নারায়ণগঞ্জ সিটি কর্পোরেশনের ৬নং ওয়ার্ডের সাবেক কাউন্সিলর ও সিদ্ধিরগঞ্জ ানা যুবলীগের আহ্বায়ক মতিউর রহমান মতি ও তার ছেলে বাবুইকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ। আজ সোমবার ভোরে রাজধানীর বসুন্ধরা আবাসিক এলাকা েেক ভাটারা ানা পুলিশ তারে গ্রেফতার করে। সোমবার দুপুরে তাদেরকে ঢাকার একটি আদালতে পাঠানো হয়েছে। সন্ধ্যায় এ বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন ভাটারা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মাজহারুল ইসলাম। তিনি জানান, মতির বিরুদ্ধে ভাটারা থানাসহ বিভিন্ন থানায় ২৫টি ও তার ছেলের বিরুদ্ধে ৬টি মামলা রয়েছে। জানা যায়, মতিউর রহমান মতি বিগত আওয়ামী লীগ সরকার ক্ষমতায় থাকাকালীন পরপর দুইবার নারায়ণগঞ্জ সিটি কর্পোরেশনের ৬নং ওয়ার্ড কাউন্সিলরারের পাশাপাশি সিদ্ধিরগঞ্জ থানা যুবলীগের আহ্বায়ক ছিলেন। আওয়ামীলীগ ক্ষমতায় থাকাবস্থায় ২০২২ সালে অবৈধ সম্প অর্জন ও র্অপাচারের অভিযোগে ুদক কাউন্সিলর মতিউর রহমান ও তার স্ত্রী রোকেয়া রহমানের বিরুদ্ধে দু’টি মামলা দায়ের করেন। দুই মামলায় মতিউর রহমান মতি ১৫ দিন জেল হাজতে থেকে জামিন নিয়ে বের হয়ে আসেন। স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, গত বছরের বৈষম্য বিরোধী ছাত্র-জনতার আন্দোলনে হত্যা ও হত্যাচেষ্টার কমপক্ষে অর্ধশত মামলার আসামি মতিউর রহমান মতি। সে নারায়ণগঞ্জ-৪ আসনের সাবেক এমপি শামীম ওসমানের ঘনিষ্ট সহযোগী। আওয়ামী লীগ সরকার পতনের পর এলাকা থেকে পালিয়ে আত্মগোপনে চলে যায় মতি। সে নারায়ণগঞ্জের সিদ্ধিরগঞ্জ থানাধীন আদমজী সুমিলপাড়ার আইলপাড়া এলাকার মৃত বাদশা মিয়ার ছেলে। আরো জানা যায়, আলোচিত ৭ খুনের পর ২০১৪ সালের ১৪ মে সিদ্ধিরগঞ্জ থানা যুবলীগের আহবায়ক মতিউর রহমান মতির বাড়িতে অভিযান চালায় পুলিশের অপরাধ তদন্ত বিভাগ (সিআইডি)। এরপর দীর্ঘদিন পলাতক ছিল মতি। কয়েকমাস পরে এলাকায় ফিরে এসে সে দখল করে নেয় আদমজী ইপিজেডসহ নানা সেক্টর। বিগত সাড়ে ১৬ বছর মতিউর রহমান মতি, তার স্বজন ও সহযোগীদের একচ্ছত্র নিয়ন্ত্রণ ছিলো আদমজী ইপিজেডে। স্থানীয় সূত্রে জানায়, বিগত সাড়ে ১৬ বছর মতিউর রহমান মতি ও তার লোকজন আদমজী ইপিজডের ব্যবসা-বাণিজ্য নিয়ন্ত্রণ করে কোটি কোটি টাকার মালিক বনে গেছেন। এমনকি বিেেশও তার সম্পদ রয়েছে। সিদ্ধিরগঞ্জ থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) মোহাম্মদ শাহীনুর আলম জানায়, ঢাকার ভাটারা থানা পুলিশ মতিউ রহমান মতি ও তার ছেলে বাবুইকে গ্রেফতার করেছে। তাদের বিরুদ্ধে বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে নিহত ও আহতের ঘটনায় দায়ের করা প্রায় অর্ধশত মামলা থাকতে পারে তবে তা খতিয়ে দেখা হচ্ছে। পরে বিস্তারিত জানাতে পারব।
সোমবার, ১৩ জানুয়ারী ২০২৫
নারায়ণগঞ্জ সিটি কর্পোরেশনের ৬নং ওয়ার্ডের সাবেক কাউন্সিলর ও সিদ্ধিরগঞ্জ ানা যুবলীগের আহ্বায়ক মতিউর রহমান মতি ও তার ছেলে বাবুইকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ। আজ সোমবার ভোরে রাজধানীর বসুন্ধরা আবাসিক এলাকা েেক ভাটারা ানা পুলিশ তারে গ্রেফতার করে। সোমবার দুপুরে তাদেরকে ঢাকার একটি আদালতে পাঠানো হয়েছে। সন্ধ্যায় এ বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন ভাটারা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মাজহারুল ইসলাম। তিনি জানান, মতির বিরুদ্ধে ভাটারা থানাসহ বিভিন্ন থানায় ২৫টি ও তার ছেলের বিরুদ্ধে ৬টি মামলা রয়েছে। জানা যায়, মতিউর রহমান মতি বিগত আওয়ামী লীগ সরকার ক্ষমতায় থাকাকালীন পরপর দুইবার নারায়ণগঞ্জ সিটি কর্পোরেশনের ৬নং ওয়ার্ড কাউন্সিলরারের পাশাপাশি সিদ্ধিরগঞ্জ থানা যুবলীগের আহ্বায়ক ছিলেন। আওয়ামীলীগ ক্ষমতায় থাকাবস্থায় ২০২২ সালে অবৈধ সম্প অর্জন ও র্অপাচারের অভিযোগে ুদক কাউন্সিলর মতিউর রহমান ও তার স্ত্রী রোকেয়া রহমানের বিরুদ্ধে দু’টি মামলা দায়ের করেন। দুই মামলায় মতিউর রহমান মতি ১৫ দিন জেল হাজতে থেকে জামিন নিয়ে বের হয়ে আসেন। স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, গত বছরের বৈষম্য বিরোধী ছাত্র-জনতার আন্দোলনে হত্যা ও হত্যাচেষ্টার কমপক্ষে অর্ধশত মামলার আসামি মতিউর রহমান মতি। সে নারায়ণগঞ্জ-৪ আসনের সাবেক এমপি শামীম ওসমানের ঘনিষ্ট সহযোগী। আওয়ামী লীগ সরকার পতনের পর এলাকা থেকে পালিয়ে আত্মগোপনে চলে যায় মতি। সে নারায়ণগঞ্জের সিদ্ধিরগঞ্জ থানাধীন আদমজী সুমিলপাড়ার আইলপাড়া এলাকার মৃত বাদশা মিয়ার ছেলে। আরো জানা যায়, আলোচিত ৭ খুনের পর ২০১৪ সালের ১৪ মে সিদ্ধিরগঞ্জ থানা যুবলীগের আহবায়ক মতিউর রহমান মতির বাড়িতে অভিযান চালায় পুলিশের অপরাধ তদন্ত বিভাগ (সিআইডি)। এরপর দীর্ঘদিন পলাতক ছিল মতি। কয়েকমাস পরে এলাকায় ফিরে এসে সে দখল করে নেয় আদমজী ইপিজেডসহ নানা সেক্টর। বিগত সাড়ে ১৬ বছর মতিউর রহমান মতি, তার স্বজন ও সহযোগীদের একচ্ছত্র নিয়ন্ত্রণ ছিলো আদমজী ইপিজেডে। স্থানীয় সূত্রে জানায়, বিগত সাড়ে ১৬ বছর মতিউর রহমান মতি ও তার লোকজন আদমজী ইপিজডের ব্যবসা-বাণিজ্য নিয়ন্ত্রণ করে কোটি কোটি টাকার মালিক বনে গেছেন। এমনকি বিেেশও তার সম্পদ রয়েছে। সিদ্ধিরগঞ্জ থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) মোহাম্মদ শাহীনুর আলম জানায়, ঢাকার ভাটারা থানা পুলিশ মতিউ রহমান মতি ও তার ছেলে বাবুইকে গ্রেফতার করেছে। তাদের বিরুদ্ধে বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে নিহত ও আহতের ঘটনায় দায়ের করা প্রায় অর্ধশত মামলা থাকতে পারে তবে তা খতিয়ে দেখা হচ্ছে। পরে বিস্তারিত জানাতে পারব।