আগুনে পুড়ে ছাই হয়ে গেছে বরগুনার আমতলী উপজেলার মাইঠা বাজারের সাত ব্যবসায়ীর স্বপ্ন। অগ্নিকাণ্ডের ঘটনাটি ঘটেছে বুধবার দিবাগত রাত ২টায়।
গত বৃহস্পতিবার বিকেলে আমতলী উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মুহাম্মদ আশরাফুল আলম ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছেন। জানা গেছে, আমতলী উপজেলার সদর ইউনিয়নের মাইঠা এলাকায় ২০১০ সালে বাজার স্থাপন করা হয়। ওই বাজারে গত ১৫ বছর ধরে ১৪ ব্যবসায়ী বিভিন্ন ধরনের দোকানে প্রতিষ্ঠা করে ব্যবসা করে আসছেন। গত বুধবার দিবাগত রাত ২টায় ব্যবসায়ী মিলন গাজীর মুদিমনোহরদী দোকান থেকে আগুনের সুত্রপাত হয়। মুহুর্তের মধ্যে আগুন চারিদিকে ছড়িয়ে পড়ে। খবর পেয়ে আমতলী ফায়ার সার্ভিস কর্মীরা ঘটনাস্থলে গিয়ে স্থানীয়দের নিয়ে ২ ঘন্টা চেষ্টা চালিয়ে আগুন নিয়ন্ত্রণে আনে। কিন্তু ততক্ষণে বাজারের মিলন গাজী, ফেরদৌস খন্দকার, রুহুল আমিন খন্দকার, ফারুক মোল্লা, জব্বার খন্দকার, নাজমুল আহসানের দোকান এবং মন্নান খন্দকারের ক্লাবঘর পুড়ে ছাই হয়ে যায়। এতে ৪০ লাখ টাকার ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে বলে জানিয়েছেন ব্যবসায়ীরা।
আমতলী ফায়ার সার্ভিসের ওয়্যার হাউস ইন্সেপেক্টর মো. হানিফ বলেন, বৈদ্যুতিক সট সার্কিট থেকে আগুনের সুত্রপাত হয়েছে বলে ধারনা করা হচ্ছে। আমতলী উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মুহাম্মদ আশরাফুল আলম বলেন, আমি ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছি। অগ্নিকা-ে ব্যবসায়ীদের আবেদনের প্রেক্ষিতে ত্রাণ ও দুর্যোগ মন্ত্রনালয় থেকে তাদেরকে সহায়তা প্রদান করা হবে।
শুক্রবার, ২৮ মার্চ ২০২৫
আগুনে পুড়ে ছাই হয়ে গেছে বরগুনার আমতলী উপজেলার মাইঠা বাজারের সাত ব্যবসায়ীর স্বপ্ন। অগ্নিকাণ্ডের ঘটনাটি ঘটেছে বুধবার দিবাগত রাত ২টায়।
গত বৃহস্পতিবার বিকেলে আমতলী উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মুহাম্মদ আশরাফুল আলম ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছেন। জানা গেছে, আমতলী উপজেলার সদর ইউনিয়নের মাইঠা এলাকায় ২০১০ সালে বাজার স্থাপন করা হয়। ওই বাজারে গত ১৫ বছর ধরে ১৪ ব্যবসায়ী বিভিন্ন ধরনের দোকানে প্রতিষ্ঠা করে ব্যবসা করে আসছেন। গত বুধবার দিবাগত রাত ২টায় ব্যবসায়ী মিলন গাজীর মুদিমনোহরদী দোকান থেকে আগুনের সুত্রপাত হয়। মুহুর্তের মধ্যে আগুন চারিদিকে ছড়িয়ে পড়ে। খবর পেয়ে আমতলী ফায়ার সার্ভিস কর্মীরা ঘটনাস্থলে গিয়ে স্থানীয়দের নিয়ে ২ ঘন্টা চেষ্টা চালিয়ে আগুন নিয়ন্ত্রণে আনে। কিন্তু ততক্ষণে বাজারের মিলন গাজী, ফেরদৌস খন্দকার, রুহুল আমিন খন্দকার, ফারুক মোল্লা, জব্বার খন্দকার, নাজমুল আহসানের দোকান এবং মন্নান খন্দকারের ক্লাবঘর পুড়ে ছাই হয়ে যায়। এতে ৪০ লাখ টাকার ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে বলে জানিয়েছেন ব্যবসায়ীরা।
আমতলী ফায়ার সার্ভিসের ওয়্যার হাউস ইন্সেপেক্টর মো. হানিফ বলেন, বৈদ্যুতিক সট সার্কিট থেকে আগুনের সুত্রপাত হয়েছে বলে ধারনা করা হচ্ছে। আমতলী উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মুহাম্মদ আশরাফুল আলম বলেন, আমি ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছি। অগ্নিকা-ে ব্যবসায়ীদের আবেদনের প্রেক্ষিতে ত্রাণ ও দুর্যোগ মন্ত্রনালয় থেকে তাদেরকে সহায়তা প্রদান করা হবে।