বাগেরহাটের সাবেক পুলিশ সুপার এবং সংসদ সদস্য শেখ হেলাল উদ্দিন, তার পুত্র সংদস্য শেখ তন্ময় ও সাবেক এমপি মীর বাদশাসহ আওয়ামী লীগের ৩৫ জন নেতাকর্মীর বিরুদ্ধে ফকিরহাট থানায় মামলা দায়ের হয়েছে।
বাগেরহাট জেলা সদরের খারদ্বার এলাকার মৃত শেখ আব্দুল জলিলের ছেলে রফিকুল ইসলাম মিঠু নামের এক ব্যাক্তি বাদী হয়ে শনিবার রাতে এ মামলাটি দায়ের করেছেন। ফকিরহাট থানার ওসি এসএম আলমগীর কবির রবিবার ০৯ ফেব্রুয়ারি সকালে মামলার বিষয়টি নিশ্চিত করে বলেন, এ মামলায় বাগেরহাটের সাবেক পুলিশ সুপার আবুল হাসনাত খানকে ইতোমধ্যে গ্রেফতার দেখানো হয়েছে। মামলার অপর আসামিরা হলেন বাগেরহাট-২ আসনের সাবেক সংসদ সদস্য মীর শওকাত আলী বাদশা, জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি বীর মুক্তিযোদ্ধা শেখ কামরুজ্জামান টুকু, সাধারণ সম্পাদক ভুঁইয়া হেমায়েত উদ্দিন, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক বাগেরহাট পৌর সভার মেয়র খান হাবিবুর রহমান, বাগেরহাট সদর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান যুবলীগ নেতা সরদার নাসির উদ্দিন, শেখ হেলাল উদ্দিনের একান্ত সচিব ফিরোজুল ইসলাম জোমাদ্দার, ফকিরহাট উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি স্বপন কুমার দাস, আওয়ামী লীগ নেতা আবুল কালাম আজাদ ওরফে সাহেব মল্লিক, ফকিরহাট উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান যুবলীগ নেতা ওয়াহিদুর রহমান বাবু, আওয়ামী লীগ নেতা ইমরুল হাসান, সদর উপজেলা আওয়ামী লীগের সাবেক সভাপতি শিপন মিনা, জেলা শ্রমিক লীগের সভাপতি রেজাউর রহমান মন্টু, সাধারণ সম্পাদক খান আবু বক্কর সিদ্দিক, পৌর আওয়ামী লীগের সভাপতি শেখ বসিরুল ইসলাম, আওয়ামী লীগ নেতা শামীম আহসান, মহিতুর রহমান পল্টন, সৈয়দ বাদশা হোসেন, দুলাল আকন, আব্দুল কাদের সরদার, হুমায়ুন কবির পলি, সুমন রাহি, ফারুক হোসেন বাদল, দোলন মোল্লা, মমিনুল হক আকাশ, জেলা যুবলীগের সাধারণ সম্পাদক মীর জায়েসী আশরাফী জেমস, বাগেরহাট জেলা ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক নাহিয়ান সুলতান ওশান, কচুয়া উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান মেহেদী হাসান বাবু, সাবেক চেয়ারম্যান নাজমা সারোয়ার, আওয়ামী লীগ নেতা লিয়াকত হোসেন লিটন, ফারুক তালুকদার ও নকিব নজিবুল হক নজু।
ফকিরহাট থানার ওসি এসএম আলমগীর কবির জানান, ছাত্র-জনতার ন্যায্য আন্দোলনকে নস্যাৎ করার উদ্দেশে আসামিরা গত বছর ৪ আগষ্ট দুপুরে ফকিরহাট উপজেলার কাটাখালি গোলচত্বর এলাকায় জড়ো হয়ে গুরুত্বপূর্ণ স্থাপনা ধ্বংস করে ও ছাত্র-জনতাকে লক্ষ্য করে গুলি ছোড়ে। আতঙ্ক সৃষ্টির উদ্দেশে কয়েকটি বোমা বিস্ফোরণ ঘটায় এবং হত্যার উদ্দেশে একাধিক গুলি ছোড়ে।
এছাড়া বাগেরহাটের সাবেক পুলিশ সুপার আবুল হাসনাত খান উচ্চপদস্থ কর্মকর্তা থাকায় ফ্যাসিস্ট সরকারকে টিকিয়ে রাখার জন্য বিভিন্ন সময় উসকানিমূলক বক্তব্য দিয়েছেন। একটি ব্যালট- একটি বুলেটসহ নানা উসকানিমূলক বক্তব্য দিয়ে তিনি আসামিদের ছাত্র-জনতার আন্দোলনের বিরুদ্ধে উদ্বুদ্ধ করেছেন। ছাত্র-জনতার আন্দোলনে গুলিবর্ষণ, বোমা বিস্ফোরণ, স্থাপনা ধ্বংসসহ কয়েকটি অভিযোগে ৩৫ জনের নামে এ মামলা হয়েছে। এ মামলায় সাবেক পুলিশ সুপার আবুল হাসনাত খানকে গ্রেফতার দেখানো হয়েছে। এছাড়াও কয়েকজন আসামি বিভিন্ন মামলায় কারাগারে রয়েছেন। তাদেরও এ মামলায় গ্রেফতার দেখানো হবে।
রোববার, ০৯ ফেব্রুয়ারী ২০২৫
বাগেরহাটের সাবেক পুলিশ সুপার এবং সংসদ সদস্য শেখ হেলাল উদ্দিন, তার পুত্র সংদস্য শেখ তন্ময় ও সাবেক এমপি মীর বাদশাসহ আওয়ামী লীগের ৩৫ জন নেতাকর্মীর বিরুদ্ধে ফকিরহাট থানায় মামলা দায়ের হয়েছে।
বাগেরহাট জেলা সদরের খারদ্বার এলাকার মৃত শেখ আব্দুল জলিলের ছেলে রফিকুল ইসলাম মিঠু নামের এক ব্যাক্তি বাদী হয়ে শনিবার রাতে এ মামলাটি দায়ের করেছেন। ফকিরহাট থানার ওসি এসএম আলমগীর কবির রবিবার ০৯ ফেব্রুয়ারি সকালে মামলার বিষয়টি নিশ্চিত করে বলেন, এ মামলায় বাগেরহাটের সাবেক পুলিশ সুপার আবুল হাসনাত খানকে ইতোমধ্যে গ্রেফতার দেখানো হয়েছে। মামলার অপর আসামিরা হলেন বাগেরহাট-২ আসনের সাবেক সংসদ সদস্য মীর শওকাত আলী বাদশা, জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি বীর মুক্তিযোদ্ধা শেখ কামরুজ্জামান টুকু, সাধারণ সম্পাদক ভুঁইয়া হেমায়েত উদ্দিন, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক বাগেরহাট পৌর সভার মেয়র খান হাবিবুর রহমান, বাগেরহাট সদর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান যুবলীগ নেতা সরদার নাসির উদ্দিন, শেখ হেলাল উদ্দিনের একান্ত সচিব ফিরোজুল ইসলাম জোমাদ্দার, ফকিরহাট উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি স্বপন কুমার দাস, আওয়ামী লীগ নেতা আবুল কালাম আজাদ ওরফে সাহেব মল্লিক, ফকিরহাট উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান যুবলীগ নেতা ওয়াহিদুর রহমান বাবু, আওয়ামী লীগ নেতা ইমরুল হাসান, সদর উপজেলা আওয়ামী লীগের সাবেক সভাপতি শিপন মিনা, জেলা শ্রমিক লীগের সভাপতি রেজাউর রহমান মন্টু, সাধারণ সম্পাদক খান আবু বক্কর সিদ্দিক, পৌর আওয়ামী লীগের সভাপতি শেখ বসিরুল ইসলাম, আওয়ামী লীগ নেতা শামীম আহসান, মহিতুর রহমান পল্টন, সৈয়দ বাদশা হোসেন, দুলাল আকন, আব্দুল কাদের সরদার, হুমায়ুন কবির পলি, সুমন রাহি, ফারুক হোসেন বাদল, দোলন মোল্লা, মমিনুল হক আকাশ, জেলা যুবলীগের সাধারণ সম্পাদক মীর জায়েসী আশরাফী জেমস, বাগেরহাট জেলা ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক নাহিয়ান সুলতান ওশান, কচুয়া উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান মেহেদী হাসান বাবু, সাবেক চেয়ারম্যান নাজমা সারোয়ার, আওয়ামী লীগ নেতা লিয়াকত হোসেন লিটন, ফারুক তালুকদার ও নকিব নজিবুল হক নজু।
ফকিরহাট থানার ওসি এসএম আলমগীর কবির জানান, ছাত্র-জনতার ন্যায্য আন্দোলনকে নস্যাৎ করার উদ্দেশে আসামিরা গত বছর ৪ আগষ্ট দুপুরে ফকিরহাট উপজেলার কাটাখালি গোলচত্বর এলাকায় জড়ো হয়ে গুরুত্বপূর্ণ স্থাপনা ধ্বংস করে ও ছাত্র-জনতাকে লক্ষ্য করে গুলি ছোড়ে। আতঙ্ক সৃষ্টির উদ্দেশে কয়েকটি বোমা বিস্ফোরণ ঘটায় এবং হত্যার উদ্দেশে একাধিক গুলি ছোড়ে।
এছাড়া বাগেরহাটের সাবেক পুলিশ সুপার আবুল হাসনাত খান উচ্চপদস্থ কর্মকর্তা থাকায় ফ্যাসিস্ট সরকারকে টিকিয়ে রাখার জন্য বিভিন্ন সময় উসকানিমূলক বক্তব্য দিয়েছেন। একটি ব্যালট- একটি বুলেটসহ নানা উসকানিমূলক বক্তব্য দিয়ে তিনি আসামিদের ছাত্র-জনতার আন্দোলনের বিরুদ্ধে উদ্বুদ্ধ করেছেন। ছাত্র-জনতার আন্দোলনে গুলিবর্ষণ, বোমা বিস্ফোরণ, স্থাপনা ধ্বংসসহ কয়েকটি অভিযোগে ৩৫ জনের নামে এ মামলা হয়েছে। এ মামলায় সাবেক পুলিশ সুপার আবুল হাসনাত খানকে গ্রেফতার দেখানো হয়েছে। এছাড়াও কয়েকজন আসামি বিভিন্ন মামলায় কারাগারে রয়েছেন। তাদেরও এ মামলায় গ্রেফতার দেখানো হবে।