খাগড়াছড়ি পার্বত্য জেলায় বান্দরবানের থানচিতে খেয়াং নারীকে ধর্ষণের পর হত্যার প্রতিবাদে রামগড়ে বিক্ষোভ মিছিল করেছে। ‘পাহাড়ের নারী নিরাপত্তার প্রধান হুমকি সেনা-সেটেলার প্রত্যাহার কর’ স্লোগানে বান্দরবানের থানচিতে এক পাহাড়ি গৃহবধূকে (খেয়াং নারী) সংঘবদ্ধ ধর্ষণের পর হত্যার প্রতিবাদে ও অবিলম্বে ধর্ষকদের গ্রেপ্তারপূর্বক সর্বোচ্চ সাজার দাবিতে খাগড়াছড়ির রামগড়ে পাহাড়ি ছাত্র পরিষদ ও গণতান্ত্রিক যুব ফোরামের যৌথ উদ্যোগে বিক্ষোভ মিছিল ও সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়েছে।
গতকাল বুধবার সকাল ১০টায় একটি বিক্ষোভ মিছিল খাগড়াছড়ি-ঢাকা সড়কে যৌথ খামার রাস্তায় গিয়ে সমাবেশে মিলিত হয়। এতে বক্তব্য রাখেন গণতান্ত্রিক যুব ফোরামের রামগড় উপজেলা শাখার সাংগঠনিক সম্পাদক নয়ন চাকমা ও পাহাড়ি ছাত্র পরিষদের রামগড় উপজেলা শাখার সভাপতি তৈমাং ত্রিপুরা। স্বাগত বক্তব্য রাখেন গণতান্ত্রিক যুব ফোরামের পাতাছড়া ইউনিয়নের সভাপতি গুরি বাবু চাকমা।
বক্তারা বলেন, গত ৫ মে বান্দরবানের থানচি উপজেলা ২নং তিন্দু ইউনিয়নের ৮নং ওয়ার্ড মংখয় পাড়া এলাকায় নিজের জুমে ধান রোপন করতে গেলে গৃহবধু চিংমা খেয়াংকে সংঘবদ্ধ ধর্ষণের পর নৃশংসভাবে হত্যা করা হয়।
এ ঘটনার দুই দিন অতিক্রান্ত হলেও পুলিশ কেন এখনো অপরাধীদের চিহ্নিত ও গ্রেপ্তার করতে পারেনি তা আমাদের বোধগম্য নয়।
বৃহস্পতিবার, ০৮ মে ২০২৫
খাগড়াছড়ি পার্বত্য জেলায় বান্দরবানের থানচিতে খেয়াং নারীকে ধর্ষণের পর হত্যার প্রতিবাদে রামগড়ে বিক্ষোভ মিছিল করেছে। ‘পাহাড়ের নারী নিরাপত্তার প্রধান হুমকি সেনা-সেটেলার প্রত্যাহার কর’ স্লোগানে বান্দরবানের থানচিতে এক পাহাড়ি গৃহবধূকে (খেয়াং নারী) সংঘবদ্ধ ধর্ষণের পর হত্যার প্রতিবাদে ও অবিলম্বে ধর্ষকদের গ্রেপ্তারপূর্বক সর্বোচ্চ সাজার দাবিতে খাগড়াছড়ির রামগড়ে পাহাড়ি ছাত্র পরিষদ ও গণতান্ত্রিক যুব ফোরামের যৌথ উদ্যোগে বিক্ষোভ মিছিল ও সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়েছে।
গতকাল বুধবার সকাল ১০টায় একটি বিক্ষোভ মিছিল খাগড়াছড়ি-ঢাকা সড়কে যৌথ খামার রাস্তায় গিয়ে সমাবেশে মিলিত হয়। এতে বক্তব্য রাখেন গণতান্ত্রিক যুব ফোরামের রামগড় উপজেলা শাখার সাংগঠনিক সম্পাদক নয়ন চাকমা ও পাহাড়ি ছাত্র পরিষদের রামগড় উপজেলা শাখার সভাপতি তৈমাং ত্রিপুরা। স্বাগত বক্তব্য রাখেন গণতান্ত্রিক যুব ফোরামের পাতাছড়া ইউনিয়নের সভাপতি গুরি বাবু চাকমা।
বক্তারা বলেন, গত ৫ মে বান্দরবানের থানচি উপজেলা ২নং তিন্দু ইউনিয়নের ৮নং ওয়ার্ড মংখয় পাড়া এলাকায় নিজের জুমে ধান রোপন করতে গেলে গৃহবধু চিংমা খেয়াংকে সংঘবদ্ধ ধর্ষণের পর নৃশংসভাবে হত্যা করা হয়।
এ ঘটনার দুই দিন অতিক্রান্ত হলেও পুলিশ কেন এখনো অপরাধীদের চিহ্নিত ও গ্রেপ্তার করতে পারেনি তা আমাদের বোধগম্য নয়।