ঝিনাইদহের মহেশপুর উপজেলার যুগীহুদা গ্রামের চাষি মো. আব্দুর রশিদ আঙুর চাষে ব্যাপক সফলতা পেয়েছেন। তার বাগানজুড়ে গাছে গাছে থোকা থোকা লাল, কালো ও সবুজ রঙের আঙুর ঝুলছে। দৃষ্টিনন্দন এই আঙুরের বাগান দেখতে বিভিন্ন স্থান থেকে মানুষ আসছে। তারা অনুপ্রাণিতও হচ্ছে।
চাষি আব্দুর রশিদ জানান, গত বছর ৮০ শতক জমিতে আঙুর চাষ শুরু করেন। ৩০০ গাছ লাগান। গাছ বড়ো হলে মাচায় তুলে দেয়া হয়। লাইন করে গাছ লাগাতে হয়। গাছ মাচায় ছড়িয়ে পড়ে। বড়ো হলে ফুল-ফল ধরতে শুরু করে। আমাদের মধ্যে একটা ধারণা আছে, দেশে উৎপাদিত আঙুর টক হয়। কিন্তু এই ধারণা সত্য নয়। তার বাগানে তিন জাতের আঙুর হয়। কোনোটি লাল, কোনোটি কালো, আবার কোনোটি সবুজ। সবগুলোই সুমিষ্ট। এবার প্রচুর আঙুর ধরেছে। ভারে গাছ ঝুলে পড়ছে। প্রতিটি গাছে ২৫ কেজি থেকে ৩০ কেজি পর্যন্ত আঙ্গুর ধরেছে।
বিভিন্ন স্থান থেকে পাইকারেরা এসে কিনে নিয়ে যাচ্ছেন। তবে এ বছর স্থানীয় ব্যবসায়িদের বেশি চাহিদা। পাইকারি প্রতি কেজি ৩৫০ টাকা দরে বিক্রি করছেন। আর প্রতিদিন ১৪-১৫ কেজি করে আঙুর বাগান দেখতে আসা লোকদের খাওয়ান। এবার ৩০ লাখ টাকার আঙুর বিক্রি হবে বলে আশা করছেন। তিনি দেশের ভেতর ও বাইরের বিভিন্ন দেশ থেকে চারা সংগ্রহ করেছেন। গাছে গোবরের সার প্রয়োগ করে ধাকেন। আবার মাঝে মাঝে পটাশ সার প্রয়োগ করে থাকেন। কীটনাশক ব্যবহার করেন না। বাগানের আয়তন বাড়িয়েছেন। নতুন করে দুই বিঘা জমিতে চারা লাগিয়েছেন।
তিনি জানান, দেশে আঙুর চাষের প্রসার ঘটালে বিদেশ থেকে আমদানির প্রয়োজন হবে না। মহেশপুর থেকে যেসব মিডিয়াকর্মী মো. আব্দুর রশিদের আঙুর খেয়েছেন, তার প্রশংসা করেছেন। তার বাগানের আঙুর সুমিষ্ট বলে জানান। মহেশপুর উপজেলা কৃষি অফিসার ইয়াসমিন সুলতানা বলেন, তিনি মো. আব্দুর রশিদের আঙুরের বাগান দেখেছেন। বাজারের আঙুরের চেয়ে ভালো মিষ্ট।
সোমবার, ১২ মে ২০২৫
ঝিনাইদহের মহেশপুর উপজেলার যুগীহুদা গ্রামের চাষি মো. আব্দুর রশিদ আঙুর চাষে ব্যাপক সফলতা পেয়েছেন। তার বাগানজুড়ে গাছে গাছে থোকা থোকা লাল, কালো ও সবুজ রঙের আঙুর ঝুলছে। দৃষ্টিনন্দন এই আঙুরের বাগান দেখতে বিভিন্ন স্থান থেকে মানুষ আসছে। তারা অনুপ্রাণিতও হচ্ছে।
চাষি আব্দুর রশিদ জানান, গত বছর ৮০ শতক জমিতে আঙুর চাষ শুরু করেন। ৩০০ গাছ লাগান। গাছ বড়ো হলে মাচায় তুলে দেয়া হয়। লাইন করে গাছ লাগাতে হয়। গাছ মাচায় ছড়িয়ে পড়ে। বড়ো হলে ফুল-ফল ধরতে শুরু করে। আমাদের মধ্যে একটা ধারণা আছে, দেশে উৎপাদিত আঙুর টক হয়। কিন্তু এই ধারণা সত্য নয়। তার বাগানে তিন জাতের আঙুর হয়। কোনোটি লাল, কোনোটি কালো, আবার কোনোটি সবুজ। সবগুলোই সুমিষ্ট। এবার প্রচুর আঙুর ধরেছে। ভারে গাছ ঝুলে পড়ছে। প্রতিটি গাছে ২৫ কেজি থেকে ৩০ কেজি পর্যন্ত আঙ্গুর ধরেছে।
বিভিন্ন স্থান থেকে পাইকারেরা এসে কিনে নিয়ে যাচ্ছেন। তবে এ বছর স্থানীয় ব্যবসায়িদের বেশি চাহিদা। পাইকারি প্রতি কেজি ৩৫০ টাকা দরে বিক্রি করছেন। আর প্রতিদিন ১৪-১৫ কেজি করে আঙুর বাগান দেখতে আসা লোকদের খাওয়ান। এবার ৩০ লাখ টাকার আঙুর বিক্রি হবে বলে আশা করছেন। তিনি দেশের ভেতর ও বাইরের বিভিন্ন দেশ থেকে চারা সংগ্রহ করেছেন। গাছে গোবরের সার প্রয়োগ করে ধাকেন। আবার মাঝে মাঝে পটাশ সার প্রয়োগ করে থাকেন। কীটনাশক ব্যবহার করেন না। বাগানের আয়তন বাড়িয়েছেন। নতুন করে দুই বিঘা জমিতে চারা লাগিয়েছেন।
তিনি জানান, দেশে আঙুর চাষের প্রসার ঘটালে বিদেশ থেকে আমদানির প্রয়োজন হবে না। মহেশপুর থেকে যেসব মিডিয়াকর্মী মো. আব্দুর রশিদের আঙুর খেয়েছেন, তার প্রশংসা করেছেন। তার বাগানের আঙুর সুমিষ্ট বলে জানান। মহেশপুর উপজেলা কৃষি অফিসার ইয়াসমিন সুলতানা বলেন, তিনি মো. আব্দুর রশিদের আঙুরের বাগান দেখেছেন। বাজারের আঙুরের চেয়ে ভালো মিষ্ট।