মৌলভীবাজার জেলার পাহাড়-টিলার আম বাগানগুলোতে মুকুলে মুকুলে ভরে উঠেছে। সেই সঙ্গে মাঘের এক পশলা আগাম বৃষ্টি গাছের আম মুকুলের জন্য আর্শীবাদ হয়ে দেখা দিয়েছে।
চাষিরা অন্যান্য বছরের তুলনায় এবছর আমের বাম্পার ফলনের আশা করছেন। তবে যথাসময়ে আমগাছের মুকুলে স্প্রে করার পরামর্শ দিচ্ছেন কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর।
মৌলভীবাজারের পাহাড়-টিলার থরে থরে সাজানো গোছানো সারি সারি দেশি-বিদেশি আমের গাছ। এই বছর আবহাওয়া আম চাষের অনুকূলে থাকায় বাণিজ্যিকভাবে গড়ে ওঠা ১৯৪টি বাগানে আগেভাগে আমের মুকুল দেখা দিয়েছে। সেই সঙ্গে মাঘের আগাম বৃষ্টি আম মুকুলের জন্য আর্শীবাদ হয়ে এসেছে। এরই মধ্যে অনেক বাগানে মুকুল থেকে আমের গুটি (মটর) ধরতে শুরু করেছে। চাষিরা অধিক ফলনের আশায় আম বাগানের পরিচর্যা ও গাছে পানি সেচ কাজে ব্যস্ত সময় পার করছেন। এ জেলায় স্থানীয় জাতের পাশাপাশি আম্রপলি, হাড়িভাঙ্গা, লেংরা, ফজলি ও অমৃত সাগড় প্রজাতির আম বেশি উৎপাদিত হচ্ছে, তবে সবচেয়ে বেশি উৎপাদন হয় আম্রপলি জাতের আম।
জেলার সাতটি উপজেলায় এসব আম চাষ হলেও মৌলভীবাজার সদর, শ্রীমঙ্গল, কমলগঞ্জ, বড়লেখা ও কুলাউড়া উপজেলায় আম বাগানের সংখ্যা বেশি। কৃষি বিভাগ এ বছর প্রতি হেক্টরে ১২ দশমিক ৮৭ মেট্রিক টন উৎপাদন আশা করছে। প্রাকৃতিক কোনো বিপর্যয়ের সম্মুখীন না হলে মৌলভীবাজার জেলায় আমের বাম্পার ফলনের আশা চাষিদের।
গত বছরের তুলনায় এবছর তাদের গাছে প্রচুর পরিমাণ মুকুল এসেছে। আম চাষিদের একজন একজন বলেন এবছর লক্ষাধিক টাকার আম বিক্রি করতে পারবেন বলে আশাবাদী। এক আম চাষি জানান পরিচর্যা করে যাচ্ছি, আশা করছি দুর্যোগ না এলে ভালো লাভবান হবেন।
কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের উপপরিচালক সামছুদ্দিন আহমদ আমের ভালো ফলন পেতে হলে আমে মটরশুঁটি দানার সময়ে একটি এবং তার এক মাস পর আরেকটি স্প্রে করার পরামর্শ দিচ্ছেন চাষিদের।
কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের দেয়া তথ্যে জানা গেছে, ২ হাজার ২৩৪ হেক্টর জমিতে আম চাষ করা হলেও উৎপাদন ধরা হয়েছে ২ হাজার ৮৫২ মেট্রিক টন।
শুক্রবার, ১৪ মার্চ ২০২৫
মৌলভীবাজার জেলার পাহাড়-টিলার আম বাগানগুলোতে মুকুলে মুকুলে ভরে উঠেছে। সেই সঙ্গে মাঘের এক পশলা আগাম বৃষ্টি গাছের আম মুকুলের জন্য আর্শীবাদ হয়ে দেখা দিয়েছে।
চাষিরা অন্যান্য বছরের তুলনায় এবছর আমের বাম্পার ফলনের আশা করছেন। তবে যথাসময়ে আমগাছের মুকুলে স্প্রে করার পরামর্শ দিচ্ছেন কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর।
মৌলভীবাজারের পাহাড়-টিলার থরে থরে সাজানো গোছানো সারি সারি দেশি-বিদেশি আমের গাছ। এই বছর আবহাওয়া আম চাষের অনুকূলে থাকায় বাণিজ্যিকভাবে গড়ে ওঠা ১৯৪টি বাগানে আগেভাগে আমের মুকুল দেখা দিয়েছে। সেই সঙ্গে মাঘের আগাম বৃষ্টি আম মুকুলের জন্য আর্শীবাদ হয়ে এসেছে। এরই মধ্যে অনেক বাগানে মুকুল থেকে আমের গুটি (মটর) ধরতে শুরু করেছে। চাষিরা অধিক ফলনের আশায় আম বাগানের পরিচর্যা ও গাছে পানি সেচ কাজে ব্যস্ত সময় পার করছেন। এ জেলায় স্থানীয় জাতের পাশাপাশি আম্রপলি, হাড়িভাঙ্গা, লেংরা, ফজলি ও অমৃত সাগড় প্রজাতির আম বেশি উৎপাদিত হচ্ছে, তবে সবচেয়ে বেশি উৎপাদন হয় আম্রপলি জাতের আম।
জেলার সাতটি উপজেলায় এসব আম চাষ হলেও মৌলভীবাজার সদর, শ্রীমঙ্গল, কমলগঞ্জ, বড়লেখা ও কুলাউড়া উপজেলায় আম বাগানের সংখ্যা বেশি। কৃষি বিভাগ এ বছর প্রতি হেক্টরে ১২ দশমিক ৮৭ মেট্রিক টন উৎপাদন আশা করছে। প্রাকৃতিক কোনো বিপর্যয়ের সম্মুখীন না হলে মৌলভীবাজার জেলায় আমের বাম্পার ফলনের আশা চাষিদের।
গত বছরের তুলনায় এবছর তাদের গাছে প্রচুর পরিমাণ মুকুল এসেছে। আম চাষিদের একজন একজন বলেন এবছর লক্ষাধিক টাকার আম বিক্রি করতে পারবেন বলে আশাবাদী। এক আম চাষি জানান পরিচর্যা করে যাচ্ছি, আশা করছি দুর্যোগ না এলে ভালো লাভবান হবেন।
কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের উপপরিচালক সামছুদ্দিন আহমদ আমের ভালো ফলন পেতে হলে আমে মটরশুঁটি দানার সময়ে একটি এবং তার এক মাস পর আরেকটি স্প্রে করার পরামর্শ দিচ্ছেন চাষিদের।
কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের দেয়া তথ্যে জানা গেছে, ২ হাজার ২৩৪ হেক্টর জমিতে আম চাষ করা হলেও উৎপাদন ধরা হয়েছে ২ হাজার ৮৫২ মেট্রিক টন।