alt

সারাদেশ

লালমোহন উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স...

জনবলের তীব্র সংকটে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা

প্রতিনিধি, লালমোহন (ভোলা) : শুক্রবার, ১৪ মার্চ ২০২৫

ভোলার লালমোহন উপজেলার প্রায় ৩ লাখ মানুষের স্বাস্থ্যসেবার একমাত্র ভরসাস্থল ৫০ শয্যা বিশিষ্ট উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স। তবে সেই স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে চিকিৎসক থেকে শুরু করে নানান সংকটের ফলে দিন দিন বেহাল হয়ে পড়ছে সেবা কার্যক্রম। প্রয়োজনীয় জনবলের অভাবে বন্ধ রয়েছে এখানের অত্যাধুনিক অপারেশন থিয়েটার, এক্সরে, ই-সিজি এবং আল্ট্রাসোনোগ্রামের মতো গুরুত্বপূর্ণ সেবা। এতে করে বাহির থেকে এসব সেবা নিতে গিয়ে পকেট ফাঁকা হচ্ছে স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের সেবাপ্রত্যাশীদের।

উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স সূত্রে জানা গেছে, এখানে কনসালটেন্ট ও মেডিকেল অফিসারসহ চিকিৎসকের মোট পদ রয়েছে ৩০টি। তবে এরমধ্যে বর্তমানে আছেন কেবল ৬ জন। এছাড়া নার্স এবং মিডওয়াইফের ৩৬টি পদ থাকলেও এই পদে কর্মরত আছেন ১৯ জন। উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের তৃতীয় শ্রেণির ১১৫টি পদ থাকলেও তারমধ্যে খালি ৫০টি পদের জনবল। এসব সংকট দিনের পর দিন আরো তীব্র হচ্ছে। যার ফলে এই উপজেলার রোগীরা তাদের প্রাপ্যসেবা থেকে বঞ্চিত হচ্ছেন।

তবে এসব সংকটের মধ্যেও বিগত ২০২৪ সালে লালমোহন উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি থেকে চিকিৎসা নিয়েছেন ১৫ হাজার ৪৫৩ জন, জরুরি বিভাগ থেকে ২১ হাজার ৪৪৮ জন এবং বহির্বিভাগ থেকে ৯৮ হাজার ৩৯৫ জন রোগী চিকিৎসা সেবা নিয়েছেন। আর ওই বছর এই স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সটিতে স্বাভাবিক প্রসব হয়েছে ১ হাজার ৮৮ জন প্রসূতি মায়ের।

লালমোহন উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে চিকিৎসা সেবা নিতে আসা কয়েকজন রোগী ও তাদের স্বজনরা বলেন, বর্তমানে এখানে তেমন কোনো চিকিৎসক নেই। তার জন্য কাক্সিক্ষত সেবা পাওয়া যাচ্ছে না। অনেকেই সেবা না পেয়ে ফিরে যাচ্ছেন। এছাড়া চিকিৎসক সংকটের কারণে ভর্তি রোগীরাও জরুরি প্রয়োজনে চিকিৎসক পাচ্ছেন না। যার ফলে চরম দুর্ভোগে পড়ছেন রোগীরা। এছাড়া প্রয়োজনীয় লোকবলের অভাবে অত্যাধুনিক অপারেশন থিয়েটার, এক্সরে, ই-সিজি এবং আল্ট্রাসোনোগ্রামের সেবাও বন্ধ রয়েছে। এ কারণে বাহিরের বেসরকারি স্বাস্থ্যসেবা প্রতিষ্ঠানগুলো থেকে এসব সেবা নিতে গিয়ে সাধারণ রোগীরা অতিরিক্ত অর্থ গুণছেন। এতে করে এই উপজেলার দরিদ্র রোগীদের চরম বিপাকে পড়তে হচ্ছে। তাই আমাদের দাবি; দ্রুত সময়ের মধ্যে এসব সংকট দূর করে লালমোহন উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের স্বাস্থ্যসেবা কার্যক্রম স্বাভাবিক করতে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নেবেন।

উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের নার্সিং সুপারভাইজার দিপালী রাণী দে জানান, এখানে যতজন নার্স এবং মিডওয়াইফ থাকার কথা ততজন নেই। সংকটের কারণে খুব ভালোভাবে রোগীদের সেবা দেওয়া সম্ভব হচ্ছে না। তবুও আমাদের নার্স-মিডওয়াইফরা তাদের সাধ্যের ভেতর থেকে রোগীদের সেবা নিশ্চিতে সর্বোচ্চ চেষ্টা অব্যাহত রেখেছেন।

লালমোহন উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের মেডিকেল অফিসার ডা. মো. ইউসুফ হোসেন বলেন, এখানে মূলত তিনটি স্তরে রোগীদের সেবা দেওয়া হয়। যার মধ্যে ইমার্জেন্সি, আউটডোর এবং ইনডোর সেবা। তবে বর্তমানে এখানে চিকিৎসকের প্রকোট সংকট। যার জন্য রোগীরা সত্যিই তাদের প্রাপ্যসেবা থেকে বঞ্চিত হচ্ছেন। তবুও আমরা যে কয়েকজন চিকিৎসক রয়েছি তারা নিজ নিজ স্থান থেকে সর্বোচ্চ চেষ্টা করছি রোগীদের সেবা নিশ্চিত করতে। তবে সংকট, সংকটই। তাই আশা করছি, এই উপজেলার অসহায়-হতদরিদ্র এবং সাধারণ রোগীদের চিকিৎসাসেবা নিশ্চিত করতে আমাদের ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষ শিগগিরই এখানে প্রয়োজনীয় চিকিৎসক পদায়ণ করবেন।

উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা (ইউএইচএফপিও) ডা. মো. তৈয়বুর রহমান জানান, সার্বিক দিক বিবেচনায় এই উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সটি জনগুরুত্বপূর্ণ এবং সেবাবান্ধব প্রতিষ্ঠান বলেই জনগণের আস্থা অর্জন করেছে। যার জন্য এখানে শত শত রোগী সেবা নিতে ছুটে আসছেন। তবে দিন দিন আমাদের এখানে জনবল সংকট বাড়ছে। এজন্য বিভিন্ন সেবা যথাযথভাবে আমরা নিশ্চিত করতে পারছি না, তা সত্য। এসব সংকট দূর করতে আমাদের ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে নিয়মিত অবহিত করছি।

এ বিষয়ে ভোলার সিভিল সার্জন ডা. মুহাম্মদ মনিরুল ইসলাম বলেন, পুরো জেলাতেই প্রয়োজনীয় লোকবলের ব্যাপক সংকট রয়েছে। এসব সংকট নিরসনের জন্য আমরা ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে বারবার অবহিত করছি। আশা করছি কর্তৃপক্ষ শিগগিরই প্রয়োজনীয় লোকবল পদায়ণের মাধ্যমে এ সংকট নিরসনের কার্যকরী উদ্যোগ নেবেন।

চিতলমারীতে বিএনপি নেতাকে কুপিয়ে হত্যা গ্রেপ্তার ৩

হিলিতে বেড়েছে সব ধরনের সবজির দাম

ছবি

কক্সবাজার মেডিকেল কলেজে ৫০০ শয্যার হাসপাতাল নির্মাণের দাবি

ভোটার হতে গিয়ে রোহিঙ্গা দম্পতি আটক

লক্ষ্মীপুরে হাসপাতাল থেকে ৭ দালাল আটক

ছবি

অবশেষে গোবিন্দগঞ্জবাসী পেল ঢাকাগামী আন্তঃনগর ট্রেনের যাত্রাবিরতি

চুনারুঘাট সীমান্তে আতশবাজি জব্দ

হেরোইনসহ মাদক কারবারি গ্রেপ্তার

দুই মাদক কারবারির জেল ও জরিমানা

মহেশপুরে জামায়াত ও বিএনপি সংঘর্ষ আহত ৬

দুই জেলায় তরুণ ও কিশোরীর আত্মহত্যা

আমতলীতে ৩ ইটভাটা বন্ধ, ৪ ভাটায় জরিমানা

ছবি

সহযোগী মুক্তিযোদ্ধার ভুয়া পরিচয়পত্র ও সনদ, প্রতারণার শিকার ১৫০ জন

ছবি

জলবায়ু পরিবর্তনে উপকূলীয় মোরেলগঞ্জে গ্রামীণ জনপদের জীবনযাত্রা

ছবি

বরুড়ায় থাইল্যান্ডের বিটরুট চাষে সফল জাকির

ছবি

মৌলভীবাজারের আম বাগানগুলো মুকুলে মুকুলে ভরে উঠেছে

জাতীয় পরিচয়পত্র পরিষেবা অন্যত্র স্থানান্তরের পরিকল্পনার প্রতিবাদে গৌরীপুরে মানববন্ধন

পোরশায় মৌমাছির কামড়ে আহত ২০

ছবি

গ্রামবাংলার ঐতিহ্যবাহী হারিকেন এখন স্মৃতি

রংপুরে আ,লীগ নেত্রীকে মামলা থেকে বাদ দিতে পুলিশ কর্মকর্তার নামে ব্যবসায়ীর ১০ লাখ টাকা চাঁদা দাবি, পুলিশ কর্মকর্তাকে রাতারাতি বদলী

৩ সন্তান নিয়ে স্বামী বিপাকে তালায় পরকীয়ার জেরে স্বামীকে মিথ্যা মামলায় হয়রানীর অভিযোগ

নাজিরপুরে জমি-জমার বিরোধে প্রতিমা ভাঙচুর

ডিমলা খাদ্য নিয়ন্ত্রকের বিরুদ্ধে ঘুষ বাণিজ্যের অভিযোগ

নওগাঁয় ঠিকাদার নিয়োগে আটকে আছে প্রশস্তকরণ কাজ, ঘটছে দুর্ঘটনা

চাটখিলে আ’লীগ নেতার ১০ বছরের জেল

বাগেরহাটে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে কৃষকের মৃত্যু

জিয়া মঞ্চের সভাপতিকে কুপিয়ে হত্যা, গ্রেপ্তার ৩

নারায়ণগঞ্জে শিশু ধর্ষণ চেষ্টার অভিযোগে ২ মামলা, গ্রেপ্তার ১

মধুখালীতে দুই ট্রাকের সংঘর্ষে হেলপার নিহত

ছবি

রায়পুরে শিশুখাদ্যে ভেজাল, জরিমানা, গোডাউন সিলগালা

নারী ও শিশু নির্যাতনে জড়িতদের শাস্তির দাবিতে তালায় মানববন্ধন

ছাড়া মেলে না সয়াবিন তেল

মির্জাগঞ্জে ফাঁস দিয়ে গৃহবধূর আত্মহত্যা 

সিলেটে বিশেষ অভিযানে গ্রেপ্তার ১০

সুন্দরবনে অসুস্থ বৃদ্ধাকে গাছের ডাল থেকে উদ্ধার

নোয়াখালী আইনজীবী সমিতির কোটি টাকা আত্মসাৎ, দুই কর্মচারীর রিমান্ড

tab

সারাদেশ

লালমোহন উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স...

জনবলের তীব্র সংকটে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা

প্রতিনিধি, লালমোহন (ভোলা)

শুক্রবার, ১৪ মার্চ ২০২৫

ভোলার লালমোহন উপজেলার প্রায় ৩ লাখ মানুষের স্বাস্থ্যসেবার একমাত্র ভরসাস্থল ৫০ শয্যা বিশিষ্ট উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স। তবে সেই স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে চিকিৎসক থেকে শুরু করে নানান সংকটের ফলে দিন দিন বেহাল হয়ে পড়ছে সেবা কার্যক্রম। প্রয়োজনীয় জনবলের অভাবে বন্ধ রয়েছে এখানের অত্যাধুনিক অপারেশন থিয়েটার, এক্সরে, ই-সিজি এবং আল্ট্রাসোনোগ্রামের মতো গুরুত্বপূর্ণ সেবা। এতে করে বাহির থেকে এসব সেবা নিতে গিয়ে পকেট ফাঁকা হচ্ছে স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের সেবাপ্রত্যাশীদের।

উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স সূত্রে জানা গেছে, এখানে কনসালটেন্ট ও মেডিকেল অফিসারসহ চিকিৎসকের মোট পদ রয়েছে ৩০টি। তবে এরমধ্যে বর্তমানে আছেন কেবল ৬ জন। এছাড়া নার্স এবং মিডওয়াইফের ৩৬টি পদ থাকলেও এই পদে কর্মরত আছেন ১৯ জন। উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের তৃতীয় শ্রেণির ১১৫টি পদ থাকলেও তারমধ্যে খালি ৫০টি পদের জনবল। এসব সংকট দিনের পর দিন আরো তীব্র হচ্ছে। যার ফলে এই উপজেলার রোগীরা তাদের প্রাপ্যসেবা থেকে বঞ্চিত হচ্ছেন।

তবে এসব সংকটের মধ্যেও বিগত ২০২৪ সালে লালমোহন উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি থেকে চিকিৎসা নিয়েছেন ১৫ হাজার ৪৫৩ জন, জরুরি বিভাগ থেকে ২১ হাজার ৪৪৮ জন এবং বহির্বিভাগ থেকে ৯৮ হাজার ৩৯৫ জন রোগী চিকিৎসা সেবা নিয়েছেন। আর ওই বছর এই স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সটিতে স্বাভাবিক প্রসব হয়েছে ১ হাজার ৮৮ জন প্রসূতি মায়ের।

লালমোহন উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে চিকিৎসা সেবা নিতে আসা কয়েকজন রোগী ও তাদের স্বজনরা বলেন, বর্তমানে এখানে তেমন কোনো চিকিৎসক নেই। তার জন্য কাক্সিক্ষত সেবা পাওয়া যাচ্ছে না। অনেকেই সেবা না পেয়ে ফিরে যাচ্ছেন। এছাড়া চিকিৎসক সংকটের কারণে ভর্তি রোগীরাও জরুরি প্রয়োজনে চিকিৎসক পাচ্ছেন না। যার ফলে চরম দুর্ভোগে পড়ছেন রোগীরা। এছাড়া প্রয়োজনীয় লোকবলের অভাবে অত্যাধুনিক অপারেশন থিয়েটার, এক্সরে, ই-সিজি এবং আল্ট্রাসোনোগ্রামের সেবাও বন্ধ রয়েছে। এ কারণে বাহিরের বেসরকারি স্বাস্থ্যসেবা প্রতিষ্ঠানগুলো থেকে এসব সেবা নিতে গিয়ে সাধারণ রোগীরা অতিরিক্ত অর্থ গুণছেন। এতে করে এই উপজেলার দরিদ্র রোগীদের চরম বিপাকে পড়তে হচ্ছে। তাই আমাদের দাবি; দ্রুত সময়ের মধ্যে এসব সংকট দূর করে লালমোহন উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের স্বাস্থ্যসেবা কার্যক্রম স্বাভাবিক করতে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নেবেন।

উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের নার্সিং সুপারভাইজার দিপালী রাণী দে জানান, এখানে যতজন নার্স এবং মিডওয়াইফ থাকার কথা ততজন নেই। সংকটের কারণে খুব ভালোভাবে রোগীদের সেবা দেওয়া সম্ভব হচ্ছে না। তবুও আমাদের নার্স-মিডওয়াইফরা তাদের সাধ্যের ভেতর থেকে রোগীদের সেবা নিশ্চিতে সর্বোচ্চ চেষ্টা অব্যাহত রেখেছেন।

লালমোহন উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের মেডিকেল অফিসার ডা. মো. ইউসুফ হোসেন বলেন, এখানে মূলত তিনটি স্তরে রোগীদের সেবা দেওয়া হয়। যার মধ্যে ইমার্জেন্সি, আউটডোর এবং ইনডোর সেবা। তবে বর্তমানে এখানে চিকিৎসকের প্রকোট সংকট। যার জন্য রোগীরা সত্যিই তাদের প্রাপ্যসেবা থেকে বঞ্চিত হচ্ছেন। তবুও আমরা যে কয়েকজন চিকিৎসক রয়েছি তারা নিজ নিজ স্থান থেকে সর্বোচ্চ চেষ্টা করছি রোগীদের সেবা নিশ্চিত করতে। তবে সংকট, সংকটই। তাই আশা করছি, এই উপজেলার অসহায়-হতদরিদ্র এবং সাধারণ রোগীদের চিকিৎসাসেবা নিশ্চিত করতে আমাদের ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষ শিগগিরই এখানে প্রয়োজনীয় চিকিৎসক পদায়ণ করবেন।

উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা (ইউএইচএফপিও) ডা. মো. তৈয়বুর রহমান জানান, সার্বিক দিক বিবেচনায় এই উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সটি জনগুরুত্বপূর্ণ এবং সেবাবান্ধব প্রতিষ্ঠান বলেই জনগণের আস্থা অর্জন করেছে। যার জন্য এখানে শত শত রোগী সেবা নিতে ছুটে আসছেন। তবে দিন দিন আমাদের এখানে জনবল সংকট বাড়ছে। এজন্য বিভিন্ন সেবা যথাযথভাবে আমরা নিশ্চিত করতে পারছি না, তা সত্য। এসব সংকট দূর করতে আমাদের ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে নিয়মিত অবহিত করছি।

এ বিষয়ে ভোলার সিভিল সার্জন ডা. মুহাম্মদ মনিরুল ইসলাম বলেন, পুরো জেলাতেই প্রয়োজনীয় লোকবলের ব্যাপক সংকট রয়েছে। এসব সংকট নিরসনের জন্য আমরা ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে বারবার অবহিত করছি। আশা করছি কর্তৃপক্ষ শিগগিরই প্রয়োজনীয় লোকবল পদায়ণের মাধ্যমে এ সংকট নিরসনের কার্যকরী উদ্যোগ নেবেন।

back to top