পটুয়াখালীর দশমিনা উপজেলার বাঁশবাড়িয়া ইউনিয়নের বাঁশবাড়িয়া গ্রামের চোখ হারানো সাইদুল (২৭) জীবিকার জন্য সহায়তা পেলেন। জুলাই-আগষ্টের বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে গুলির আঘাতে চোখের আলো হারিয়ে যুবক সাইদুল বিপর্যস্ত হয়ে পড়ে। পটুয়াখালী জেলার কতিপয় মানবিক মানুষের সহায়তায় জীবিকা নির্বাহের সুযোগ পেয়েছেন। পটুয়াখালী প্রেসক্লাব মিলনায়তনে সাইদুলের চাহিদা মোতাবেক একটি ব্যাটারি চালিত অটো রিক্সা উপহার দেয়া হয়। উপজেলার বাঁশবাড়িয়া ইউনিয়নের বাঁশবাড়িয়া গ্রামের মোহাম্মদ মৃধার ছেলে সাইদুল রিকশা চালিয়ে জীবিকা নির্বাহ করত। জুলাই-আগস্টের বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সময় ঢাকার যাত্রাবাড়ি এলাকায় গুলিতে চোখে মারাত্মক আঘাত পান। গুলির স্পিন্টারে চোখ ভরে যায়। হাসপাতালে চিকিৎসা নিলেও ব্যথা কমেনি। এরই মধ্যে সাইদুলের দুঃসময় দেখে স্ত্রী পান্না আক্তার তালাক দিয়ে দেড় বছরের একমাত্র মেয়ে সুমাইয়াকে নিয়ে চলে যায়। ফলে সাইদুলের কষ্ট আরও বেড়ে যায়। দিশেহারা সাইদুল সব কিছু হারিয়ে বাকরুদ্ধ হয়ে পড়ে। তার এই দুঃখ-কষ্টের কথা সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেইসবুকে প্রকাশিত হলে অনেকেই তাকে সাহায্যের জন্য হাত বাড়িয়ে দেন। বর্তমানে সাইদুল অটোরিকশা চালিয়ে জীবিকা নির্বাহ করছে।
বৃহস্পতিবার, ২৩ জানুয়ারী ২০২৫
পটুয়াখালীর দশমিনা উপজেলার বাঁশবাড়িয়া ইউনিয়নের বাঁশবাড়িয়া গ্রামের চোখ হারানো সাইদুল (২৭) জীবিকার জন্য সহায়তা পেলেন। জুলাই-আগষ্টের বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে গুলির আঘাতে চোখের আলো হারিয়ে যুবক সাইদুল বিপর্যস্ত হয়ে পড়ে। পটুয়াখালী জেলার কতিপয় মানবিক মানুষের সহায়তায় জীবিকা নির্বাহের সুযোগ পেয়েছেন। পটুয়াখালী প্রেসক্লাব মিলনায়তনে সাইদুলের চাহিদা মোতাবেক একটি ব্যাটারি চালিত অটো রিক্সা উপহার দেয়া হয়। উপজেলার বাঁশবাড়িয়া ইউনিয়নের বাঁশবাড়িয়া গ্রামের মোহাম্মদ মৃধার ছেলে সাইদুল রিকশা চালিয়ে জীবিকা নির্বাহ করত। জুলাই-আগস্টের বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সময় ঢাকার যাত্রাবাড়ি এলাকায় গুলিতে চোখে মারাত্মক আঘাত পান। গুলির স্পিন্টারে চোখ ভরে যায়। হাসপাতালে চিকিৎসা নিলেও ব্যথা কমেনি। এরই মধ্যে সাইদুলের দুঃসময় দেখে স্ত্রী পান্না আক্তার তালাক দিয়ে দেড় বছরের একমাত্র মেয়ে সুমাইয়াকে নিয়ে চলে যায়। ফলে সাইদুলের কষ্ট আরও বেড়ে যায়। দিশেহারা সাইদুল সব কিছু হারিয়ে বাকরুদ্ধ হয়ে পড়ে। তার এই দুঃখ-কষ্টের কথা সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেইসবুকে প্রকাশিত হলে অনেকেই তাকে সাহায্যের জন্য হাত বাড়িয়ে দেন। বর্তমানে সাইদুল অটোরিকশা চালিয়ে জীবিকা নির্বাহ করছে।