মাত্র ৭ দিনের ব্যবধানে দিনাজপুরের হিলি বাজারে বেড়েছে প্রতিটি সবজির দাম। এই বাজারে বর্তমানে প্রতি কেজি কাঁচামরিচ ৩০ টাকার পরিবতে বিক্রি হচ্ছে ৪০ টাকা কেজিতে, ১০ টাকার শিম বিক্রি হচ্ছে ২০ টাকা কেজিতে, টমেটোর কেজি ১০ টাকা থেকে বেড়ে হয়েছে ২০ টাকা। হঠাৎ সবজির দাম বৃদ্ধি পাওয়ায় বিপাকে পড়েছেন খেটে খাওয়া নিম্ন আয়ের মানুষ। ব্যবসায়ীরা জানান, চাহিদার তুলনায় আমদানি কম হওয়ায় বাজারে প্রায় প্রতিটি সবজির দামেই বাড়ছে।
সম্প্রতি এক সকালে সরেজমিন গিয়ে হিলি বাজারের ব্যবসায়ীদের সঙ্গে কথা বলে জানা যায় , রমজানের আগের দিনও বেগুনের দাম ছিল প্রতি কেজি ১৫ টাকা।
এখন সেই বেগুন বিক্রি হচ্ছে ৪০ থেকে ৫০ টাকা কেজি দরে। ১০ টাকার আলু বিক্রি হচ্ছে ১৫ টাকা কেজিতে। শসার কেজি ২০ টাকা থেকে বেড়ে হয়েছে ৪০ টাকা। একইভাবে বাজারে দাম বেড়েছে ফুলকপি ও বাঁধাকপিরও। এই সবজি দুটির দাম পাঁচ টাকা বেড়ে ১৫ টাকা পিস হিসেবে বিক্রি হচ্ছে। ৩০ টাকার পেঁয়াজ ৪০ টাকা কেজিতে বিক্রি হচ্ছে। বাজারে নতুন পটল বিক্রি হচ্ছে ১০০ টাকা কেজি দরে। ভারত থেকে আমদানিকৃত সজনে ডাঁটা বিক্রি হচ্ছে ১২০ টাকা কেজিতে।
বাজারে সবজি কিনতে আসা মোসলেম আলী নামে এক ব্যক্তি বলেন, সুযোগের সবাই সৎব্যবহার করে। রোজার ২ দিন আগেও যেসব সবজি যে দামে কিনলাম, আজ সেসব সবজির দাম কয়েকগুণ বেড়ে গেছে। এভাবে দাম বাড়লে আমরা সাধারণ মানুষ চলব কি করে? গোলাম রাব্বানী নামে এক রিকশাচালক বলেন, আমরা খেটে খাওয়া মানুষ।
দিনে যে সামান্য উপার্জন হয়, তাই দিয়ে সংসার চলানো অনেক কঠিন হয়ে দাঁড়িয়েছে এখন আামদের জন্য। তার ওপরে আবার বাজারে সব সবজির দাম বৃদ্ধি পেয়েছে। কয়েকদিন আগেও বাজারে সবজির দাম নাগালের মধ্যে ছিল। আব্দুল খালেক মল নামে হিলি বাজারের সবজি ব্যবসায়ী বলেন, রোজার আগেও আমরা কম দামে প্রতিটি সবজি বিক্রি করেছি।
এখন সব সবজি বেশি দামে কিনতে হচ্ছে। বিরামপুর-পাঁচবিবি থেকে পাইকারি সবজি কিনছি।
সেখানকার বাজারেই দাম বেশি। আসলে পাইকারি বাজারে চাহিদার তুলনায় সবজির আমদানি আনেক কম। যার কারণে বাজারে সবজির দাম এমন বৃদ্ধি পেয়েছে।
শুক্রবার, ১৪ মার্চ ২০২৫
মাত্র ৭ দিনের ব্যবধানে দিনাজপুরের হিলি বাজারে বেড়েছে প্রতিটি সবজির দাম। এই বাজারে বর্তমানে প্রতি কেজি কাঁচামরিচ ৩০ টাকার পরিবতে বিক্রি হচ্ছে ৪০ টাকা কেজিতে, ১০ টাকার শিম বিক্রি হচ্ছে ২০ টাকা কেজিতে, টমেটোর কেজি ১০ টাকা থেকে বেড়ে হয়েছে ২০ টাকা। হঠাৎ সবজির দাম বৃদ্ধি পাওয়ায় বিপাকে পড়েছেন খেটে খাওয়া নিম্ন আয়ের মানুষ। ব্যবসায়ীরা জানান, চাহিদার তুলনায় আমদানি কম হওয়ায় বাজারে প্রায় প্রতিটি সবজির দামেই বাড়ছে।
সম্প্রতি এক সকালে সরেজমিন গিয়ে হিলি বাজারের ব্যবসায়ীদের সঙ্গে কথা বলে জানা যায় , রমজানের আগের দিনও বেগুনের দাম ছিল প্রতি কেজি ১৫ টাকা।
এখন সেই বেগুন বিক্রি হচ্ছে ৪০ থেকে ৫০ টাকা কেজি দরে। ১০ টাকার আলু বিক্রি হচ্ছে ১৫ টাকা কেজিতে। শসার কেজি ২০ টাকা থেকে বেড়ে হয়েছে ৪০ টাকা। একইভাবে বাজারে দাম বেড়েছে ফুলকপি ও বাঁধাকপিরও। এই সবজি দুটির দাম পাঁচ টাকা বেড়ে ১৫ টাকা পিস হিসেবে বিক্রি হচ্ছে। ৩০ টাকার পেঁয়াজ ৪০ টাকা কেজিতে বিক্রি হচ্ছে। বাজারে নতুন পটল বিক্রি হচ্ছে ১০০ টাকা কেজি দরে। ভারত থেকে আমদানিকৃত সজনে ডাঁটা বিক্রি হচ্ছে ১২০ টাকা কেজিতে।
বাজারে সবজি কিনতে আসা মোসলেম আলী নামে এক ব্যক্তি বলেন, সুযোগের সবাই সৎব্যবহার করে। রোজার ২ দিন আগেও যেসব সবজি যে দামে কিনলাম, আজ সেসব সবজির দাম কয়েকগুণ বেড়ে গেছে। এভাবে দাম বাড়লে আমরা সাধারণ মানুষ চলব কি করে? গোলাম রাব্বানী নামে এক রিকশাচালক বলেন, আমরা খেটে খাওয়া মানুষ।
দিনে যে সামান্য উপার্জন হয়, তাই দিয়ে সংসার চলানো অনেক কঠিন হয়ে দাঁড়িয়েছে এখন আামদের জন্য। তার ওপরে আবার বাজারে সব সবজির দাম বৃদ্ধি পেয়েছে। কয়েকদিন আগেও বাজারে সবজির দাম নাগালের মধ্যে ছিল। আব্দুল খালেক মল নামে হিলি বাজারের সবজি ব্যবসায়ী বলেন, রোজার আগেও আমরা কম দামে প্রতিটি সবজি বিক্রি করেছি।
এখন সব সবজি বেশি দামে কিনতে হচ্ছে। বিরামপুর-পাঁচবিবি থেকে পাইকারি সবজি কিনছি।
সেখানকার বাজারেই দাম বেশি। আসলে পাইকারি বাজারে চাহিদার তুলনায় সবজির আমদানি আনেক কম। যার কারণে বাজারে সবজির দাম এমন বৃদ্ধি পেয়েছে।