যশোর শহরের রেলগেট চোরমারা দিঘির পাড় এলাকায় ৩ বিঘা আয়তনের একটি পুকুর ভরাটের কাজ চলছে। ইতোমধ্যে পুকুরটির দুই-তৃতীয়াংশ মাটি ফেলে ভরাট করা হয়েছে। বাকি অংশও দ্রুত ভরাটের পথে। এই পুকুরটির একদম পাশেই প্রায় একই আয়তনের আরো একটি পুকুর ভরাটের প্রস্তুতি চলছে বলে স্থানীয়রা জানিয়েছেন। অথচ পরিবেশ সংরক্ষণ আইন অনুযায়ী, জলাধার ভরাট বা জমির শ্রেণি পরিবর্তন নিষিদ্ধ। বাংলাদেশ পরিবেশ সংরক্ষণ আইন, ১৯৯৫ অনুযায়ী জলাধার হিসেবে চিহ্নিত জায়গা ভরাট বা এর শ্রেণি পরিবর্তন করা যাবে না। রেলগেট এলাকার বাসিন্দা জিল্লুর রহমান মানিক তার মালিকানাধীন পুকুরটি ভরাট করছেন।
ভরাটের প্রস্তুতি নেওয়া পার্শ্ববর্তী আরেকটি পুকুরও তার মালিকানাধীন। সেটিও দ্রুতই ভরাট করা হবে।
সম্প্রতি সরেজমিন গিয়ে দেখা যায়, মাটি ফেলে স্তূপ করার পর ছোট আকৃতির একটি এস্কেভেটর দিয়ে পুকুরটি ভরাট করা হচ্ছে। শহরের প্রধান সড়ক দিয়ে ট্রাকট্রর-ট্রলিতে করে মাটি বহন করা হচ্ছে।
দিনে দুপুরে বেআইনিভাবে পরিবেশ সংরক্ষণ ও জমির শ্রেণি পরিবর্তন সংক্রান্ত আইন লঙ্ঘন করে পুকুরটি ভরাট চলছে। স্থানীয়রা জানান, পুকুরটির মালিক ধনাঢ্য ব্যক্তি হওয়ায় নির্বিঘ্নে পুকুরটি ভরাট করছেন। এই পুকুরের পাশে আরো একটি পুকুরের মালিক তিনি। সেটিও ভরাট করার প্রস্তুতি নিয়েছেন।এই ব্যাপারে জানতে চাইলে পুকুরের মালিক জিল্লুর রহমান মানিক বলেন, যেটি ভরাট করা হচ্ছে সেটি আসলে পুকুর নয়; একটি আবাদি জমি।
পানি জমে যাওয়ায় মাটি ফেলে উঁচু করা হচ্ছে। পরিবেশ অধিদপ্তর যশোর কার্যালয়ের উপ-পরিচালক এমদাদুল হক বলেন, খোঁজ-খবর নিয়ে দ্রুত ওই পুকুরে মাটি ভরাট করার কাজ বন্ধ করে দেয়া হবে।
বৃহস্পতিবার, ০৮ মে ২০২৫
যশোর শহরের রেলগেট চোরমারা দিঘির পাড় এলাকায় ৩ বিঘা আয়তনের একটি পুকুর ভরাটের কাজ চলছে। ইতোমধ্যে পুকুরটির দুই-তৃতীয়াংশ মাটি ফেলে ভরাট করা হয়েছে। বাকি অংশও দ্রুত ভরাটের পথে। এই পুকুরটির একদম পাশেই প্রায় একই আয়তনের আরো একটি পুকুর ভরাটের প্রস্তুতি চলছে বলে স্থানীয়রা জানিয়েছেন। অথচ পরিবেশ সংরক্ষণ আইন অনুযায়ী, জলাধার ভরাট বা জমির শ্রেণি পরিবর্তন নিষিদ্ধ। বাংলাদেশ পরিবেশ সংরক্ষণ আইন, ১৯৯৫ অনুযায়ী জলাধার হিসেবে চিহ্নিত জায়গা ভরাট বা এর শ্রেণি পরিবর্তন করা যাবে না। রেলগেট এলাকার বাসিন্দা জিল্লুর রহমান মানিক তার মালিকানাধীন পুকুরটি ভরাট করছেন।
ভরাটের প্রস্তুতি নেওয়া পার্শ্ববর্তী আরেকটি পুকুরও তার মালিকানাধীন। সেটিও দ্রুতই ভরাট করা হবে।
সম্প্রতি সরেজমিন গিয়ে দেখা যায়, মাটি ফেলে স্তূপ করার পর ছোট আকৃতির একটি এস্কেভেটর দিয়ে পুকুরটি ভরাট করা হচ্ছে। শহরের প্রধান সড়ক দিয়ে ট্রাকট্রর-ট্রলিতে করে মাটি বহন করা হচ্ছে।
দিনে দুপুরে বেআইনিভাবে পরিবেশ সংরক্ষণ ও জমির শ্রেণি পরিবর্তন সংক্রান্ত আইন লঙ্ঘন করে পুকুরটি ভরাট চলছে। স্থানীয়রা জানান, পুকুরটির মালিক ধনাঢ্য ব্যক্তি হওয়ায় নির্বিঘ্নে পুকুরটি ভরাট করছেন। এই পুকুরের পাশে আরো একটি পুকুরের মালিক তিনি। সেটিও ভরাট করার প্রস্তুতি নিয়েছেন।এই ব্যাপারে জানতে চাইলে পুকুরের মালিক জিল্লুর রহমান মানিক বলেন, যেটি ভরাট করা হচ্ছে সেটি আসলে পুকুর নয়; একটি আবাদি জমি।
পানি জমে যাওয়ায় মাটি ফেলে উঁচু করা হচ্ছে। পরিবেশ অধিদপ্তর যশোর কার্যালয়ের উপ-পরিচালক এমদাদুল হক বলেন, খোঁজ-খবর নিয়ে দ্রুত ওই পুকুরে মাটি ভরাট করার কাজ বন্ধ করে দেয়া হবে।