গাজীপুর মহানগরীর সাইনবোর্ড এলাকার রিয়াজ এক্সপোর্ট অ্যাপারেলস লিমিটেড কারখানায় পানি পান করার পর শতাধিক শ্রমিক বমি ও পেটে ব্যথা নিয়ে হাসপাতালে গেছেন। রোববার দুপুরে এ ঘটনা ঘটে বলে জানান গাজীপুর শিল্পাঞ্চল-২ এর পুলিশ সুপার এ কে এম জহিরুল ইসলাম।
ঘটনার পর কারখানায় ছুটি ঘোষণা করা হয়েছে বলে জানান প্রতিষ্ঠানটির মহাব্যবস্থাপক (জিএম-প্রশাসন) মো. রাজন।
শ্রমিকদের বরাতে পুলিশ জানায়, ওই কারখানায় ২৮০০ শ্রমিক কর্মরত। প্রতিদিনের মতো তারা সকালে কাজে যোগ দেন। এ সময় কিছু শ্রমিক কারখানার সরবরাহ করা পানি পান করেন। কিছু সময় পর অনেকেই পেটে ব্যথা অনুভব করেন এবং কেউ কেউ বমি করতে থাকেন। প্রায় দেড়শ জন শ্রমিক আক্রান্ত হন।
কারখানা কর্তৃপক্ষ ও শ্রমিকরা অসুস্থদের স্থানীয় তায়রুননেছা মেমোরিয়াল মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে যান। হাসপাতালের জরুরি বিভাগের চিকিৎসক শাহ আলী জানান, “৬৭ জন হাসপাতালে ভর্তি রয়েছেন, তাদের মধ্যে ১১ জন অন্তঃসত্ত্বা। তাদের গাইনি বিভাগে নিবিড় পরিচর্যায় রাখা হয়েছে। ৭০-৭৫ জনকে প্রাথমিক চিকিৎসা দিয়ে ছেড়ে দেওয়া হয়েছে।”
রিয়াজ এক্সপোর্ট অ্যাপারেলস লিমিটেডের কর্মকর্তা রাজন বলেন, “কী কারণে এমন ঘটনা ঘটেছে তা নিয়ে আমরা খুবই উদ্বিগ্ন। খোঁজ নেওয়া হচ্ছে, কাজ চলছে।”
গাজীপুর শিল্প পুলিশ-২ এর পরিদর্শক ইসমাইল হোসেন বলেন, কারখানায় ছুটি ঘোষণা করা হয়েছে এবং মালিকপক্ষের সঙ্গে সমন্বয় করে অসুস্থ শ্রমিকদের সুচিকিৎসার ব্যবস্থা করা হয়েছে।
পুলিশ সুপার এ কে এম জহিরুল ইসলাম জানান, চিকিৎসার পর বেশিরভাগ শ্রমিকই এখন সুস্থ।
রোববার, ০১ জুন ২০২৫
গাজীপুর মহানগরীর সাইনবোর্ড এলাকার রিয়াজ এক্সপোর্ট অ্যাপারেলস লিমিটেড কারখানায় পানি পান করার পর শতাধিক শ্রমিক বমি ও পেটে ব্যথা নিয়ে হাসপাতালে গেছেন। রোববার দুপুরে এ ঘটনা ঘটে বলে জানান গাজীপুর শিল্পাঞ্চল-২ এর পুলিশ সুপার এ কে এম জহিরুল ইসলাম।
ঘটনার পর কারখানায় ছুটি ঘোষণা করা হয়েছে বলে জানান প্রতিষ্ঠানটির মহাব্যবস্থাপক (জিএম-প্রশাসন) মো. রাজন।
শ্রমিকদের বরাতে পুলিশ জানায়, ওই কারখানায় ২৮০০ শ্রমিক কর্মরত। প্রতিদিনের মতো তারা সকালে কাজে যোগ দেন। এ সময় কিছু শ্রমিক কারখানার সরবরাহ করা পানি পান করেন। কিছু সময় পর অনেকেই পেটে ব্যথা অনুভব করেন এবং কেউ কেউ বমি করতে থাকেন। প্রায় দেড়শ জন শ্রমিক আক্রান্ত হন।
কারখানা কর্তৃপক্ষ ও শ্রমিকরা অসুস্থদের স্থানীয় তায়রুননেছা মেমোরিয়াল মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে যান। হাসপাতালের জরুরি বিভাগের চিকিৎসক শাহ আলী জানান, “৬৭ জন হাসপাতালে ভর্তি রয়েছেন, তাদের মধ্যে ১১ জন অন্তঃসত্ত্বা। তাদের গাইনি বিভাগে নিবিড় পরিচর্যায় রাখা হয়েছে। ৭০-৭৫ জনকে প্রাথমিক চিকিৎসা দিয়ে ছেড়ে দেওয়া হয়েছে।”
রিয়াজ এক্সপোর্ট অ্যাপারেলস লিমিটেডের কর্মকর্তা রাজন বলেন, “কী কারণে এমন ঘটনা ঘটেছে তা নিয়ে আমরা খুবই উদ্বিগ্ন। খোঁজ নেওয়া হচ্ছে, কাজ চলছে।”
গাজীপুর শিল্প পুলিশ-২ এর পরিদর্শক ইসমাইল হোসেন বলেন, কারখানায় ছুটি ঘোষণা করা হয়েছে এবং মালিকপক্ষের সঙ্গে সমন্বয় করে অসুস্থ শ্রমিকদের সুচিকিৎসার ব্যবস্থা করা হয়েছে।
পুলিশ সুপার এ কে এম জহিরুল ইসলাম জানান, চিকিৎসার পর বেশিরভাগ শ্রমিকই এখন সুস্থ।