পিরোজপুরের নাজিরপুর উপজেলার বলি বাবলা গ্রামে জমি-জমার বিরোধের জেরে প্রতিমা ভাঙচুরের ঘটনা ঘটেছে। এ ঘটনায় এলাকায় চরম ক্ষোভ ও উত্তেজনা বিরাজ করছে।
বৃহস্পতিবার দুপুর ১২টার দিকে উপজেলার শ্রীরামকাঠী ইউনিয়নের বলি বাবলা গ্রামে এ ঘটনা ঘটে।
প্রত্যক্ষদর্শী ও স্থানীয়রা জানান, স্থানীয় ঠাকুর চাঁদ মজুমদারের সাথে জেলার সদর উপজেলার সিকদার মল্লিক ইউনিয়নের মনির সিকদারের সাথে জমি-জমা নিয়ে দীর্ঘদিন ধরে বিরোধ চলে আসছে। পুরনো বিরোধের জেরে মনি শিকদারের নির্দেশে জালিজ (২৫) ও আজিজুল (২৭) নামের দুই যুবক প্রতিমাগুলো ভাঙচুর করে। ভাঙচুরের সময় ঠাকুরচাঁদ মজুমদারের স্ত্রী বাধা দিলে তাদের সঙ্গে ধস্তাধস্তির ঘটনা ঘটে।
এ বিষয়ে ঠাকুরচাঁদ মজুমদার বলেন, আমাদের দীর্ঘদিনের জমি নিয়ে মনি শিকদার আমাদের নানাভাবে হুমকি দিয়ে আসছে। তার ভয় ও নির্যাতনের কারণে আমরা গত ৯ মাস বাড়িতে থাকতে পারিনি। এখন প্রকাশ্যে প্রতিমাগুলো ভেঙে ফেলা হলো। এই ঘটনায় অবিলম্বে অভিযুক্তদের গ্রেফতার ও কঠোর শাস্তির দাবি করছি।
স্থানীয় বাসিন্দা মো. আতিয়ার রহমান বলেন, জমিজমা সংক্রান্ত বিরোধকে কেন্দ্র করে এভাবে হিন্দু-মুসলমান বিভেদ তৈরি হোক এটা চাইনা। যারা এমন কাজ করেছে, তাদের আইনের আওতায় আনতে হবে যাতে ভবিষ্যতে কেউ এমন কাজ করার সাহস না পায়।
এ বিষয়ে নাজিরপুর থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) মো. মাহমুদ আল ফরিদ ভূঁইয়া বলেন, ঘটনাটি জানার পর তাৎক্ষণিক আমি সহ পুলিশের একটি টিম ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছি। এবিষয়ে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে। তদন্ত সাপেক্ষে দোষীদের বিরুদ্ধে প্রয়োজনীয় সব ধরনের পদক্ষেপ গ্রহণ করা হবে।
শুক্রবার, ১৪ মার্চ ২০২৫
পিরোজপুরের নাজিরপুর উপজেলার বলি বাবলা গ্রামে জমি-জমার বিরোধের জেরে প্রতিমা ভাঙচুরের ঘটনা ঘটেছে। এ ঘটনায় এলাকায় চরম ক্ষোভ ও উত্তেজনা বিরাজ করছে।
বৃহস্পতিবার দুপুর ১২টার দিকে উপজেলার শ্রীরামকাঠী ইউনিয়নের বলি বাবলা গ্রামে এ ঘটনা ঘটে।
প্রত্যক্ষদর্শী ও স্থানীয়রা জানান, স্থানীয় ঠাকুর চাঁদ মজুমদারের সাথে জেলার সদর উপজেলার সিকদার মল্লিক ইউনিয়নের মনির সিকদারের সাথে জমি-জমা নিয়ে দীর্ঘদিন ধরে বিরোধ চলে আসছে। পুরনো বিরোধের জেরে মনি শিকদারের নির্দেশে জালিজ (২৫) ও আজিজুল (২৭) নামের দুই যুবক প্রতিমাগুলো ভাঙচুর করে। ভাঙচুরের সময় ঠাকুরচাঁদ মজুমদারের স্ত্রী বাধা দিলে তাদের সঙ্গে ধস্তাধস্তির ঘটনা ঘটে।
এ বিষয়ে ঠাকুরচাঁদ মজুমদার বলেন, আমাদের দীর্ঘদিনের জমি নিয়ে মনি শিকদার আমাদের নানাভাবে হুমকি দিয়ে আসছে। তার ভয় ও নির্যাতনের কারণে আমরা গত ৯ মাস বাড়িতে থাকতে পারিনি। এখন প্রকাশ্যে প্রতিমাগুলো ভেঙে ফেলা হলো। এই ঘটনায় অবিলম্বে অভিযুক্তদের গ্রেফতার ও কঠোর শাস্তির দাবি করছি।
স্থানীয় বাসিন্দা মো. আতিয়ার রহমান বলেন, জমিজমা সংক্রান্ত বিরোধকে কেন্দ্র করে এভাবে হিন্দু-মুসলমান বিভেদ তৈরি হোক এটা চাইনা। যারা এমন কাজ করেছে, তাদের আইনের আওতায় আনতে হবে যাতে ভবিষ্যতে কেউ এমন কাজ করার সাহস না পায়।
এ বিষয়ে নাজিরপুর থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) মো. মাহমুদ আল ফরিদ ভূঁইয়া বলেন, ঘটনাটি জানার পর তাৎক্ষণিক আমি সহ পুলিশের একটি টিম ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছি। এবিষয়ে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে। তদন্ত সাপেক্ষে দোষীদের বিরুদ্ধে প্রয়োজনীয় সব ধরনের পদক্ষেপ গ্রহণ করা হবে।