গুলির ঘটনায় আহত চার জন, তদন্ত চলছে
লক্ষ্মীপুর সদর উপজেলার দত্তপাড়া ইউনিয়নের গণশ্যামপুর গ্রামে সংবাদ সংগ্রহে যাওয়ার পথে চার সাংবাদিকের ওপর মুখোশধারীরা হামলা চালিয়েছে। সোমবার বিকাল ৪টার দিকে এ ঘটনা ঘটে বলে জানিয়েছেন দত্তপাড়া পুলিশ তদন্ত কেন্দ্রের পরিদর্শক (তদন্ত) জাহাঙ্গীর আলম।
আহতরা হলেন-দৈনিক খবরের কাগজের জেলা প্রতিনিধি রফিকুল ইসলাম, আমার বার্তা প্রতিনিধি আব্দুল মালেক নিরব, আমার সংবাদের প্রতিনিধি মো. আলাউদ্দিন এবং আলোকিত সকালের প্রতিনিধি ফয়সাল মাহমুদ। রফিকুল ইসলামের মাথাসহ শরীরের বিভিন্ন অংশে রক্তাক্ত জখম রয়েছে।
সাংবাদিকরা জানান, জমি বিরোধের জেরে এক প্রবাসীর বাড়ি দখল ও হামলার ঘটনার সংবাদ সংগ্রহ করতে গেলে ৮-১০ জন মুখোশধারী মোটরসাইকেলে এসে তাদের পথ আটকে দেয়। সংবাদ সংগ্রহ করতে নিষেধ করলে বাধা উপেক্ষা করার চেষ্টা করেন তারা। এ সময় অস্ত্রের মুখে জিম্মি করে বাঁশ দিয়ে মারধর করা হয় এবং গুলি চালানো হলেও তা লক্ষ্যচ্যুত হয়।
রফিকুল ইসলাম বলেন, "হামলাকারীরা মুখোশধারী ছিল এবং আমাদের হত্যার উদ্দেশ্যে হামলা চালিয়েছে। তারা মোবাইল ফোন ও মানিব্যাগ ছিনিয়ে নেয়।"
লক্ষ্মীপুর সদর হাসপাতালের চিকিৎসক কমলাশীষ রায় জানান, আহতদের চিকিৎসা দেওয়া হচ্ছে। একজনের হাঁটুতে আঘাত রয়েছে, যা গুলির চিহ্ন কি-না তা এক্সরে করার পর নিশ্চিত হওয়া যাবে।
দত্তপাড়া পুলিশ তদন্ত কেন্দ্রের পরিদর্শক জাহাঙ্গীর আলম বলেন, "খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে গিয়েছি, তবে কাউকে পাওয়া যায়নি। হামলার কারণ ও হামলাকারীদের শনাক্ত করতে তদন্ত চলছে।"
এ ঘটনায় ক্ষোভ প্রকাশ করে হামলাকারীদের দ্রুত গ্রেপ্তারের দাবি জানিয়েছেন লক্ষ্মীপুর প্রেস ক্লাবের সাধারণ সম্পাদক সাইদুল ইসলাম পাবেল। তিনি বলেন, "পেশাগত দায়িত্ব পালনকালে সাংবাদিকদের ওপর এমন সন্ত্রাসী হামলা নিন্দনীয়।"
গুলির ঘটনায় আহত চার জন, তদন্ত চলছে
সোমবার, ০৩ ফেব্রুয়ারী ২০২৫
লক্ষ্মীপুর সদর উপজেলার দত্তপাড়া ইউনিয়নের গণশ্যামপুর গ্রামে সংবাদ সংগ্রহে যাওয়ার পথে চার সাংবাদিকের ওপর মুখোশধারীরা হামলা চালিয়েছে। সোমবার বিকাল ৪টার দিকে এ ঘটনা ঘটে বলে জানিয়েছেন দত্তপাড়া পুলিশ তদন্ত কেন্দ্রের পরিদর্শক (তদন্ত) জাহাঙ্গীর আলম।
আহতরা হলেন-দৈনিক খবরের কাগজের জেলা প্রতিনিধি রফিকুল ইসলাম, আমার বার্তা প্রতিনিধি আব্দুল মালেক নিরব, আমার সংবাদের প্রতিনিধি মো. আলাউদ্দিন এবং আলোকিত সকালের প্রতিনিধি ফয়সাল মাহমুদ। রফিকুল ইসলামের মাথাসহ শরীরের বিভিন্ন অংশে রক্তাক্ত জখম রয়েছে।
সাংবাদিকরা জানান, জমি বিরোধের জেরে এক প্রবাসীর বাড়ি দখল ও হামলার ঘটনার সংবাদ সংগ্রহ করতে গেলে ৮-১০ জন মুখোশধারী মোটরসাইকেলে এসে তাদের পথ আটকে দেয়। সংবাদ সংগ্রহ করতে নিষেধ করলে বাধা উপেক্ষা করার চেষ্টা করেন তারা। এ সময় অস্ত্রের মুখে জিম্মি করে বাঁশ দিয়ে মারধর করা হয় এবং গুলি চালানো হলেও তা লক্ষ্যচ্যুত হয়।
রফিকুল ইসলাম বলেন, "হামলাকারীরা মুখোশধারী ছিল এবং আমাদের হত্যার উদ্দেশ্যে হামলা চালিয়েছে। তারা মোবাইল ফোন ও মানিব্যাগ ছিনিয়ে নেয়।"
লক্ষ্মীপুর সদর হাসপাতালের চিকিৎসক কমলাশীষ রায় জানান, আহতদের চিকিৎসা দেওয়া হচ্ছে। একজনের হাঁটুতে আঘাত রয়েছে, যা গুলির চিহ্ন কি-না তা এক্সরে করার পর নিশ্চিত হওয়া যাবে।
দত্তপাড়া পুলিশ তদন্ত কেন্দ্রের পরিদর্শক জাহাঙ্গীর আলম বলেন, "খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে গিয়েছি, তবে কাউকে পাওয়া যায়নি। হামলার কারণ ও হামলাকারীদের শনাক্ত করতে তদন্ত চলছে।"
এ ঘটনায় ক্ষোভ প্রকাশ করে হামলাকারীদের দ্রুত গ্রেপ্তারের দাবি জানিয়েছেন লক্ষ্মীপুর প্রেস ক্লাবের সাধারণ সম্পাদক সাইদুল ইসলাম পাবেল। তিনি বলেন, "পেশাগত দায়িত্ব পালনকালে সাংবাদিকদের ওপর এমন সন্ত্রাসী হামলা নিন্দনীয়।"