাজা শেষে শফিকুলকে পারিবারিক কবরস্থানে দাফন করা হয়।
স্থানীয়দের কাছে এ হত্যাকাণ্ড চাঞ্চল্য সৃষ্টি করেছে। এলাকাবাসী দ্রুত দোষীদের শনাক্ত করে কঠোর শাস্তির দাবি জানিয়েছেন।