সরকারিভাবে ধান সংগ্রহ অভিযান শুরু হলেও মানিকগঞ্জের সিংগাইর উপজেলায় এখনও ধান কেনা শুরু করতে পারছে না খাদ্য অফিস। মূলত কৃষকদের তালিকা প্রস্তুত না থাকায় এ জটিলতা সৃষ্টি হয়েছে। ফলে সরকারি খাদ্য গুদাম খালি থাকলেও কৃষকদের কাছ থেকে ধান কেনা সম্ভব হচ্ছে না।
উপজেলা খাদ্য অফিস সূত্রে জানা গেছে, এ বছর সিংগাইরে কৃষকদের নিকট থেকে ৩৬ টাকা কেজি দরে ৫৫৪ মেট্রিক টন ধান কেনার লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে। গত ২৪ এপ্রিল থেকে দেশের বিভিন্ন স্থানে ধান কেনা শুরু হলেও এই উপজেলায় তা হয়নি। তারা জানান, পূর্বের তালিকা অনুযায়ী এবার ধান কেনা হবে না। কৃষি অফিস থেকে হালনাগাদ কৃষকদের তালিকা সরবরাহ করলে সেই অনুযায়ী উপজেলা খাদ্য নিয়ন্ত্রণ কর্তৃপক্ষ কৃষকদের কাছ থেকে ধান ক্রয় করবেন।
এই বিষয়ে জানতে চাইলে সিংগাইর উপজেলা খাদ্য নিয়ন্ত্রক মোহাম্মদ ফারুক চৌধুরী বলেন, আমরা সঠিক সময়ে কৃষকদের হালনাগাদ তালিকার জন্য কৃষি অফিসকে মৌখিকভাবে জানিয়েছি। কিন্তু তারা এখন পর্যন্ত আমাদেরকে সেই তালিকা সরবরাহ করেনি। তাই আমরা এখনও ধান কেনা শুরু করতে পারিনি।
কিন্তু সিংগাইর উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা মো. হাবিবুল বাশার চৌধুরী বলেন, উপজেলা খাদ্য অফিস থেকে আমাদের লিখিতভাবে না জানানোর কারণে কৃষকদের হালনাগাদ তালিকা সরবরাহ করা সম্ভব হয়নি। এই ব্যাপারে কথা হলে সিংগাইর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মো. কামরুল হাসান সোহাগ বলেন, চিঠির অজুহাতে এমন পরস্পর বিরোধী বক্তব্য দেয়া ঠিক নয়। আমি ওই দুই অফিসকেই বলবো, যাতে তারা দ্রুত কাজ শুরু করে। ধান কেনা একটা চ্যালেঞ্জিং কাজ। তারপরও চেষ্টা তো করতে হবে!
বুধবার, ১৪ মে ২০২৫
সরকারিভাবে ধান সংগ্রহ অভিযান শুরু হলেও মানিকগঞ্জের সিংগাইর উপজেলায় এখনও ধান কেনা শুরু করতে পারছে না খাদ্য অফিস। মূলত কৃষকদের তালিকা প্রস্তুত না থাকায় এ জটিলতা সৃষ্টি হয়েছে। ফলে সরকারি খাদ্য গুদাম খালি থাকলেও কৃষকদের কাছ থেকে ধান কেনা সম্ভব হচ্ছে না।
উপজেলা খাদ্য অফিস সূত্রে জানা গেছে, এ বছর সিংগাইরে কৃষকদের নিকট থেকে ৩৬ টাকা কেজি দরে ৫৫৪ মেট্রিক টন ধান কেনার লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে। গত ২৪ এপ্রিল থেকে দেশের বিভিন্ন স্থানে ধান কেনা শুরু হলেও এই উপজেলায় তা হয়নি। তারা জানান, পূর্বের তালিকা অনুযায়ী এবার ধান কেনা হবে না। কৃষি অফিস থেকে হালনাগাদ কৃষকদের তালিকা সরবরাহ করলে সেই অনুযায়ী উপজেলা খাদ্য নিয়ন্ত্রণ কর্তৃপক্ষ কৃষকদের কাছ থেকে ধান ক্রয় করবেন।
এই বিষয়ে জানতে চাইলে সিংগাইর উপজেলা খাদ্য নিয়ন্ত্রক মোহাম্মদ ফারুক চৌধুরী বলেন, আমরা সঠিক সময়ে কৃষকদের হালনাগাদ তালিকার জন্য কৃষি অফিসকে মৌখিকভাবে জানিয়েছি। কিন্তু তারা এখন পর্যন্ত আমাদেরকে সেই তালিকা সরবরাহ করেনি। তাই আমরা এখনও ধান কেনা শুরু করতে পারিনি।
কিন্তু সিংগাইর উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা মো. হাবিবুল বাশার চৌধুরী বলেন, উপজেলা খাদ্য অফিস থেকে আমাদের লিখিতভাবে না জানানোর কারণে কৃষকদের হালনাগাদ তালিকা সরবরাহ করা সম্ভব হয়নি। এই ব্যাপারে কথা হলে সিংগাইর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মো. কামরুল হাসান সোহাগ বলেন, চিঠির অজুহাতে এমন পরস্পর বিরোধী বক্তব্য দেয়া ঠিক নয়। আমি ওই দুই অফিসকেই বলবো, যাতে তারা দ্রুত কাজ শুরু করে। ধান কেনা একটা চ্যালেঞ্জিং কাজ। তারপরও চেষ্টা তো করতে হবে!