মুন্সীগঞ্জ : ধর্ষকের সর্বোচ্চ বিচারে ৭ দফা, দাবিতে মানববন্ধন -সংবাদ
মুন্সীগঞ্জের সর্বস্তরের জনগনের ব্যানারে সারাদেশে আটককৃত ধর্ষকের সর্বোচ্চ বিচারে ‘৭ দফা, দাবিতে মুন্সীগঞ্জে মানববন্ধন ও স্মারকলিপি পেশ করা হয়েছে
বেলা ১১ টা থেকে ১২টা পর্যন্ত জেলা জজ কোট প্রাঙ্গণে ঘণ্টাব্যাপী মানববন্ধন অনুষ্ঠিত হয়। মানববন্ধন শেষে জেলা প্রশাসক ফাতেমা তুল জান্নাত ও চীফ জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট গাজী দেলোয়ার হোসেন বরাবর স্বারকলিপি প্রদান করে। মানববন্ধন ও প্রতিবাদ সমাবেশে জেলার বিভিন্ন স্কুল-কলেজের শিক্ষার্থী, শিক্ষক, স্বেচ্ছাসেবী সংগঠনে সদস্য, জেলা মহিলা পরিষদসহ সর্বস্তরের জনগণ উপস্থিত ছিলেন। এসময় অন্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন শিক্ষার্থী আশিফুল হাসান শৈশব, শিক্ষার্থী আবু মোহাম্মদ রুইয়াম, নোমান আল মাহমুদ, সাফিল আস সামি, সুমাইয়া দেওয়ান, জেলা মহিলা পরিষদের সহ-সভাপতি হামিদা খাতুন প্রমুখ।
৭ দফা দাবিসমূহ হচ্ছে ট্রাইবুনাল গঠন করে ধর্ষণের বিচার করতে হবে এবং এই ট্রাইবুনালের মেয়াদ হবে সর্বোচ্চ তিন মাস করতে হবে। ধর্ষনের মামলায় অভিযুক্ত আসামি যদি প্রাথমিক স্বীকারোক্তিতে তার দোষ স্বীকার করে নেয় তাহলে সেই স্বীকারোক্তির ভিত্তিতে তার সর্বোচ্চ শাস্তি নিশ্চিত করতে হবে ১ মাসের মধ্যে। ভিকটিমের মেডিকেল চেক আপ থেকে শুরু করে সকল জিজ্ঞাসাবাদ সহ সব মহিলা ডাক্তার এবং মহিলা ম্যাজিস্ট্রেট ধারা করাতে হবে। ধর্ষকের ফ্যামিলিকে সমাজ থেকে বহিষ্কার করতে হবে। ধর্ষণের ঘটনাকে কেন্দ্র করে কেউ কাউকে ফাঁসাতে চাইলে এবং তা প্রমাণিত হলে তাকে আইনি ভাবে কঠোর শাস্তির আওতায় আনতে হবে। গ্রাম্য সালিশ বা বিচারের নামে ধর্ষণের ঘটনা ধামাচাপা, ভিকটিমকে দোষারোপ করার অপচেষ্টা করার চেষ্টা হলে জড়িতদেরও দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির আওতায় আনতে হবে।
সরকারিভাবে গণমাধ্যমের চ্যানেলগুলোতে অ্যাডভার্টাইজমেন্টের মাধ্যমে ধর্ষণের ক্ষতিকর প্রভাব এবং ধর্ষণের শাস্তি সম্পর্কে সর্বোচ্চ প্রচার করতে হবে। প্রতিটি জেলাতে পুলিশের টহল, আনসার, গ্রাম পুলিশকে এক্টিভ করতে হবে এবং সেই সাথে জেলাকে সিসিটিভির আওতায় আনতে হবে।
মুন্সীগঞ্জ : ধর্ষকের সর্বোচ্চ বিচারে ৭ দফা, দাবিতে মানববন্ধন -সংবাদ
মঙ্গলবার, ১১ মার্চ ২০২৫
মুন্সীগঞ্জের সর্বস্তরের জনগনের ব্যানারে সারাদেশে আটককৃত ধর্ষকের সর্বোচ্চ বিচারে ‘৭ দফা, দাবিতে মুন্সীগঞ্জে মানববন্ধন ও স্মারকলিপি পেশ করা হয়েছে
বেলা ১১ টা থেকে ১২টা পর্যন্ত জেলা জজ কোট প্রাঙ্গণে ঘণ্টাব্যাপী মানববন্ধন অনুষ্ঠিত হয়। মানববন্ধন শেষে জেলা প্রশাসক ফাতেমা তুল জান্নাত ও চীফ জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট গাজী দেলোয়ার হোসেন বরাবর স্বারকলিপি প্রদান করে। মানববন্ধন ও প্রতিবাদ সমাবেশে জেলার বিভিন্ন স্কুল-কলেজের শিক্ষার্থী, শিক্ষক, স্বেচ্ছাসেবী সংগঠনে সদস্য, জেলা মহিলা পরিষদসহ সর্বস্তরের জনগণ উপস্থিত ছিলেন। এসময় অন্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন শিক্ষার্থী আশিফুল হাসান শৈশব, শিক্ষার্থী আবু মোহাম্মদ রুইয়াম, নোমান আল মাহমুদ, সাফিল আস সামি, সুমাইয়া দেওয়ান, জেলা মহিলা পরিষদের সহ-সভাপতি হামিদা খাতুন প্রমুখ।
৭ দফা দাবিসমূহ হচ্ছে ট্রাইবুনাল গঠন করে ধর্ষণের বিচার করতে হবে এবং এই ট্রাইবুনালের মেয়াদ হবে সর্বোচ্চ তিন মাস করতে হবে। ধর্ষনের মামলায় অভিযুক্ত আসামি যদি প্রাথমিক স্বীকারোক্তিতে তার দোষ স্বীকার করে নেয় তাহলে সেই স্বীকারোক্তির ভিত্তিতে তার সর্বোচ্চ শাস্তি নিশ্চিত করতে হবে ১ মাসের মধ্যে। ভিকটিমের মেডিকেল চেক আপ থেকে শুরু করে সকল জিজ্ঞাসাবাদ সহ সব মহিলা ডাক্তার এবং মহিলা ম্যাজিস্ট্রেট ধারা করাতে হবে। ধর্ষকের ফ্যামিলিকে সমাজ থেকে বহিষ্কার করতে হবে। ধর্ষণের ঘটনাকে কেন্দ্র করে কেউ কাউকে ফাঁসাতে চাইলে এবং তা প্রমাণিত হলে তাকে আইনি ভাবে কঠোর শাস্তির আওতায় আনতে হবে। গ্রাম্য সালিশ বা বিচারের নামে ধর্ষণের ঘটনা ধামাচাপা, ভিকটিমকে দোষারোপ করার অপচেষ্টা করার চেষ্টা হলে জড়িতদেরও দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির আওতায় আনতে হবে।
সরকারিভাবে গণমাধ্যমের চ্যানেলগুলোতে অ্যাডভার্টাইজমেন্টের মাধ্যমে ধর্ষণের ক্ষতিকর প্রভাব এবং ধর্ষণের শাস্তি সম্পর্কে সর্বোচ্চ প্রচার করতে হবে। প্রতিটি জেলাতে পুলিশের টহল, আনসার, গ্রাম পুলিশকে এক্টিভ করতে হবে এবং সেই সাথে জেলাকে সিসিটিভির আওতায় আনতে হবে।