পটুয়াখালী ২৫০ শয্যা হাসপাতালে পটুয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী হুসাইন মোহাম্মদ আশিক চিকিৎসকদের অবহেলায় মারা যাওয়ার অভিযোগে হাসপাতালের জুনিয়ন কনসালটেন্ট (কার্ডিওলজি) ডা. এ,এস, এম শামীম আল আজাদকে ওএসডি করা হয়েছে। এদিকে তার ওএসডি প্রত্যাহারের দাবিতে বৃহস্পতিবার হাসপাতাল ক্যাম্পাসে পটুয়াখালী মেডিকেল কলেজের শিক্ষার্থী ও ইন্টার্ন চিকিৎসকরা মানববন্ধন ও অবস্থান কর্মবিরতি পালন করে সেখানে ৩ দফা দাবি পেশ করেছেন। এর আগে চিকিৎসকদের অবহেলার অভিযোগ সঠিক নয় দাবি করে হাসপাতালের ইন্টার্ন চিকৎসকরা গত বুধবার বিকেলে হাসপাতালের মিলনায়তনে এক সংবাদ সম্মেলন করেছে। এসময় ঘটনার পূর্ণাঙ্গ তদন্ত হওয়া প্রয়োজন বলে ওই সংবাদ সম্মেলনে গণমাধ্যম কর্মীদের জানান। অপর দিকে পবিপ্রবি শিক্ষার্থী হুসাইন মোহাম্মদ আশিক হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মৃত্যুর ঘটনায় গঠিত তদন্ত কমিটির প্রতিবেদন দেওয়ার সময় তিনদিন বাড়ানো হয়েছে।
স্বাস্থ্যওপরিবার কল্যাণ মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সহকারী সচিব মোহাম্মদ ইকবাল হোসেন-এর ১৬ জুলাই স্বাক্ষরিত প্রজ্ঞাপনে বলা হয়েছে পুনারাদেশ না দেয়া পর্যন্ত ডা. এ,এস, এম শামীম আল আজাদকে (বিপি ১০১২৮১৩) জুনিয়র কনসালটেন্ট কার্ডিওলজি পটুয়াখালী ২৫০ শয্যা সদর হাসপাতাল থেকে ওএসডি করে স্বাস্থ্য অধিদপ্তর, মহাখালীতে সংযুক্ত করা হলো।
এদিকে হাসপাতালের ইন্টার্ন চিকৎসকরা গত বুধবার বিকেলে হাসপাতালের মিলনায়তনে সংবাদ সম্মেলন করে গত ১৪ এপ্রিল বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী হুসাইন মোহাম্মদ আশিক পানিতে ডুবে হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মৃত্যুর ঘটনায় চিকিৎসকদের অবহেলার অভিযোগ সঠিক নয় দাবি করেছেন। সংবাদ সম্মেলনে ইন্টার্ন ও চিকিৎসকরা উপস্থিত ছিলেন।
তারা বলেন, বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী আশিকের প্রকৃত মৃত্যুর ঘটনাটি আড়াল করতে বিভিন্ন রকম প্রোপাগণ্ডা চালানো হচ্ছে। চিকিৎসকরা বলেন, আমরাও চাই শিক্ষার্থীর মৃত্যুর সঠিক কারণ উদঘাটন হউক। আসলে জনগণকে প্রকৃত সত্যতা সম্পর্কে অবগত করতে এক সংবাদ সম্মেলনের তারা আয়োজন করেন এবং এর জন্য ঘটনার পূর্ণাঙ্গ তদন্ত হওয়া প্রয়োজন।
উল্লেখ্য, গত ১৪ এপ্রিল বিকেলে পটুয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষার্থী হুসাইন মোহাম্মদ আশিক পানিতে ডুবে অসুস্থ হয়ে পটুয়াখালী ২৫০ শয্যার হাসপাতালের নিবিড় পরিচর্যা কেন্দ্রে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা গেছে। ওই দিন দুপুরে আশিক সহপাঠীদের সাথে পুকুরের গোসলে গিয়ে পানিতে ডুবে অসুস্থ হয়।
আশিকের মৃত্যুর খবরে বিক্ষুব্ধ হয়ে ওঠে শিক্ষার্থীরা। সহপাঠির মৃত্যুর জন্য শিক্ষার্থীরা চিকিৎসকের অবহেলাকে দায়ী করে হাসপাতালের সামনে বিক্ষোভ ও ভাঙচুর করে।
বৃহস্পতিবার, ১৭ এপ্রিল ২০২৫
পটুয়াখালী ২৫০ শয্যা হাসপাতালে পটুয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী হুসাইন মোহাম্মদ আশিক চিকিৎসকদের অবহেলায় মারা যাওয়ার অভিযোগে হাসপাতালের জুনিয়ন কনসালটেন্ট (কার্ডিওলজি) ডা. এ,এস, এম শামীম আল আজাদকে ওএসডি করা হয়েছে। এদিকে তার ওএসডি প্রত্যাহারের দাবিতে বৃহস্পতিবার হাসপাতাল ক্যাম্পাসে পটুয়াখালী মেডিকেল কলেজের শিক্ষার্থী ও ইন্টার্ন চিকিৎসকরা মানববন্ধন ও অবস্থান কর্মবিরতি পালন করে সেখানে ৩ দফা দাবি পেশ করেছেন। এর আগে চিকিৎসকদের অবহেলার অভিযোগ সঠিক নয় দাবি করে হাসপাতালের ইন্টার্ন চিকৎসকরা গত বুধবার বিকেলে হাসপাতালের মিলনায়তনে এক সংবাদ সম্মেলন করেছে। এসময় ঘটনার পূর্ণাঙ্গ তদন্ত হওয়া প্রয়োজন বলে ওই সংবাদ সম্মেলনে গণমাধ্যম কর্মীদের জানান। অপর দিকে পবিপ্রবি শিক্ষার্থী হুসাইন মোহাম্মদ আশিক হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মৃত্যুর ঘটনায় গঠিত তদন্ত কমিটির প্রতিবেদন দেওয়ার সময় তিনদিন বাড়ানো হয়েছে।
স্বাস্থ্যওপরিবার কল্যাণ মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সহকারী সচিব মোহাম্মদ ইকবাল হোসেন-এর ১৬ জুলাই স্বাক্ষরিত প্রজ্ঞাপনে বলা হয়েছে পুনারাদেশ না দেয়া পর্যন্ত ডা. এ,এস, এম শামীম আল আজাদকে (বিপি ১০১২৮১৩) জুনিয়র কনসালটেন্ট কার্ডিওলজি পটুয়াখালী ২৫০ শয্যা সদর হাসপাতাল থেকে ওএসডি করে স্বাস্থ্য অধিদপ্তর, মহাখালীতে সংযুক্ত করা হলো।
এদিকে হাসপাতালের ইন্টার্ন চিকৎসকরা গত বুধবার বিকেলে হাসপাতালের মিলনায়তনে সংবাদ সম্মেলন করে গত ১৪ এপ্রিল বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী হুসাইন মোহাম্মদ আশিক পানিতে ডুবে হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মৃত্যুর ঘটনায় চিকিৎসকদের অবহেলার অভিযোগ সঠিক নয় দাবি করেছেন। সংবাদ সম্মেলনে ইন্টার্ন ও চিকিৎসকরা উপস্থিত ছিলেন।
তারা বলেন, বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী আশিকের প্রকৃত মৃত্যুর ঘটনাটি আড়াল করতে বিভিন্ন রকম প্রোপাগণ্ডা চালানো হচ্ছে। চিকিৎসকরা বলেন, আমরাও চাই শিক্ষার্থীর মৃত্যুর সঠিক কারণ উদঘাটন হউক। আসলে জনগণকে প্রকৃত সত্যতা সম্পর্কে অবগত করতে এক সংবাদ সম্মেলনের তারা আয়োজন করেন এবং এর জন্য ঘটনার পূর্ণাঙ্গ তদন্ত হওয়া প্রয়োজন।
উল্লেখ্য, গত ১৪ এপ্রিল বিকেলে পটুয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষার্থী হুসাইন মোহাম্মদ আশিক পানিতে ডুবে অসুস্থ হয়ে পটুয়াখালী ২৫০ শয্যার হাসপাতালের নিবিড় পরিচর্যা কেন্দ্রে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা গেছে। ওই দিন দুপুরে আশিক সহপাঠীদের সাথে পুকুরের গোসলে গিয়ে পানিতে ডুবে অসুস্থ হয়।
আশিকের মৃত্যুর খবরে বিক্ষুব্ধ হয়ে ওঠে শিক্ষার্থীরা। সহপাঠির মৃত্যুর জন্য শিক্ষার্থীরা চিকিৎসকের অবহেলাকে দায়ী করে হাসপাতালের সামনে বিক্ষোভ ও ভাঙচুর করে।