ভারত-পাকিস্তান সংঘাতপূর্ণ পরিস্থিতিতে দেশের সীমান্তবর্তী জেলাগুলোতে বাড়তি সতর্কতারা জারি করা হয়েছে। জেলার আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির যাতে বিঘ্ন না ঘটে তার জন্য আইজিপি বাহারুল আলম এই সতর্কবার্তা দিয়েছেন।
গতকাল বুধবার বিকেলে রাজধানীর গুলশানে পুলিশের বার্ষিক শুটিং প্রতিযোগীতা এবং আইজিপি কাপ-২০২৪ এর এক অনুষ্ঠানে পুলিশ প্রধান সীমান্তবর্তী জেলা এসপিদের উদ্দেশ্যে এই সতর্কবার্তা দেন বলে জানিয়েছেন এআইজি (মিডিয়া) ইনামুল হক সাগর।
উপস্থিত সংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে আইজিপি বলেছেন, ভারতের সঙ্গে বাংলাদেশের সীমান্তবর্তী জেলার সংখ্যা ৩০টি। মায়ানমারের সঙ্গে বাংলাদেশের সীমান্ত জেলা ৩টি।
ভারত ও পাস্তিানের সংঘাতকে কেন্দ্র করে দেশের নিরাপত্তা বিঘিœত যাতে না হয় তার জন্য সতর্কবার্তা দেয়া হয়েছে। বাংলাদেশের আইনশৃঙ্খলা বাহিনী সবার্ত্বক চেষ্টা করবে যেনো বাংলাদেশের নিরাপত্তা বিঘ্নিত না হয়। সীমান্তবর্তী জেলার আইনশৃঙ্খলা বাহিনী সূত্র জানায়, আইজিপির নির্দেশের পরপরই জেলার পুলিশ সুপাররা ভারত পাকিস্তান সংঘাতে সম্প্রদায়িক সম্প্রীতি এবং সন্ত্রাসী যে কোনো ঘটনার জন্য সতর্ক থাকার বিষয় নির্দেশনা দেয়া হয়েছে।
জেলা এসপি ও বিভাগীয় পুলিশ কর্মকর্তারা বলেন, সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ভারত পাকিস্তান সংঘাত বা যুদ্ধের বিষয় বিভিন্ন ধরনের উসকানী মূলক পোস্ট দেয়া হচ্ছে। এই বিষয় ধমীয় নেতা, ধর্মীয় প্রতিষ্ঠান এবং এর সঙ্গে জড়িত সংশ্লিষ্ট সব পক্ষকে সতর্ক থাকা এবং যারা এই সব কর্মকাণ্ডে জড়িত তাদেরকে বিরত রাখার কার্যক্রম নিতে বলা হয়েছে। এই ছাড়াও প্রত্যেক পুলিশ লাইনে দ্রুত সাড়া দেয়ার জন্য পুলিশের টিম প্রস্তুত রাখা হয়েছে।
বৃহস্পতিবার, ০৮ মে ২০২৫
ভারত-পাকিস্তান সংঘাতপূর্ণ পরিস্থিতিতে দেশের সীমান্তবর্তী জেলাগুলোতে বাড়তি সতর্কতারা জারি করা হয়েছে। জেলার আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির যাতে বিঘ্ন না ঘটে তার জন্য আইজিপি বাহারুল আলম এই সতর্কবার্তা দিয়েছেন।
গতকাল বুধবার বিকেলে রাজধানীর গুলশানে পুলিশের বার্ষিক শুটিং প্রতিযোগীতা এবং আইজিপি কাপ-২০২৪ এর এক অনুষ্ঠানে পুলিশ প্রধান সীমান্তবর্তী জেলা এসপিদের উদ্দেশ্যে এই সতর্কবার্তা দেন বলে জানিয়েছেন এআইজি (মিডিয়া) ইনামুল হক সাগর।
উপস্থিত সংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে আইজিপি বলেছেন, ভারতের সঙ্গে বাংলাদেশের সীমান্তবর্তী জেলার সংখ্যা ৩০টি। মায়ানমারের সঙ্গে বাংলাদেশের সীমান্ত জেলা ৩টি।
ভারত ও পাস্তিানের সংঘাতকে কেন্দ্র করে দেশের নিরাপত্তা বিঘিœত যাতে না হয় তার জন্য সতর্কবার্তা দেয়া হয়েছে। বাংলাদেশের আইনশৃঙ্খলা বাহিনী সবার্ত্বক চেষ্টা করবে যেনো বাংলাদেশের নিরাপত্তা বিঘ্নিত না হয়। সীমান্তবর্তী জেলার আইনশৃঙ্খলা বাহিনী সূত্র জানায়, আইজিপির নির্দেশের পরপরই জেলার পুলিশ সুপাররা ভারত পাকিস্তান সংঘাতে সম্প্রদায়িক সম্প্রীতি এবং সন্ত্রাসী যে কোনো ঘটনার জন্য সতর্ক থাকার বিষয় নির্দেশনা দেয়া হয়েছে।
জেলা এসপি ও বিভাগীয় পুলিশ কর্মকর্তারা বলেন, সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ভারত পাকিস্তান সংঘাত বা যুদ্ধের বিষয় বিভিন্ন ধরনের উসকানী মূলক পোস্ট দেয়া হচ্ছে। এই বিষয় ধমীয় নেতা, ধর্মীয় প্রতিষ্ঠান এবং এর সঙ্গে জড়িত সংশ্লিষ্ট সব পক্ষকে সতর্ক থাকা এবং যারা এই সব কর্মকাণ্ডে জড়িত তাদেরকে বিরত রাখার কার্যক্রম নিতে বলা হয়েছে। এই ছাড়াও প্রত্যেক পুলিশ লাইনে দ্রুত সাড়া দেয়ার জন্য পুলিশের টিম প্রস্তুত রাখা হয়েছে।