নীলফামারীর ডিমলায় আশঙ্কাজনক হারে মটরসাইকেল চুরির ঘটনা বৃদ্ধি পেয়েছে। চুরির বেড়ে যাওয়ায় আতঙ্ক ও উৎকণ্ঠায় দিন কাটাচ্ছেন মোটরসাইকেল ব্যবহার কারীরা। চুরি যাওয়া মটরসাইকেল উদ্ধার বা চুরি বন্ধের কার্যকরী কোন ভূমিকা পালন করছে না পুলিশ প্রশাসন। ফলে পুলিশের ভূমিকা নিয়ে জনমনে নানা প্রশ্ন দেখা দিয়েছে।
গত কয়েক মাসে উপজেলার বিভিন্ন হাট-বাজার, বাসত বাড়িসহ বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠান মাদ্রাসা মসজিদ সহ ধর্মীয় প্রতিষ্ঠান খেলার মাঠে থেকে গত ৫ আগস্টের পর হতে প্রায় শতাধিক মটরসাইকেল চুরির ঘটনা ঘটেছে। অধিকাংশ চুরির ঘটনা ঘটেছে । বর্তমান সময়ে অতি প্রয়োজনীয় চলাচলের একমাত্র বাহন মটরসাইকেল চুরি যাওয়ায় চরম ক্ষতির মুখে পড়েছেন পাশাপাশি আতঙ্কে দিন কাটাচ্ছেন মোটরসাইকেল ব্যবহারকারীরা। চুরি যাওয়া মোটরসাইকেল উদ্ধারসহ চুরি বন্দে উল্লেখযোগ্য কোন পদক্ষে গ্রহণ করেনি আইনশৃঙ্খলা বাহিনী পুলিশ প্রশাসন। জনমনে প্রশ্ন দেখা দিয়েছে পুলিশ প্রশাসনের ভূমিকা নিয়ে। সচেতন মহলের দাবি মটর সাইকেল চোর চক্রেকে খুঁজে বের করে দ্রুত আইনের আওতায় আনা হোক। নইলে পুলিশ প্রশাসনের উপর জনগণের আস্থা হারিয়ে যাবে।
গত শুক্রবার সকালে উপজেলার শুটিবাড়ি-টেপাখড়িবাড়ি প্রধান সড়কের ব্যস্ততম এলাকায় ব্র্যাক অফিসের গ্যারেজে থেকে আব্দুর রফিক নামের জনৈক বালু পাথর ব্যবসায়ীর ১৫০ সিসি মডেলের পালসার মোটর সাইকেল চুরি যায়।
গত কয়েক মাস আগে ডিমলা সদর ইউনিয়নের ব্র্যাক অফিস সংলগ্ন বাড়ির সামনে থেকে সাংবাদিক দুলাল হোসেনের গ্লামার ১২৫ সিসি মোটরসাইকেলও চুরি যায়। এছাড়াও গত এক মাস আগে খালিশা চাপানি ইউনিয়নের আব্দুল খালেকের ১০০ সিসি ডিসকভার মোটরসাইকেলটি ডিমলা সদরের সর্দারহাট পল্লী বিদ্যুৎ অফিস থেকে ও গয়াবাড়ি ইউনিয়নের মাসুদ নামে এক ব্যক্তির ১০০ সিসি ডিসকভার মোটরসাইকেল শুটিবাড়ি বাজার থেকে চুরি যায়। একটি নির্ভরযোগ্য সূত্র জানায়,৫ আগস্টের পর থেকে
ভুক্তভোগী সাংবাদিক দুলাল হোসেন বলেন,আমার মোটরসাইকেল চুরির বিষয়ে ডিমলা থানয় মামলা হলেও চুরি যাওয়া মোটর সাইকেলটি উদ্ধারে পুলিশের তেমন একটা তৎপরতা নেই। আসলে একটি অতি প্রয়োজনীয় ও শখের বাহন। আমার মোটরসাইকেলটি চুরি হওয়ায় আমি সঠিক সময়ে কোথাও যেতে পারছি না। গুরুত্বপূর্ণ কাজ কর্ম সময় মত করতে পারছিনা।মোটর সাইকেলের অভাবে ঠিকভাবে পেশাগত দায়িত্ব পালন করতে পারছি না। ।
বালাপাড়া ইউনিয়নের রুপা হারা গ্রামের মোটরসাইকেল আরোহী মফিজুল ইসলাম বলেন, গত কয়েক মাসে ডিমলা উপজেলায় যে সংখ্যক মোটর সাইকেল চুরি হয়েছে,তা কল্পনাতীত। সর্বদা আতঙ্কে থাকি কখন যে আমার মোটরসাইকেলটি চুরি যায়। পুলিশ চুরির বিষয়টি গুরুত্ব দিয়ে দেখছে না কেন বোধগম্য নয়।
ডিমলা থানার অফিসার ইনচার্জ মো. ফজলে এলাহী বলেন, মোটরসাইকেল চুরির ঘটনার বিষয়টি আমরা গুরুত্বের সাথে দেখছি। যথাসাধ্য চেষ্টাও করছি, আশা করি অল্প সময়ে ভালো ফলাফল পাব।
মঙ্গলবার, ১১ মার্চ ২০২৫
নীলফামারীর ডিমলায় আশঙ্কাজনক হারে মটরসাইকেল চুরির ঘটনা বৃদ্ধি পেয়েছে। চুরির বেড়ে যাওয়ায় আতঙ্ক ও উৎকণ্ঠায় দিন কাটাচ্ছেন মোটরসাইকেল ব্যবহার কারীরা। চুরি যাওয়া মটরসাইকেল উদ্ধার বা চুরি বন্ধের কার্যকরী কোন ভূমিকা পালন করছে না পুলিশ প্রশাসন। ফলে পুলিশের ভূমিকা নিয়ে জনমনে নানা প্রশ্ন দেখা দিয়েছে।
গত কয়েক মাসে উপজেলার বিভিন্ন হাট-বাজার, বাসত বাড়িসহ বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠান মাদ্রাসা মসজিদ সহ ধর্মীয় প্রতিষ্ঠান খেলার মাঠে থেকে গত ৫ আগস্টের পর হতে প্রায় শতাধিক মটরসাইকেল চুরির ঘটনা ঘটেছে। অধিকাংশ চুরির ঘটনা ঘটেছে । বর্তমান সময়ে অতি প্রয়োজনীয় চলাচলের একমাত্র বাহন মটরসাইকেল চুরি যাওয়ায় চরম ক্ষতির মুখে পড়েছেন পাশাপাশি আতঙ্কে দিন কাটাচ্ছেন মোটরসাইকেল ব্যবহারকারীরা। চুরি যাওয়া মোটরসাইকেল উদ্ধারসহ চুরি বন্দে উল্লেখযোগ্য কোন পদক্ষে গ্রহণ করেনি আইনশৃঙ্খলা বাহিনী পুলিশ প্রশাসন। জনমনে প্রশ্ন দেখা দিয়েছে পুলিশ প্রশাসনের ভূমিকা নিয়ে। সচেতন মহলের দাবি মটর সাইকেল চোর চক্রেকে খুঁজে বের করে দ্রুত আইনের আওতায় আনা হোক। নইলে পুলিশ প্রশাসনের উপর জনগণের আস্থা হারিয়ে যাবে।
গত শুক্রবার সকালে উপজেলার শুটিবাড়ি-টেপাখড়িবাড়ি প্রধান সড়কের ব্যস্ততম এলাকায় ব্র্যাক অফিসের গ্যারেজে থেকে আব্দুর রফিক নামের জনৈক বালু পাথর ব্যবসায়ীর ১৫০ সিসি মডেলের পালসার মোটর সাইকেল চুরি যায়।
গত কয়েক মাস আগে ডিমলা সদর ইউনিয়নের ব্র্যাক অফিস সংলগ্ন বাড়ির সামনে থেকে সাংবাদিক দুলাল হোসেনের গ্লামার ১২৫ সিসি মোটরসাইকেলও চুরি যায়। এছাড়াও গত এক মাস আগে খালিশা চাপানি ইউনিয়নের আব্দুল খালেকের ১০০ সিসি ডিসকভার মোটরসাইকেলটি ডিমলা সদরের সর্দারহাট পল্লী বিদ্যুৎ অফিস থেকে ও গয়াবাড়ি ইউনিয়নের মাসুদ নামে এক ব্যক্তির ১০০ সিসি ডিসকভার মোটরসাইকেল শুটিবাড়ি বাজার থেকে চুরি যায়। একটি নির্ভরযোগ্য সূত্র জানায়,৫ আগস্টের পর থেকে
ভুক্তভোগী সাংবাদিক দুলাল হোসেন বলেন,আমার মোটরসাইকেল চুরির বিষয়ে ডিমলা থানয় মামলা হলেও চুরি যাওয়া মোটর সাইকেলটি উদ্ধারে পুলিশের তেমন একটা তৎপরতা নেই। আসলে একটি অতি প্রয়োজনীয় ও শখের বাহন। আমার মোটরসাইকেলটি চুরি হওয়ায় আমি সঠিক সময়ে কোথাও যেতে পারছি না। গুরুত্বপূর্ণ কাজ কর্ম সময় মত করতে পারছিনা।মোটর সাইকেলের অভাবে ঠিকভাবে পেশাগত দায়িত্ব পালন করতে পারছি না। ।
বালাপাড়া ইউনিয়নের রুপা হারা গ্রামের মোটরসাইকেল আরোহী মফিজুল ইসলাম বলেন, গত কয়েক মাসে ডিমলা উপজেলায় যে সংখ্যক মোটর সাইকেল চুরি হয়েছে,তা কল্পনাতীত। সর্বদা আতঙ্কে থাকি কখন যে আমার মোটরসাইকেলটি চুরি যায়। পুলিশ চুরির বিষয়টি গুরুত্ব দিয়ে দেখছে না কেন বোধগম্য নয়।
ডিমলা থানার অফিসার ইনচার্জ মো. ফজলে এলাহী বলেন, মোটরসাইকেল চুরির ঘটনার বিষয়টি আমরা গুরুত্বের সাথে দেখছি। যথাসাধ্য চেষ্টাও করছি, আশা করি অল্প সময়ে ভালো ফলাফল পাব।