দিনাজপুরের বিরামপুরের পার্শ্ববতী নবাবগঞ্জ উপজেলায় গোয়ালঘরে ফ্যান লাগাতে গিয়ে বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে এক যুবক নিহত হয়েছেন। অপরদিকে, সুনামগঞ্জের তাহিরপুরে বাথরুমের থাকা মোটরের লাইনে বিদ্যুৎতায়িত হয়ে এক মাদ্রাসাছাত্রের মৃত্যু হয়েছে। এই বিষয়ে আমাদের প্রতিনিধিদের পাঠানো খবর-
হিলি (দিনাজপুর) : দিনাজপুরের বিরামপুরের পার্শ্ববতী নবাবগঞ্জ উপজেলায় গোয়ালঘরে ফ্যান লাগাতে গিয়ে বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে আনিছুর ইসলাম নামে এক যুবক নিহত হয়েছেন। গতকাল রোববার দুপুরে উপজেলার খটখটিয়া কৃষ্টপুর গ্রামে এই ঘটনা ঘটে। নিহত আনিছুর ইসলাম খটখটিয়া কৃষ্টপুর গ্রামের মৃত আজিজুর রহমানের ছেলে। জানা যায়, গতকাল রোববার দুপুরে গোয়ালঘরে ফ্যান লাগাতে গিয়ে বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হন আনিছুর ইসলাম। পরে গুরুত্বর আহত অবস্থায় তাকে উদ্ধার করে বিরামপুর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে যাওয়া হলে, সেখানে চিকিৎসাধীন অবস্থায় দুপুর ২টায় আনিছুর ইসলামের মৃত্যু হয়। বিরামপুর থানার ওসি মমতাজুল হক হাসপাতাল পরিদর্শন করেছেন এবং ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করেছেন।
তাহিরপুর (সুনামগঞ্জ) : সুনামগঞ্জের তাহিরপুরে বাথরুমের থাকা মোটরের লাইনে বিদ্যুৎতায়িত হয়ে শাহিন আলম (১৩) নামে এক মাদ্রাসাছাত্রের মৃত্যু হয়েছে। সে বাদাঘাট দারুল ইসলাম মডেল মাদ্রাসার (নুরানী) প্রথম শ্রেণীর শিক্ষার্থী ও উপজেলার উত্তর বড়দল ইউনিয়নে জামতলা (ফকির নগর) গ্রামের সাজিনুর রহমানের ছেলে। জানা গেছে, গতকাল রোববার সকাল ৯টায় সহপাঠীদের সাথে মাদ্রাসায় যায় শাহিন। সকাল ১০টা ৪০ মিনিটে সে প্রাকৃতিক ডাকে সাড়া দিতে গিয়ে মাদ্রাসার বাথরুমে যায়। পরে বাথরুমের থাকা মোটরের লাইনে বিদ্যুৎতায়িত হয় সে। এতে তার হাত, পা, কপাল ও শরীরে বিভিন্ন অংশ ঝলসে গিয়ে বাথরু,েই মৃত্যুবরণ করে সে। ১৫/২০ মিনিট পেরিয়েগেলেও শাহিন আলম ভাতরুম থেকে বেড়ি না আসলে মাদ্রাসার শিক্ষক মওলানা শফিকুল ইসলাম ভাতরুমের দরজার উপর ফাঁকা জায়গা দিয়ে ভিতরে ঢুকে মৃত অবস্থায় উদ্ধার করে পরিবারকে জানান। পরে মাদ্রাসার শিক্ষক ও শিক্ষার্থীরা তাকে বাদাঘাট বাজারের মক্কা টাওয়ারে থাকা পপুলার ডায়াগনস্টিক সেন্টারে নিয়ে গেলে, সেখানে কর্তব্যরত চিকিৎসক শাহিনকে মৃত ঘোষণা করে। খবর পেয়ে বাদাঘাট পুলিশ ফাঁড়ির ইনচার্জ এসআই হাফিজ উদ্দিন ঘটনাস্থল পরিদর্শন করে মরদেহের সুরতহাল রিপোর্ট তৈরি করেন। দারুল ইসলাম মডেল মাদ্রাসার (নুরানী) অধ্যক্ষ মুফতি আব্দুর রাকিব ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করেছেন। বাদাঘাট পুলিশ ফাঁড়ির ইনচার্জ হাফিজুল ইসলাম জানান, আমি ঘটনাস্থলে গিয়েছি। মরদেহ উদ্ধার করা হয়েছে। পরবর্তী প্রয়োজনীয় আইনগত প্রক্রিয়া শেষে মরদেহ তার পরিবারের সদস্যদের কাছে হস্তান্তর করা হবে।
সোমবার, ১২ মে ২০২৫
দিনাজপুরের বিরামপুরের পার্শ্ববতী নবাবগঞ্জ উপজেলায় গোয়ালঘরে ফ্যান লাগাতে গিয়ে বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে এক যুবক নিহত হয়েছেন। অপরদিকে, সুনামগঞ্জের তাহিরপুরে বাথরুমের থাকা মোটরের লাইনে বিদ্যুৎতায়িত হয়ে এক মাদ্রাসাছাত্রের মৃত্যু হয়েছে। এই বিষয়ে আমাদের প্রতিনিধিদের পাঠানো খবর-
হিলি (দিনাজপুর) : দিনাজপুরের বিরামপুরের পার্শ্ববতী নবাবগঞ্জ উপজেলায় গোয়ালঘরে ফ্যান লাগাতে গিয়ে বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে আনিছুর ইসলাম নামে এক যুবক নিহত হয়েছেন। গতকাল রোববার দুপুরে উপজেলার খটখটিয়া কৃষ্টপুর গ্রামে এই ঘটনা ঘটে। নিহত আনিছুর ইসলাম খটখটিয়া কৃষ্টপুর গ্রামের মৃত আজিজুর রহমানের ছেলে। জানা যায়, গতকাল রোববার দুপুরে গোয়ালঘরে ফ্যান লাগাতে গিয়ে বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হন আনিছুর ইসলাম। পরে গুরুত্বর আহত অবস্থায় তাকে উদ্ধার করে বিরামপুর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে যাওয়া হলে, সেখানে চিকিৎসাধীন অবস্থায় দুপুর ২টায় আনিছুর ইসলামের মৃত্যু হয়। বিরামপুর থানার ওসি মমতাজুল হক হাসপাতাল পরিদর্শন করেছেন এবং ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করেছেন।
তাহিরপুর (সুনামগঞ্জ) : সুনামগঞ্জের তাহিরপুরে বাথরুমের থাকা মোটরের লাইনে বিদ্যুৎতায়িত হয়ে শাহিন আলম (১৩) নামে এক মাদ্রাসাছাত্রের মৃত্যু হয়েছে। সে বাদাঘাট দারুল ইসলাম মডেল মাদ্রাসার (নুরানী) প্রথম শ্রেণীর শিক্ষার্থী ও উপজেলার উত্তর বড়দল ইউনিয়নে জামতলা (ফকির নগর) গ্রামের সাজিনুর রহমানের ছেলে। জানা গেছে, গতকাল রোববার সকাল ৯টায় সহপাঠীদের সাথে মাদ্রাসায় যায় শাহিন। সকাল ১০টা ৪০ মিনিটে সে প্রাকৃতিক ডাকে সাড়া দিতে গিয়ে মাদ্রাসার বাথরুমে যায়। পরে বাথরুমের থাকা মোটরের লাইনে বিদ্যুৎতায়িত হয় সে। এতে তার হাত, পা, কপাল ও শরীরে বিভিন্ন অংশ ঝলসে গিয়ে বাথরু,েই মৃত্যুবরণ করে সে। ১৫/২০ মিনিট পেরিয়েগেলেও শাহিন আলম ভাতরুম থেকে বেড়ি না আসলে মাদ্রাসার শিক্ষক মওলানা শফিকুল ইসলাম ভাতরুমের দরজার উপর ফাঁকা জায়গা দিয়ে ভিতরে ঢুকে মৃত অবস্থায় উদ্ধার করে পরিবারকে জানান। পরে মাদ্রাসার শিক্ষক ও শিক্ষার্থীরা তাকে বাদাঘাট বাজারের মক্কা টাওয়ারে থাকা পপুলার ডায়াগনস্টিক সেন্টারে নিয়ে গেলে, সেখানে কর্তব্যরত চিকিৎসক শাহিনকে মৃত ঘোষণা করে। খবর পেয়ে বাদাঘাট পুলিশ ফাঁড়ির ইনচার্জ এসআই হাফিজ উদ্দিন ঘটনাস্থল পরিদর্শন করে মরদেহের সুরতহাল রিপোর্ট তৈরি করেন। দারুল ইসলাম মডেল মাদ্রাসার (নুরানী) অধ্যক্ষ মুফতি আব্দুর রাকিব ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করেছেন। বাদাঘাট পুলিশ ফাঁড়ির ইনচার্জ হাফিজুল ইসলাম জানান, আমি ঘটনাস্থলে গিয়েছি। মরদেহ উদ্ধার করা হয়েছে। পরবর্তী প্রয়োজনীয় আইনগত প্রক্রিয়া শেষে মরদেহ তার পরিবারের সদস্যদের কাছে হস্তান্তর করা হবে।