মুন্সীগঞ্জের টঙ্গীবাড়ী উপজেলার সিংহেরনন্দন গ্রামে খালের উপর ব্রিজ থাকলেও দুই পাশে নেই এপ্রোচ সড়ক। এতে যানবাহন চলাচলে তেমন কোনও কাজে আসছে না ব্রিজটি। পায়ে হেটে যাতায়াতেও দুর্ভোগের স্বীকার হচ্ছেন সাধারণ জনগণ। উপজেলার আড়িয়ল ইউনিয়নের সিংহেরনন্দন গ্রামের যাতায়াতের একমাত্র সড়কের উপর এ ব্রিজের অবস্থান। সেখানকার শামসু মেম্বার বাড়িসংলগ্ন এই ব্রিজটি ২০১৯ সালের ফেব্রুয়ারিতে উদ্বোধন করেন তৎকালিন সংসদ সদস্য অধ্যাপিকা সাগুফ্তা ইয়াসমিন এমিলি। ব্রিজটি নির্মাণ বাস্তবায়ন করে দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা অধিদপ্তর। ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান মেসার্স ফিরোজা ট্রেডার্স ব্রিজটি নির্মাণ করলেও আজ পর্যন্ত নির্মাণ হয়নি সড়কের দুই পাশের এপ্রোচ সড়ক। ব্রিজটির দক্ষিণ পাশে কোনো সড়ক না থাকায় এ ব্রিজটি নির্মাণে কোনো সুফল বয়ে আনেনি গ্রামবাসীর জন্য। এদিকে বর্ষা মৌসুমে ব্রিজের দুই পাশে মাটি নড়ম হয়ে ভাঙতে শুরু করে, সামান্ন বৃষ্টিতেই চলাচল অযোগ্য হয়ে যায় সড়কটি। এতে পায়ে হেঁটে যাতায়াতে চরম দুর্ভোগ পোহাতে হচ্ছে গ্রামবাসীর। কেউ অসুস্থ হলে খাটিয়াতে করে নিতে হয় চিকিৎসা করাতে। যানবাহন তো দূরের কথা, একটি অটোরিকশা কিংবা রিকশা যাতায়াতই দুস্কর। সহস্রাধিক মানুষের যাতায়াতের সিংহেরনন্দন মাদবর বাড়ি সংলক্স এ ব্রিজের একপাশে এপ্রোচ সড়ক নির্মিত হলে সিংহেরনন্দন গ্রাম ছাড়াও উপজেলার ভদ্রপাড়া নিতিরা গ্রামবাসীর উপকারে আসতো।
শুক্রবার, ২৮ মার্চ ২০২৫
মুন্সীগঞ্জের টঙ্গীবাড়ী উপজেলার সিংহেরনন্দন গ্রামে খালের উপর ব্রিজ থাকলেও দুই পাশে নেই এপ্রোচ সড়ক। এতে যানবাহন চলাচলে তেমন কোনও কাজে আসছে না ব্রিজটি। পায়ে হেটে যাতায়াতেও দুর্ভোগের স্বীকার হচ্ছেন সাধারণ জনগণ। উপজেলার আড়িয়ল ইউনিয়নের সিংহেরনন্দন গ্রামের যাতায়াতের একমাত্র সড়কের উপর এ ব্রিজের অবস্থান। সেখানকার শামসু মেম্বার বাড়িসংলগ্ন এই ব্রিজটি ২০১৯ সালের ফেব্রুয়ারিতে উদ্বোধন করেন তৎকালিন সংসদ সদস্য অধ্যাপিকা সাগুফ্তা ইয়াসমিন এমিলি। ব্রিজটি নির্মাণ বাস্তবায়ন করে দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা অধিদপ্তর। ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান মেসার্স ফিরোজা ট্রেডার্স ব্রিজটি নির্মাণ করলেও আজ পর্যন্ত নির্মাণ হয়নি সড়কের দুই পাশের এপ্রোচ সড়ক। ব্রিজটির দক্ষিণ পাশে কোনো সড়ক না থাকায় এ ব্রিজটি নির্মাণে কোনো সুফল বয়ে আনেনি গ্রামবাসীর জন্য। এদিকে বর্ষা মৌসুমে ব্রিজের দুই পাশে মাটি নড়ম হয়ে ভাঙতে শুরু করে, সামান্ন বৃষ্টিতেই চলাচল অযোগ্য হয়ে যায় সড়কটি। এতে পায়ে হেঁটে যাতায়াতে চরম দুর্ভোগ পোহাতে হচ্ছে গ্রামবাসীর। কেউ অসুস্থ হলে খাটিয়াতে করে নিতে হয় চিকিৎসা করাতে। যানবাহন তো দূরের কথা, একটি অটোরিকশা কিংবা রিকশা যাতায়াতই দুস্কর। সহস্রাধিক মানুষের যাতায়াতের সিংহেরনন্দন মাদবর বাড়ি সংলক্স এ ব্রিজের একপাশে এপ্রোচ সড়ক নির্মিত হলে সিংহেরনন্দন গ্রাম ছাড়াও উপজেলার ভদ্রপাড়া নিতিরা গ্রামবাসীর উপকারে আসতো।