ব্রাহ্মণবাড়িয়ার নবীনগরে বাস ও অটোরিকশার মুখোমুখি সংঘর্ষে তিনজন নিহত হয়েছেন। ঈদযাত্রার পথে এই দুর্ঘটনায় প্রাণ হারান অটোরিকশার তিন আরোহী।
বৃহস্পতিবার ভোর পৌনে ৬টার দিকে উপজেলার ইব্রাহিমপুর ইউনিয়নের বাঁশবাজার-এতিমখানা সড়কে এ দুর্ঘটনা ঘটে। বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন নবীনগর সার্কেলের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার পিয়াস বসাক।
নিহতরা হলেন– নবীনগরের লাপাং গ্রামের মৃত হযরত আলীর ছেলে আবুল কাশেম (৫৮), নারায়নপুর গ্রামের বিল্লাল মিয়ার ছেলে সোহাগ মিয়া (১৯) এবং ফেনী জেলার দক্ষিণ ফরাদ নগরের আবুল খায়ের মিয়ার ছেলে নুরুল আলম (৫৫)।
পুলিশ জানায়, দুরন্ত পরিবহনের একটি বাস চট্টগ্রাম থেকে সিলেট যাওয়ার পথে বাঁশবাজার-এতিমখানা সড়কে একটি অটোরিকশার সঙ্গে মুখোমুখি সংঘর্ষে লিপ্ত হয়। সংঘর্ষে অটোরিকশাটি দুমড়ে-মুচড়ে যায় এবং ঘটনাস্থলেই তিন যাত্রীর মৃত্যু হয়।
দুর্ঘটনার পর বাসটি ফেলে চালক দ্রুত পালিয়ে যান।
অতিরিক্ত পুলিশ সুপার পিয়াস বসাক জানান, ঘটনার পর বাসটি শনাক্ত করা হয়েছে এবং চালককে আটকের চেষ্টা চলছে। “আইনগত ব্যবস্থা প্রক্রিয়াধীন রয়েছে,” বলেন তিনি।
বৃহস্পতিবার, ০৫ জুন ২০২৫
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার নবীনগরে বাস ও অটোরিকশার মুখোমুখি সংঘর্ষে তিনজন নিহত হয়েছেন। ঈদযাত্রার পথে এই দুর্ঘটনায় প্রাণ হারান অটোরিকশার তিন আরোহী।
বৃহস্পতিবার ভোর পৌনে ৬টার দিকে উপজেলার ইব্রাহিমপুর ইউনিয়নের বাঁশবাজার-এতিমখানা সড়কে এ দুর্ঘটনা ঘটে। বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন নবীনগর সার্কেলের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার পিয়াস বসাক।
নিহতরা হলেন– নবীনগরের লাপাং গ্রামের মৃত হযরত আলীর ছেলে আবুল কাশেম (৫৮), নারায়নপুর গ্রামের বিল্লাল মিয়ার ছেলে সোহাগ মিয়া (১৯) এবং ফেনী জেলার দক্ষিণ ফরাদ নগরের আবুল খায়ের মিয়ার ছেলে নুরুল আলম (৫৫)।
পুলিশ জানায়, দুরন্ত পরিবহনের একটি বাস চট্টগ্রাম থেকে সিলেট যাওয়ার পথে বাঁশবাজার-এতিমখানা সড়কে একটি অটোরিকশার সঙ্গে মুখোমুখি সংঘর্ষে লিপ্ত হয়। সংঘর্ষে অটোরিকশাটি দুমড়ে-মুচড়ে যায় এবং ঘটনাস্থলেই তিন যাত্রীর মৃত্যু হয়।
দুর্ঘটনার পর বাসটি ফেলে চালক দ্রুত পালিয়ে যান।
অতিরিক্ত পুলিশ সুপার পিয়াস বসাক জানান, ঘটনার পর বাসটি শনাক্ত করা হয়েছে এবং চালককে আটকের চেষ্টা চলছে। “আইনগত ব্যবস্থা প্রক্রিয়াধীন রয়েছে,” বলেন তিনি।