লক্ষ্মীপুরে এক স্কুলছাত্রীকে ধর্ষণের পর হত্যার ঘটনায় আদালত এক কিশোরকে ১০ বছরের কারাদণ্ড দিয়েছেন।
বুধবার দুপুরে লক্ষ্মীপুর নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনালের বিচারক মোহাম্মদ সাদেকুর রহমান আসামির উপস্থিতিতে এ রায় ঘোষণা করেন। রাষ্ট্রপক্ষের আইনজীবী তারেক আল আমিন জানান, আসামির বয়স গ্রেপ্তারের সময় ১৭ বছর ১১ মাস ২২ দিন হওয়ায় আদালত তাকে শিশু হিসেবে বিবেচনা করেছেন এবং শিশু আইনে সর্বোচ্চ ১০ বছরের সাজা দিয়েছেন।
মামলার বিবরণ অনুযায়ী, ২০২০ সালের ১২ জুন সদর উপজেলার দক্ষিণ হামছাদী ইউনিয়নের পশ্চিম গোপীনাথপুর গ্রামে নবম শ্রেণির ছাত্রী হিরামনিকে ধর্ষণের পর হত্যা করা হয়। পরে ২১ জুন সন্দেহভাজন হিসেবে ওই কিশোরকে গ্রেপ্তার করে পুলিশ। ডিএনএ পরীক্ষার মাধ্যমে ধর্ষণের ঘটনা প্রমাণিত হয়।
ওই বছরের ২১ ডিসেম্বর মামলার তদন্ত কর্মকর্তা ও সদর মডেল থানার পরিদর্শক (তদন্ত) মোসলেহ উদ্দিন আদালতে অভিযোগপত্র দাখিল করেন।
রায়ের পর নিহত হিরামনির মা ও মামলার বাদী ফাতেমা বেগম অসন্তোষ প্রকাশ করে বলেন, "আসামি ইতোমধ্যে পাঁচ বছর জেল খেটেছে, এখন তার আর মাত্র পাঁচ বছর সাজা ভোগ করতে হবে। আমার মেয়েকে যে নির্মমভাবে ধর্ষণ ও হত্যা করা হয়েছে, তাতে এই রায় মেনে নেওয়া কঠিন। আমি কখনোই সন্তুষ্ট হতে পারি না।"
বুধবার, ০৫ ফেব্রুয়ারী ২০২৫
লক্ষ্মীপুরে এক স্কুলছাত্রীকে ধর্ষণের পর হত্যার ঘটনায় আদালত এক কিশোরকে ১০ বছরের কারাদণ্ড দিয়েছেন।
বুধবার দুপুরে লক্ষ্মীপুর নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনালের বিচারক মোহাম্মদ সাদেকুর রহমান আসামির উপস্থিতিতে এ রায় ঘোষণা করেন। রাষ্ট্রপক্ষের আইনজীবী তারেক আল আমিন জানান, আসামির বয়স গ্রেপ্তারের সময় ১৭ বছর ১১ মাস ২২ দিন হওয়ায় আদালত তাকে শিশু হিসেবে বিবেচনা করেছেন এবং শিশু আইনে সর্বোচ্চ ১০ বছরের সাজা দিয়েছেন।
মামলার বিবরণ অনুযায়ী, ২০২০ সালের ১২ জুন সদর উপজেলার দক্ষিণ হামছাদী ইউনিয়নের পশ্চিম গোপীনাথপুর গ্রামে নবম শ্রেণির ছাত্রী হিরামনিকে ধর্ষণের পর হত্যা করা হয়। পরে ২১ জুন সন্দেহভাজন হিসেবে ওই কিশোরকে গ্রেপ্তার করে পুলিশ। ডিএনএ পরীক্ষার মাধ্যমে ধর্ষণের ঘটনা প্রমাণিত হয়।
ওই বছরের ২১ ডিসেম্বর মামলার তদন্ত কর্মকর্তা ও সদর মডেল থানার পরিদর্শক (তদন্ত) মোসলেহ উদ্দিন আদালতে অভিযোগপত্র দাখিল করেন।
রায়ের পর নিহত হিরামনির মা ও মামলার বাদী ফাতেমা বেগম অসন্তোষ প্রকাশ করে বলেন, "আসামি ইতোমধ্যে পাঁচ বছর জেল খেটেছে, এখন তার আর মাত্র পাঁচ বছর সাজা ভোগ করতে হবে। আমার মেয়েকে যে নির্মমভাবে ধর্ষণ ও হত্যা করা হয়েছে, তাতে এই রায় মেনে নেওয়া কঠিন। আমি কখনোই সন্তুষ্ট হতে পারি না।"