সিরাজগঞ্জের তাড়াশে ব্যক্তি মালিকানাধীন জায়গা দখল করে মহিষলুটি হাটে মাছের শেড নির্মাণের অভিযোগ উঠেছে মহিষলুটী চৌরাস্তা মৎস্য ব্যবসায়ী আড়তদার সমবায় সমিতি লিমিটেড এবং এলজিইডি-এর বিরুদ্ধে। এ নিয়ে সংবাদ প্রকাশের পর আদালতের নিষেধাজ্ঞা থাকা সত্ত্বেও শেড নির্মাণকাজ অব্যাহত রাখা হয়।
এ বিষয়ে ফলোআপ সংবাদের তথ্য-উপাত্ত সংগ্রহের সময় রোববার দুপুর আড়াইটার দিকে ইত্তেফাকের তাড়াশ সংবাদদাতা গোলাম মোস্তফা হামলার শিকার হন। এ ঘটনায় তিনি তাড়াশ থানায় একটি সাধারণ ডায়েরি (জিডি) করেছেন, যা তাড়াশ থানার এসআই (নিরস্ত্র) মো. আলমগীর হোসেন নিশ্চিত করেছেন। তিনি জানিয়েছেন, এ বিষয়ে প্রয়োজনীয় আইনগত ব্যবস্থা নেয়া হবে। অভিযুক্ত আজম আলী, সোহেল প্রধান ও আইয়ূব আলী বলেন, সাংবাদিকের সঙ্গে কোনো অশোভন আচরণ করা হয়নি। ছবি তোলার সময় ফোন কেড়ে নেয়া হয়েছিল, তবে পরে ফেরত দেয়া হয়েছে।
উপজেলা প্রকৌশলী মো. ফজলুল হক বলেন, আমি সোমবার শেড নির্মাণ বন্ধের জন্য লিখিতভাবে ঠিকাদারকে জানিয়েছি। ঠিকাদার শামিম হোসেন বলেন, কাজ বন্ধ রয়েছে।এদিকে জমির মালিক নুর হোসেন জানান, আদালতের নিষেধাজ্ঞা থাকা সত্ত্বেও মহিষলুটী হাট কমিটি ও এলজিইডি যোগসাজশে আমার জায়গায় মাছের শেড নির্মাণ চালিয়ে যাচ্ছে। সোমবার কাজ চলতে দেখেছি। আমি বড় অসহায় হয়ে পড়েছি। উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) সুইচিং মং মারমা বলেন, আদালতের রায় অবমাননা করলে পুলিশের সহায়তা নিতে হবে।
সোমবার, ০৩ ফেব্রুয়ারী ২০২৫
সিরাজগঞ্জের তাড়াশে ব্যক্তি মালিকানাধীন জায়গা দখল করে মহিষলুটি হাটে মাছের শেড নির্মাণের অভিযোগ উঠেছে মহিষলুটী চৌরাস্তা মৎস্য ব্যবসায়ী আড়তদার সমবায় সমিতি লিমিটেড এবং এলজিইডি-এর বিরুদ্ধে। এ নিয়ে সংবাদ প্রকাশের পর আদালতের নিষেধাজ্ঞা থাকা সত্ত্বেও শেড নির্মাণকাজ অব্যাহত রাখা হয়।
এ বিষয়ে ফলোআপ সংবাদের তথ্য-উপাত্ত সংগ্রহের সময় রোববার দুপুর আড়াইটার দিকে ইত্তেফাকের তাড়াশ সংবাদদাতা গোলাম মোস্তফা হামলার শিকার হন। এ ঘটনায় তিনি তাড়াশ থানায় একটি সাধারণ ডায়েরি (জিডি) করেছেন, যা তাড়াশ থানার এসআই (নিরস্ত্র) মো. আলমগীর হোসেন নিশ্চিত করেছেন। তিনি জানিয়েছেন, এ বিষয়ে প্রয়োজনীয় আইনগত ব্যবস্থা নেয়া হবে। অভিযুক্ত আজম আলী, সোহেল প্রধান ও আইয়ূব আলী বলেন, সাংবাদিকের সঙ্গে কোনো অশোভন আচরণ করা হয়নি। ছবি তোলার সময় ফোন কেড়ে নেয়া হয়েছিল, তবে পরে ফেরত দেয়া হয়েছে।
উপজেলা প্রকৌশলী মো. ফজলুল হক বলেন, আমি সোমবার শেড নির্মাণ বন্ধের জন্য লিখিতভাবে ঠিকাদারকে জানিয়েছি। ঠিকাদার শামিম হোসেন বলেন, কাজ বন্ধ রয়েছে।এদিকে জমির মালিক নুর হোসেন জানান, আদালতের নিষেধাজ্ঞা থাকা সত্ত্বেও মহিষলুটী হাট কমিটি ও এলজিইডি যোগসাজশে আমার জায়গায় মাছের শেড নির্মাণ চালিয়ে যাচ্ছে। সোমবার কাজ চলতে দেখেছি। আমি বড় অসহায় হয়ে পড়েছি। উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) সুইচিং মং মারমা বলেন, আদালতের রায় অবমাননা করলে পুলিশের সহায়তা নিতে হবে।