সিরাজগঞ্জের বিভিন্ন হাটে চড়া দামে বোরো (ইরি) ধানের চারা কেনাবেচা হচ্ছে। বুধবার পোড়াবাড়ি হাটে নানা জাতের বোরো ধানের চারা কেনাবেচা হয়। সরেজমিন জানা যায়, এক ১ পন (৮০ মুঠো) বোরো ধানের চারা চার থেকে পাঁচ টাকায় কেনাবেচা হচ্ছে। চারার দাম বেশি হওয়ায় বিপাকে পরেছে কৃষকরা। কৃষক সূত্রে জানা যায়, শীতের কারণে অনেক কৃষকের চারা নষ্ট হয়েছে অথবা বাড়ে নাই যে কারণে চারা কিনে রোপণ করতে হচ্ছে।
এদিকে শীতের তীব্রতা কমার সঙ্গে সঙ্গে জেলাজুড়ে কৃষকরা বোরো ধান আবাদ শুরু হয়েছে। কৃষকরা নিজস্ব বীজতলার চারা জমিতে লাগাচ্ছেন। যাদের নিজস্ব বীজতলার চারা নেই তারা এলাকার অন্যদের বীজতলার চারা নয়তো হাট থেকে কেনা চারা জমিতে রোপণ করছেন বলে খোঁজ নিয়ে জানা গেছে। দাম বেশি হওয়ায় কৃষকরা পরেছে বিপাকে।
জেলা কৃষি অফিস সূত্রে জানা যায়, এবার সিরাজগঞ্জের ৯টি উপজেলায় ১ লাখ ৪২ হাজার হেক্টর জমিতে ইরি বোরো চাষাবাদের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে।
বৃহস্পতিবার, ০৬ ফেব্রুয়ারী ২০২৫
সিরাজগঞ্জের বিভিন্ন হাটে চড়া দামে বোরো (ইরি) ধানের চারা কেনাবেচা হচ্ছে। বুধবার পোড়াবাড়ি হাটে নানা জাতের বোরো ধানের চারা কেনাবেচা হয়। সরেজমিন জানা যায়, এক ১ পন (৮০ মুঠো) বোরো ধানের চারা চার থেকে পাঁচ টাকায় কেনাবেচা হচ্ছে। চারার দাম বেশি হওয়ায় বিপাকে পরেছে কৃষকরা। কৃষক সূত্রে জানা যায়, শীতের কারণে অনেক কৃষকের চারা নষ্ট হয়েছে অথবা বাড়ে নাই যে কারণে চারা কিনে রোপণ করতে হচ্ছে।
এদিকে শীতের তীব্রতা কমার সঙ্গে সঙ্গে জেলাজুড়ে কৃষকরা বোরো ধান আবাদ শুরু হয়েছে। কৃষকরা নিজস্ব বীজতলার চারা জমিতে লাগাচ্ছেন। যাদের নিজস্ব বীজতলার চারা নেই তারা এলাকার অন্যদের বীজতলার চারা নয়তো হাট থেকে কেনা চারা জমিতে রোপণ করছেন বলে খোঁজ নিয়ে জানা গেছে। দাম বেশি হওয়ায় কৃষকরা পরেছে বিপাকে।
জেলা কৃষি অফিস সূত্রে জানা যায়, এবার সিরাজগঞ্জের ৯টি উপজেলায় ১ লাখ ৪২ হাজার হেক্টর জমিতে ইরি বোরো চাষাবাদের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে।