নওগাঁর মহাদেবপুরে উপজেলা সদরের খাদ্য গুদামে চাঁদাবাজি করতে গিয়ে দুই কথিত সাংবাদিককে স্থানীয়রা আড়াই ঘন্টা অবরুদ্ধ করে রাখে। পরে বিএনপির একটি অঙ্গ সংগঠনের নেতারা ফিল্মি স্টাইলে তাকে ছাড়িয়ে নিয়ে যায়। এনিয়ে এলাকায় দারুন চাঞ্চল্যের সৃষ্টি হয়েছে। বিষয়টি এখন ট্যক অব দ্য টাউনে পরিণত হয়েছে।
সোমবার দুপুর ২টায় দৈনিক আমার সংবাদের মহাদেবপুর প্রতিনিধি বরুণ মজুমদার ও দৈনিক আজকের বসুন্ধরার মহাদেবপুর প্রতিনিধি আক্কাস আলী উপজেলার সদর খাদ্যগুদামে টাকা নিতে গেছে এমন খবর ছড়িয়ে পড়লে স্থানীয় ও জেলা পর্যায়ের সাংবাদিক, বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের নেতাকর্মী, বৈষম্য বিরোধী ছাত্র নেতা প্রমুখ সেখানে ভীড় জমান। এসময় জানা যায়, ওই দুজন সাংবাদিক চলতি বোরো মৌসুমে এই খাদ্যগুদামে চাল সংগ্রহ অভিযান শেষে এবং ঈদের আগে চাঁদা নিতে যায়। উপস্থিত সাংবাদিকেরা নিশ্চিত হন যে, ওই দুই সাাংবাদিক সংবাদের কোন তথ্য নেয়ার জন্য সেখানে যাননি। তারা সেলামী নিতে সেখানে গিয়েছিল একথা স্বীকার করেছেন ওই খাদ্যগুদামের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা জাহেদুর রহমান। স্থানীয়রা ওই দুই সাংবাদিককে বিকেল সাড়ে ৪টা পর্যন্ত খাদ্যগুদামের একটি ঘরে অবরুদ্ধ করে রাখে। বরুণ মজুমদারের বিরুদ্ধে স্থানীয়দের অভিযোগ সে এর আগেও চাঁদাবাজি মামলায় হাজত বাস করে। আর আক্কাস আলীও একটি ক্লিনিকে চাঁদাবাজির পাঁচ হাজার টাকাসহ হাতে নাতে ধরা পড়ে দীর্ঘদিন হাজত বাস করে।
বিকেল সাড়ে ৪টায় উপজেলা কৃষক দলের একদল নেতাকর্মী কয়েকটি মোটরসাইকেলযোগে ঘটনাস্থলে গিয়ে আটক দুই সাংবাদিককে ফিল্মি স্টাইলে ছাড়িয়ে নিয়ে যায়। ঘটনার পর পরই থানা পুলিশ, বিভিন্ন গোয়েন্দা সংস্থার লোকজন ও উপজেলা নির্বাহী অফিসার ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেন।
উল্লেখ্য, গত ২২ মার্চ দৈনিক সংবাদে “মহাদেবপুরে সাংবাদিক ও রাজনৈতিক পরিচয়ে চাঁদাবাজি” শিরোনামে সংবাদ প্রকাশের মাত্র দুদিন পরেই এই ঘটনা ঘটলো।
বৃহস্পতিবার, ২৭ মার্চ ২০২৫
নওগাঁর মহাদেবপুরে উপজেলা সদরের খাদ্য গুদামে চাঁদাবাজি করতে গিয়ে দুই কথিত সাংবাদিককে স্থানীয়রা আড়াই ঘন্টা অবরুদ্ধ করে রাখে। পরে বিএনপির একটি অঙ্গ সংগঠনের নেতারা ফিল্মি স্টাইলে তাকে ছাড়িয়ে নিয়ে যায়। এনিয়ে এলাকায় দারুন চাঞ্চল্যের সৃষ্টি হয়েছে। বিষয়টি এখন ট্যক অব দ্য টাউনে পরিণত হয়েছে।
সোমবার দুপুর ২টায় দৈনিক আমার সংবাদের মহাদেবপুর প্রতিনিধি বরুণ মজুমদার ও দৈনিক আজকের বসুন্ধরার মহাদেবপুর প্রতিনিধি আক্কাস আলী উপজেলার সদর খাদ্যগুদামে টাকা নিতে গেছে এমন খবর ছড়িয়ে পড়লে স্থানীয় ও জেলা পর্যায়ের সাংবাদিক, বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের নেতাকর্মী, বৈষম্য বিরোধী ছাত্র নেতা প্রমুখ সেখানে ভীড় জমান। এসময় জানা যায়, ওই দুজন সাংবাদিক চলতি বোরো মৌসুমে এই খাদ্যগুদামে চাল সংগ্রহ অভিযান শেষে এবং ঈদের আগে চাঁদা নিতে যায়। উপস্থিত সাংবাদিকেরা নিশ্চিত হন যে, ওই দুই সাাংবাদিক সংবাদের কোন তথ্য নেয়ার জন্য সেখানে যাননি। তারা সেলামী নিতে সেখানে গিয়েছিল একথা স্বীকার করেছেন ওই খাদ্যগুদামের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা জাহেদুর রহমান। স্থানীয়রা ওই দুই সাংবাদিককে বিকেল সাড়ে ৪টা পর্যন্ত খাদ্যগুদামের একটি ঘরে অবরুদ্ধ করে রাখে। বরুণ মজুমদারের বিরুদ্ধে স্থানীয়দের অভিযোগ সে এর আগেও চাঁদাবাজি মামলায় হাজত বাস করে। আর আক্কাস আলীও একটি ক্লিনিকে চাঁদাবাজির পাঁচ হাজার টাকাসহ হাতে নাতে ধরা পড়ে দীর্ঘদিন হাজত বাস করে।
বিকেল সাড়ে ৪টায় উপজেলা কৃষক দলের একদল নেতাকর্মী কয়েকটি মোটরসাইকেলযোগে ঘটনাস্থলে গিয়ে আটক দুই সাংবাদিককে ফিল্মি স্টাইলে ছাড়িয়ে নিয়ে যায়। ঘটনার পর পরই থানা পুলিশ, বিভিন্ন গোয়েন্দা সংস্থার লোকজন ও উপজেলা নির্বাহী অফিসার ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেন।
উল্লেখ্য, গত ২২ মার্চ দৈনিক সংবাদে “মহাদেবপুরে সাংবাদিক ও রাজনৈতিক পরিচয়ে চাঁদাবাজি” শিরোনামে সংবাদ প্রকাশের মাত্র দুদিন পরেই এই ঘটনা ঘটলো।