পটুয়াখালীর বাউফলে বখাটে দলের উত্যক্তের কারণে ইতি দাস (২০) নামের এক শিক্ষার্থী গলায় ফাঁস দিয়ে আত্মহত্যা করেছে। ইতি নামের ওই শিক্ষার্থী বরিশাল বিএম কলেজের অর্নাস প্রথম বর্ষের ছাত্রী এবং উপজেলার দাশপাড়ার ইউনিয়নের সমীর দাসের মেয়ে। সোমবার রাত ৯টার দিকে নিজ বাড়িতে এ আত্মহত্যার ঘটনাটি ঘটেছে বলে স্থানীয়রা জানান।
পারিবারিক ও স্থানীয়রা জানান, সোমবার সকালে ইতি তার গলাচিপার এক বন্ধুর সঙ্গে সরস্বতী পূজা দেখতে বেড় হয়। দুপুর ১২টার দিকে তারা স্থানীয় পাবলিক মাঠসংলগ্ন একটি রেস্তোরাঁয় গেলে সেখানে হৃদয় রায়হান নামের স্থানীয় এক বখাটে ও সহযোগিরা তাদের বিভিন্নভাবে উত্যক্ত করতে থাকে। পুলিশ এখবর পেয়ে ওই রেস্তোরাঁয় গিয়ে ইতি ও তার বন্ধুকে থানায় নিয়ে আসে। পরে খবর পেয়ে ইতির বাবা থানায় গিয়ে মেয়েকে বাড়ি নিয়ে আসে। বাড়ি ফিরে ইতি সরাসরি ঘরের দোতালা চলে যায়। ওই রাতে তার মা খাবার খেতে ডাকতে গেলে দোতালার সিলিংএর সঙ্গে তার দেহ ঝুলতে দেখে পরিবারের লোকজনদের ডাক চিৎকার করে। বাউফল থানার ওসি জানান, এ ব্যাপারে থানায় একটি অপমৃত্যু মামলা হয়েছে। লাশ পটুয়াখালী মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল মর্গে পাঠানো হয়েছে।
মঙ্গলবার, ০৪ ফেব্রুয়ারী ২০২৫
পটুয়াখালীর বাউফলে বখাটে দলের উত্যক্তের কারণে ইতি দাস (২০) নামের এক শিক্ষার্থী গলায় ফাঁস দিয়ে আত্মহত্যা করেছে। ইতি নামের ওই শিক্ষার্থী বরিশাল বিএম কলেজের অর্নাস প্রথম বর্ষের ছাত্রী এবং উপজেলার দাশপাড়ার ইউনিয়নের সমীর দাসের মেয়ে। সোমবার রাত ৯টার দিকে নিজ বাড়িতে এ আত্মহত্যার ঘটনাটি ঘটেছে বলে স্থানীয়রা জানান।
পারিবারিক ও স্থানীয়রা জানান, সোমবার সকালে ইতি তার গলাচিপার এক বন্ধুর সঙ্গে সরস্বতী পূজা দেখতে বেড় হয়। দুপুর ১২টার দিকে তারা স্থানীয় পাবলিক মাঠসংলগ্ন একটি রেস্তোরাঁয় গেলে সেখানে হৃদয় রায়হান নামের স্থানীয় এক বখাটে ও সহযোগিরা তাদের বিভিন্নভাবে উত্যক্ত করতে থাকে। পুলিশ এখবর পেয়ে ওই রেস্তোরাঁয় গিয়ে ইতি ও তার বন্ধুকে থানায় নিয়ে আসে। পরে খবর পেয়ে ইতির বাবা থানায় গিয়ে মেয়েকে বাড়ি নিয়ে আসে। বাড়ি ফিরে ইতি সরাসরি ঘরের দোতালা চলে যায়। ওই রাতে তার মা খাবার খেতে ডাকতে গেলে দোতালার সিলিংএর সঙ্গে তার দেহ ঝুলতে দেখে পরিবারের লোকজনদের ডাক চিৎকার করে। বাউফল থানার ওসি জানান, এ ব্যাপারে থানায় একটি অপমৃত্যু মামলা হয়েছে। লাশ পটুয়াখালী মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল মর্গে পাঠানো হয়েছে।