নেত্রকোণা জেলায় ১২ ঘণ্টার ব্যবধানে দুজনের মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ। এর মধ্যে এক কাঁচামাল ব্যবসায়ীর লাশ শনিবার সকালে খালপাড় থেকে এবং এক নারীর মরদেহ শুক্রবার সন্ধ্যায় নিজ বাসা থেকে উদ্ধার করা হয়।
শনিবার সকালে কেন্দুয়া উপজেলার সাঁতারখালি খালপাড় থেকে ৬৯ বছর বয়সী তারা মিয়ার ক্ষতবিক্ষত লাশ উদ্ধার করা হয়। তিনি গড়াডোবা ইউনিয়নের ওয়াই উত্তরপাড়া গ্রামের বাসিন্দা এবং বাঁশাটি বাজারে কাঁচামালের ব্যবসা করতেন।
কেন্দুয়া সার্কেলের সহকারী পুলিশ সুপার গোলাম মোস্তফা জানান, “মরদেহটি উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য নেত্রকোণা সদর হাসপাতাল মর্গে পাঠানো হয়েছে। পাশাপাশি পিবিআইও তদন্তে নেমেছে।”
বাড়ি ফেরেননি, সকালে খালপাড়ে মিলল লাশ
পরিবারের সদস্যদের বরাতে পুলিশ জানিয়েছে, শুক্রবার বিকেলে মালামাল নিয়ে বাজারে যান তারা মিয়া। রাত ৮টার মধ্যে বাড়ি ফেরার কথা থাকলেও তিনি আর ফেরেননি। রাতভর খোঁজাখুঁজির পর সকালে তার লাশ খালপাড়ে পড়ে থাকতে দেখা যায়।
তার ভাই সোলেমান মিয়া বলেন, “ভাইয়ের কারও সঙ্গে শত্রুতা ছিল না। কে বা কারা তাকে মেরেছে—আমরা বুঝতে পারছি না।”
নিহতের চোখ-মুখ ও কানে জখমের চিহ্ন রয়েছে বলে জানা গেছে।
পুলিশ জানিয়েছে, এ ঘটনায় মামলার প্রক্রিয়া চলছে।
আরেকটি লাশ উদ্ধার নেত্রকোণা শহরে
এর আগে শুক্রবার সন্ধ্যায় নেত্রকোণা শহরের আরামবাগ এলাকায় নিজ বাসা থেকে ৬৩ বছর বয়সী মাজেদা বেগমের মরদেহ উদ্ধার করা হয়।
পরিবারের সদস্যদের দাবি, তাকে হত্যা করে বিছানায় ফেলে রেখে গেছে হত্যাকারীরা।
পুলিশ দুটি ঘটনার তদন্ত শুরু করেছে, তবে এখনো কাউকে আটক বা গ্রেপ্তারের তথ্য জানানো হয়নি।
শনিবার, ২২ মার্চ ২০২৫
নেত্রকোণা জেলায় ১২ ঘণ্টার ব্যবধানে দুজনের মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ। এর মধ্যে এক কাঁচামাল ব্যবসায়ীর লাশ শনিবার সকালে খালপাড় থেকে এবং এক নারীর মরদেহ শুক্রবার সন্ধ্যায় নিজ বাসা থেকে উদ্ধার করা হয়।
শনিবার সকালে কেন্দুয়া উপজেলার সাঁতারখালি খালপাড় থেকে ৬৯ বছর বয়সী তারা মিয়ার ক্ষতবিক্ষত লাশ উদ্ধার করা হয়। তিনি গড়াডোবা ইউনিয়নের ওয়াই উত্তরপাড়া গ্রামের বাসিন্দা এবং বাঁশাটি বাজারে কাঁচামালের ব্যবসা করতেন।
কেন্দুয়া সার্কেলের সহকারী পুলিশ সুপার গোলাম মোস্তফা জানান, “মরদেহটি উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য নেত্রকোণা সদর হাসপাতাল মর্গে পাঠানো হয়েছে। পাশাপাশি পিবিআইও তদন্তে নেমেছে।”
বাড়ি ফেরেননি, সকালে খালপাড়ে মিলল লাশ
পরিবারের সদস্যদের বরাতে পুলিশ জানিয়েছে, শুক্রবার বিকেলে মালামাল নিয়ে বাজারে যান তারা মিয়া। রাত ৮টার মধ্যে বাড়ি ফেরার কথা থাকলেও তিনি আর ফেরেননি। রাতভর খোঁজাখুঁজির পর সকালে তার লাশ খালপাড়ে পড়ে থাকতে দেখা যায়।
তার ভাই সোলেমান মিয়া বলেন, “ভাইয়ের কারও সঙ্গে শত্রুতা ছিল না। কে বা কারা তাকে মেরেছে—আমরা বুঝতে পারছি না।”
নিহতের চোখ-মুখ ও কানে জখমের চিহ্ন রয়েছে বলে জানা গেছে।
পুলিশ জানিয়েছে, এ ঘটনায় মামলার প্রক্রিয়া চলছে।
আরেকটি লাশ উদ্ধার নেত্রকোণা শহরে
এর আগে শুক্রবার সন্ধ্যায় নেত্রকোণা শহরের আরামবাগ এলাকায় নিজ বাসা থেকে ৬৩ বছর বয়সী মাজেদা বেগমের মরদেহ উদ্ধার করা হয়।
পরিবারের সদস্যদের দাবি, তাকে হত্যা করে বিছানায় ফেলে রেখে গেছে হত্যাকারীরা।
পুলিশ দুটি ঘটনার তদন্ত শুরু করেছে, তবে এখনো কাউকে আটক বা গ্রেপ্তারের তথ্য জানানো হয়নি।