গাইবান্ধার সাঘাটা উপজেলার হাট ভরতখালীতে ঐতিহ্যবাহী তীর্থস্থান কাষ্ঠকালী মন্দিরে জমে উঠেছে ভক্তদের মনোবাসনা পূরণের মেলা। দেশ-বিদেশের নানা প্রান্ত থেকে মনোবাসনা পূরণের জন্য কাষ্ঠকালী মন্দিরে পূজা দেয়ার উদ্দেশ্যে ভক্তদের সমাগম বেড়েই চলছে।
প্রতি বৈশাখ মাসে প্রতি শনি ও মঙ্গলবার এই তীর্থস্থানে সনাতনী ভক্তদের মনোবাসনা পূরণের পূজা হয়ে থাকে। চলতি বছর শেষ মেলা বসবে ৩০ বৈশাখে। এখানে পাপ মোচন করে মানত পূরণের জন্য পাঠা ও কবুতর বলি দিতে আসেন ভক্তরা। এ ছাড়াও দেশে বিদেশ থেকে অনলাইনেও এখানে পাঠাবলি ও পূজা দিয়ে থাকে। মন্দিরের সঙ্গেই একটি বিকেল আকৃতি বটগাছে ভক্তরা লাল সুতা বেঁধে মনোবাসনা পূরনে প্রার্থনা করে থাকেন।
মেলা উৎযাপন কমিটির সদস্য সুমন দেব সাহা জানান, বিগত বছরের চেয়ে চলতি বছরের মেলায় ভক্তদের সমাগম বেশি। মেলায় প্রতিদিন অন্ততপক্ষে ৩ শতাধিক পাঠা বলি হচ্ছে বলে তিনি উল্লেখ করেন। এ ছাড়াও তিনি বলেন, মেলায় প্রয়োজনীয় সংখ্যক স্বেচ্ছাসেবকের পাশাপাশি সিসি ক্যামেরার মাধ্যমে নিরাপত্তা নিশ্চিত করা হয়েছে।
জনশ্রুতি আছে, প্রায় ৩০০ বছর আগে এ মন্দির নির্মিত হয়েছিল। তৎকালীন জমিদার রমনী কান্ত রায় শ্রী শ্রী কাষ্ঠকালি দেবতার স্বপ্নাদেশ পান যে, আমি তো ঘাটে এসেছি, তুই আমাকে পূজা দে। জমিদার এই পোড়া কাঠের টুকরোটিকে পূজা দিলে এখান থেকেই এটি কালী মূর্তিতে রূপান্তরিত হয়। তখন থেকে নিয়মিত পূজা অর্চনা হয়ে আসছে।
সোমবার, ২৮ এপ্রিল ২০২৫
গাইবান্ধার সাঘাটা উপজেলার হাট ভরতখালীতে ঐতিহ্যবাহী তীর্থস্থান কাষ্ঠকালী মন্দিরে জমে উঠেছে ভক্তদের মনোবাসনা পূরণের মেলা। দেশ-বিদেশের নানা প্রান্ত থেকে মনোবাসনা পূরণের জন্য কাষ্ঠকালী মন্দিরে পূজা দেয়ার উদ্দেশ্যে ভক্তদের সমাগম বেড়েই চলছে।
প্রতি বৈশাখ মাসে প্রতি শনি ও মঙ্গলবার এই তীর্থস্থানে সনাতনী ভক্তদের মনোবাসনা পূরণের পূজা হয়ে থাকে। চলতি বছর শেষ মেলা বসবে ৩০ বৈশাখে। এখানে পাপ মোচন করে মানত পূরণের জন্য পাঠা ও কবুতর বলি দিতে আসেন ভক্তরা। এ ছাড়াও দেশে বিদেশ থেকে অনলাইনেও এখানে পাঠাবলি ও পূজা দিয়ে থাকে। মন্দিরের সঙ্গেই একটি বিকেল আকৃতি বটগাছে ভক্তরা লাল সুতা বেঁধে মনোবাসনা পূরনে প্রার্থনা করে থাকেন।
মেলা উৎযাপন কমিটির সদস্য সুমন দেব সাহা জানান, বিগত বছরের চেয়ে চলতি বছরের মেলায় ভক্তদের সমাগম বেশি। মেলায় প্রতিদিন অন্ততপক্ষে ৩ শতাধিক পাঠা বলি হচ্ছে বলে তিনি উল্লেখ করেন। এ ছাড়াও তিনি বলেন, মেলায় প্রয়োজনীয় সংখ্যক স্বেচ্ছাসেবকের পাশাপাশি সিসি ক্যামেরার মাধ্যমে নিরাপত্তা নিশ্চিত করা হয়েছে।
জনশ্রুতি আছে, প্রায় ৩০০ বছর আগে এ মন্দির নির্মিত হয়েছিল। তৎকালীন জমিদার রমনী কান্ত রায় শ্রী শ্রী কাষ্ঠকালি দেবতার স্বপ্নাদেশ পান যে, আমি তো ঘাটে এসেছি, তুই আমাকে পূজা দে। জমিদার এই পোড়া কাঠের টুকরোটিকে পূজা দিলে এখান থেকেই এটি কালী মূর্তিতে রূপান্তরিত হয়। তখন থেকে নিয়মিত পূজা অর্চনা হয়ে আসছে।