চাটখিল উপজেলা আওয়ামী লীগের সাবেক জনসংখ্যা ও স্বাস্থ্য বিষয়ক সম্পাদক আহমেদ হোসেন সোহাগের অর্থ আত্মসাৎ ও প্রতারণার মামলায় ১০ বছরের কারাদন্ড ও ৮১ লাখ টাকা জরিমানা করা হয়। বুধবার নোয়াখালী জেলা জজ আদালত এই দন্ডাদেশ দেয়।
স্থানীয় বি আর ডিবির অফিস ও আদালত সূত্রে জানা যায়, আহমেদ হোসেন সোহাগ চাটখিল উপজেলা বি আর ডিবি’র চেয়ারম্যান থাকাকালীন সময়ে বিগত ২০১৪ সালে তৎকালীন বি আর ডিবির কর্মকর্তা আলীম উদ্দিন চৌধুরী যৌথভাবে বি আর ডিবির জনতা ব্যাংক ও এনআরবিসি ব্যাংকে এফডিআর এর বিপরীতে ৫৬ লাখ টাকা ঋণ গ্রহণ করে। ঋণ যথাসময়ে পরিশোধ না করায় তাদের বিরুদ্ধে আদালতে মামলা দায়ের হয়।
একপর্যায়ে আলীম উদ্দিন চৌধুরী তার অর্ধেক টাকা পরিশোধ করে মামলা থেকে খালাস পান। আহমেদ হোসেন সোহাগ ৩১ লাখ টাকার একটি চেক প্রদান করলেও তা ব্যাংকে টাকা না থাকায় ডিজঅনার হয়।
তার কাছে এখনও বি আর ডিবির ৭০ লাখ টাকা পাওনা রয়েছে। আদালত সোহাগের অনুপস্থিতিতে বুধবার এ রায় প্রদান করেন। রায়ে আহমেদ হোসেন সোহাগের ১০ বছরের জেল ও ৮১ লাখ টাকা জরিমানা করা হয়। তার স্থাবর-অস্থাবর সম্পত্তি বিক্রি করে এই জরিমানা আদায় করা হবে বলে আদালত রায় দেয়।
স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, আহমেদ হোসেন সোহাগ আওয়ামীলীগ সরকার পতনের পর পরই বিদেশে পালিয়ে গেছেন। তার বিরুদ্ধে চাঁদাবাজি সহ সম্পত্তি জবর দখলের অভিযোগ রয়েছে।
শুক্রবার, ১৪ মার্চ ২০২৫
চাটখিল উপজেলা আওয়ামী লীগের সাবেক জনসংখ্যা ও স্বাস্থ্য বিষয়ক সম্পাদক আহমেদ হোসেন সোহাগের অর্থ আত্মসাৎ ও প্রতারণার মামলায় ১০ বছরের কারাদন্ড ও ৮১ লাখ টাকা জরিমানা করা হয়। বুধবার নোয়াখালী জেলা জজ আদালত এই দন্ডাদেশ দেয়।
স্থানীয় বি আর ডিবির অফিস ও আদালত সূত্রে জানা যায়, আহমেদ হোসেন সোহাগ চাটখিল উপজেলা বি আর ডিবি’র চেয়ারম্যান থাকাকালীন সময়ে বিগত ২০১৪ সালে তৎকালীন বি আর ডিবির কর্মকর্তা আলীম উদ্দিন চৌধুরী যৌথভাবে বি আর ডিবির জনতা ব্যাংক ও এনআরবিসি ব্যাংকে এফডিআর এর বিপরীতে ৫৬ লাখ টাকা ঋণ গ্রহণ করে। ঋণ যথাসময়ে পরিশোধ না করায় তাদের বিরুদ্ধে আদালতে মামলা দায়ের হয়।
একপর্যায়ে আলীম উদ্দিন চৌধুরী তার অর্ধেক টাকা পরিশোধ করে মামলা থেকে খালাস পান। আহমেদ হোসেন সোহাগ ৩১ লাখ টাকার একটি চেক প্রদান করলেও তা ব্যাংকে টাকা না থাকায় ডিজঅনার হয়।
তার কাছে এখনও বি আর ডিবির ৭০ লাখ টাকা পাওনা রয়েছে। আদালত সোহাগের অনুপস্থিতিতে বুধবার এ রায় প্রদান করেন। রায়ে আহমেদ হোসেন সোহাগের ১০ বছরের জেল ও ৮১ লাখ টাকা জরিমানা করা হয়। তার স্থাবর-অস্থাবর সম্পত্তি বিক্রি করে এই জরিমানা আদায় করা হবে বলে আদালত রায় দেয়।
স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, আহমেদ হোসেন সোহাগ আওয়ামীলীগ সরকার পতনের পর পরই বিদেশে পালিয়ে গেছেন। তার বিরুদ্ধে চাঁদাবাজি সহ সম্পত্তি জবর দখলের অভিযোগ রয়েছে।