দক্ষিণাঞ্চলের প্রবেশদ্বার পদ্মা সেতুর মাওয়া টোলপ্লাজায় ঘরমুখো মানুষের ঢল নেমেছে। শুক্রবার ভোর থেকেই ঈদযাত্রার চাপ সামাল দিতে সেতু কর্তৃপক্ষকে হিমশিম খেতে হচ্ছে। ভোর ৬টা থেকে সকাল ১০টা পর্যন্ত চার ঘণ্টায় প্রায় ৫ হাজার মোটরসাইকেল সেতু পার হয়েছে।
মাওয়া টোলপ্লাজার দায়িত্বে থাকা কর্তৃপক্ষ জানায়, সকাল বেলায় চাপ বেশি থাকায় মোটরসাইকেলের জন্য বুথ বাড়িয়ে তিনটি করা হয়েছে। বর্তমানে মোট নয়টি লেন দিয়ে গাড়ি পারাপার করা হচ্ছে। বাকি লেনগুলো দিয়ে প্রাইভেটকার, জিপ, মাইক্রোবাস ও মিনিবাসসহ সব ধরনের যানবাহন চলাচল করছে।
টোলপ্লাজায় যানবাহনের চাপ কখনও বাড়ছে, কখনও কমছে। গাড়ির লাইন লম্বা হওয়ার পর আবার কখনও ফাঁকা হয়ে যাচ্ছে। ঈদযাত্রা নির্বিঘ্ন করতে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী সর্বদা তৎপর রয়েছে।
বাংলাদেশ সেতু কর্তৃপক্ষের নির্বাহী প্রকৌশলী আবু সায়াদ জানান, বৃহস্পতিবার পদ্মা সেতু দিয়ে ২৭ হাজার ৬৮৩টি যানবাহন পারাপার হয়েছে। এতে টোল আদায় হয়েছে ৩ কোটি ৭ লাখ টাকারও বেশি। সেতুর ৭টি পয়েন্টে সেতু কর্তৃপক্ষসহ নিরাপত্তা কর্মীরা সার্বক্ষণিক মনিটরিং করছে।
মুন্সীগঞ্জের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার আনিছুর রহমান বলেন, ঈদযাত্রা নির্বিঘ্ন রাখতে সেনাবাহিনীসহ চারশ পুলিশ এবং বিপুল সংখ্যক আইনশৃঙ্খলা বাহিনী মাঠে রয়েছে। নির্বিঘ্ন ঈদযাত্রায় খুশি ঘরমুখো যাত্রীরা। পদ্মা সেতুর দুই পাশের এক্সপ্রেসওয়েতেও কোনো ধরনের ঝক্কি-ঝামেলা ছাড়াই যাতায়াত করছেন তারা।
শুক্রবার, ২৮ মার্চ ২০২৫
দক্ষিণাঞ্চলের প্রবেশদ্বার পদ্মা সেতুর মাওয়া টোলপ্লাজায় ঘরমুখো মানুষের ঢল নেমেছে। শুক্রবার ভোর থেকেই ঈদযাত্রার চাপ সামাল দিতে সেতু কর্তৃপক্ষকে হিমশিম খেতে হচ্ছে। ভোর ৬টা থেকে সকাল ১০টা পর্যন্ত চার ঘণ্টায় প্রায় ৫ হাজার মোটরসাইকেল সেতু পার হয়েছে।
মাওয়া টোলপ্লাজার দায়িত্বে থাকা কর্তৃপক্ষ জানায়, সকাল বেলায় চাপ বেশি থাকায় মোটরসাইকেলের জন্য বুথ বাড়িয়ে তিনটি করা হয়েছে। বর্তমানে মোট নয়টি লেন দিয়ে গাড়ি পারাপার করা হচ্ছে। বাকি লেনগুলো দিয়ে প্রাইভেটকার, জিপ, মাইক্রোবাস ও মিনিবাসসহ সব ধরনের যানবাহন চলাচল করছে।
টোলপ্লাজায় যানবাহনের চাপ কখনও বাড়ছে, কখনও কমছে। গাড়ির লাইন লম্বা হওয়ার পর আবার কখনও ফাঁকা হয়ে যাচ্ছে। ঈদযাত্রা নির্বিঘ্ন করতে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী সর্বদা তৎপর রয়েছে।
বাংলাদেশ সেতু কর্তৃপক্ষের নির্বাহী প্রকৌশলী আবু সায়াদ জানান, বৃহস্পতিবার পদ্মা সেতু দিয়ে ২৭ হাজার ৬৮৩টি যানবাহন পারাপার হয়েছে। এতে টোল আদায় হয়েছে ৩ কোটি ৭ লাখ টাকারও বেশি। সেতুর ৭টি পয়েন্টে সেতু কর্তৃপক্ষসহ নিরাপত্তা কর্মীরা সার্বক্ষণিক মনিটরিং করছে।
মুন্সীগঞ্জের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার আনিছুর রহমান বলেন, ঈদযাত্রা নির্বিঘ্ন রাখতে সেনাবাহিনীসহ চারশ পুলিশ এবং বিপুল সংখ্যক আইনশৃঙ্খলা বাহিনী মাঠে রয়েছে। নির্বিঘ্ন ঈদযাত্রায় খুশি ঘরমুখো যাত্রীরা। পদ্মা সেতুর দুই পাশের এক্সপ্রেসওয়েতেও কোনো ধরনের ঝক্কি-ঝামেলা ছাড়াই যাতায়াত করছেন তারা।