মতলবে চাঁদা না দেয়ায় চাষে বাধা মামলা প্রত্যাহার না করায় হামলা
।দাঁড়িয়ে হান্নানের স্ত্রী-সন্তান -সংবাদ
চাঁদপুরের মতলব উত্তরে চাঁদা না দেয়ায় জমিতে হালচাষে বাধা দেয়া হয়েছে। এ ঘটনায় মামলার পর তা প্রত্যাহার না করায় হামলা করা হয়েছে। ঘটনাটি ঘটেছে উপজেলার সুলতানাবাদ ইউনিয়নের বিনন্দপুর গ্রামে। হামলার পর ভুক্তভোগি থানায় একটি অভিযোগ করেছে।
অভিযোগ সূত্রে জানা যায়, উপজেলার বিনন্দপুর গ্রামের তবদিল মিয়াজির ছেলে আব্দুল হান্নান মিয়াজী তার ভাই শাহ আলম মিয়াজির কাছ থেকে ২০২৩ সালের নভেম্বর মাসের ৭ তারিখে ১৩১ নং বড় লক্ষীপুর মৌজার সাবেক ১১৪ হালে ১৫ শতাংশ জমি ক্রয় করে। কিন্তু জমির মালিক হান্নান মিয়াজির কাছ থেকে বিক্রেতা শাহ আলম মিয়াজি জমি ফেরত চায়। ফেরত দিতে রাজি না হওয়ায় তার কাছ থেকে ৫ লাখ টাকা চাঁদা দাবি করে। চাঁদা না দেয়ায় ২০২৪ সালের ডিসেম্বরের ১৭ তারিখে হান্নান মিয়াজী ও তার পরিবারের লোকজনদের উপর হামলা করে। ঐ ঘটনায় হান্নান মিয়াজি একটি মামলা করেনÑ যা চাঁদপুর বিজ্ঞ সিনিয়র জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আমলী আদালতে চলমান আছে।
এ মামলা প্রত্যাহার না করায় বাদী হান্নান মিয়াজীকে বার বার হুমকি দেয়। ১৪ মার্চ আবারও হামলা করে। হামলায় হান্নান মিয়াজী, তার স্ত্রী জোহরা আক্তার ও ছেলে নাবিল মিয়াজি আহত হয়।
পরে থানায় আরেকটি অভিযোগ করেন। এ বিষয়ে হান্নান মিয়াজী জানান, ক্রয় সূত্রে জমির মালিক আমি।
শাহ আলম মিয়াজি কোন সূত্রে জমি ফেরত চায় তা জানি না। ফেরত না দেয়ায় আমার কাছ থেকে ৫ লাখ টাকা চাঁদা দাবি করেছে। চাঁদা না দেয়া জমিতে হালচাষ করতে বাধা দিচ্ছে। ১৪ মার্চ আবারও হামলা করে শাহ আলম মিয়াজি, তার স্ত্রী শিরিনা বেগম, ছেলে সৌরভ, শুভ প্রকাশ নাঈম ও দূর্গাপুর ইউনিয়নের ঘাসিরচর গ্রামের নাজমুল হকের ছেলে আমান উল্লাহ হামলা চালিয়ে আমাকে, ছেলে নাবিল ও স্ত্রী জোহরা আক্তারকে মারধর করে।
এ বিষয়ে অভিযুক্ত শাহ আলম মিয়াজি বলেন, যখন জমি বিক্রি করেছি তখন ফেরত দেয়ার কথা ছিল। আমি কোন চাঁদা দাবি করিনি।
এ বিষয়ে মতলব উত্তর থানার অফিসার ইনচার্জ মো. রবিউল হক বলেন, এ বিষয়ে একটি অভিযোগ দায়ের করা হয়েছে। প্রাথমিক তদন্তে অভিযোগের সত্যতা পাওয়া গেছে। পরবর্তীতে আইনগত ব্যবস্থা নেয়া হবে।
মতলবে চাঁদা না দেয়ায় চাষে বাধা মামলা প্রত্যাহার না করায় হামলা
।দাঁড়িয়ে হান্নানের স্ত্রী-সন্তান -সংবাদ
মঙ্গলবার, ১৮ মার্চ ২০২৫
চাঁদপুরের মতলব উত্তরে চাঁদা না দেয়ায় জমিতে হালচাষে বাধা দেয়া হয়েছে। এ ঘটনায় মামলার পর তা প্রত্যাহার না করায় হামলা করা হয়েছে। ঘটনাটি ঘটেছে উপজেলার সুলতানাবাদ ইউনিয়নের বিনন্দপুর গ্রামে। হামলার পর ভুক্তভোগি থানায় একটি অভিযোগ করেছে।
অভিযোগ সূত্রে জানা যায়, উপজেলার বিনন্দপুর গ্রামের তবদিল মিয়াজির ছেলে আব্দুল হান্নান মিয়াজী তার ভাই শাহ আলম মিয়াজির কাছ থেকে ২০২৩ সালের নভেম্বর মাসের ৭ তারিখে ১৩১ নং বড় লক্ষীপুর মৌজার সাবেক ১১৪ হালে ১৫ শতাংশ জমি ক্রয় করে। কিন্তু জমির মালিক হান্নান মিয়াজির কাছ থেকে বিক্রেতা শাহ আলম মিয়াজি জমি ফেরত চায়। ফেরত দিতে রাজি না হওয়ায় তার কাছ থেকে ৫ লাখ টাকা চাঁদা দাবি করে। চাঁদা না দেয়ায় ২০২৪ সালের ডিসেম্বরের ১৭ তারিখে হান্নান মিয়াজী ও তার পরিবারের লোকজনদের উপর হামলা করে। ঐ ঘটনায় হান্নান মিয়াজি একটি মামলা করেনÑ যা চাঁদপুর বিজ্ঞ সিনিয়র জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আমলী আদালতে চলমান আছে।
এ মামলা প্রত্যাহার না করায় বাদী হান্নান মিয়াজীকে বার বার হুমকি দেয়। ১৪ মার্চ আবারও হামলা করে। হামলায় হান্নান মিয়াজী, তার স্ত্রী জোহরা আক্তার ও ছেলে নাবিল মিয়াজি আহত হয়।
পরে থানায় আরেকটি অভিযোগ করেন। এ বিষয়ে হান্নান মিয়াজী জানান, ক্রয় সূত্রে জমির মালিক আমি।
শাহ আলম মিয়াজি কোন সূত্রে জমি ফেরত চায় তা জানি না। ফেরত না দেয়ায় আমার কাছ থেকে ৫ লাখ টাকা চাঁদা দাবি করেছে। চাঁদা না দেয়া জমিতে হালচাষ করতে বাধা দিচ্ছে। ১৪ মার্চ আবারও হামলা করে শাহ আলম মিয়াজি, তার স্ত্রী শিরিনা বেগম, ছেলে সৌরভ, শুভ প্রকাশ নাঈম ও দূর্গাপুর ইউনিয়নের ঘাসিরচর গ্রামের নাজমুল হকের ছেলে আমান উল্লাহ হামলা চালিয়ে আমাকে, ছেলে নাবিল ও স্ত্রী জোহরা আক্তারকে মারধর করে।
এ বিষয়ে অভিযুক্ত শাহ আলম মিয়াজি বলেন, যখন জমি বিক্রি করেছি তখন ফেরত দেয়ার কথা ছিল। আমি কোন চাঁদা দাবি করিনি।
এ বিষয়ে মতলব উত্তর থানার অফিসার ইনচার্জ মো. রবিউল হক বলেন, এ বিষয়ে একটি অভিযোগ দায়ের করা হয়েছে। প্রাথমিক তদন্তে অভিযোগের সত্যতা পাওয়া গেছে। পরবর্তীতে আইনগত ব্যবস্থা নেয়া হবে।