খাগড়াছড়ি পার্বত্য জেলার সীমান্ত নিরাপত্তায় কড়াকড়ি, রামগড়ে চোরাচালান ও পুশইন বন্ধে বিজিবি’র টহল জোরদার করা হয়েছে।
ঈদুল আজহাকে সামনে রেখে সীমান্ত নিরাপত্তা, চোরাচালান রোধ ও আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ে সাংবাদিকদের সঙ্গে মতবিনিময় করেছে খাগড়াছড়ি ব্যাটালিয়ন(৩২ বিজিবি)। বৃহস্পতিবার(৫ই জুন) দুপুরে ব্যাটালিয়নের সম্মেলন কক্ষে এ সংবাদ সম্মেলনের আয়োজন করেন ৩২বিজিবি’র অধিনায়ক লেফটেন্যান্ট কর্নেল কামরান কবির উদ্দিন।
সংবাদ সম্মেলনে বিজিবি অধিনায়ক জানান, ঈদ উপলক্ষে সীমান্ত দিয়ে কুরবানির গরু চোরাচালান এবং পরে কুরবানির চামড়া পাচার ঠেকাতে বিজিবি সর্বোচ্চ সতর্ক অবস্থানে রয়েছে। দেশে কুরবানির পশুর পর্যাপ্ত সরবরাহ রয়েছে। দেশীয় খামারিরা যাতে ক্ষতিগ্রস্ত না হন, সেজন্য সীমান্ত দিয়ে অবৈধভাবে বিদেশি গরু প্রবেশ রোধে কঠোর নজরদারি চলছে।”
তিনি জানান, ঈদের পর চামড়া পাচারের প্রবণতা বেড়ে যায়, যা রোধে সীমান্তে বিজিবির বিশেষ নজরদারি থাকবে। পাশাপাশি, সীমান্ত দিয়ে ‘পুশইন’ ঠেকাতেও বিজিবি কঠোর টহল এবং নজরদারি চালিয়ে যাচ্ছে। পুশইন প্রতিহত করতে নিয়মিতভাবে বিএসএফের সঙ্গে পতাকা বৈঠকসহ মৌখিক ও লিখিতভাবে প্রতিবাদ জানিয়ে আসছে বিজিবি।
বিজিবি অধিনায়ক আরও বলেন, “ঈদের দীর্ঘ ছুটিতে দেশের মানুষ যাতে নিরাপদে ও নির্বিঘ্নে ঈদ উদযাপন করতে পারে, সেজন্য সীমান্তে অতিরিক্ত টহল ও নিরাপত্তা জোরদার করা হয়েছে। একই সঙ্গে আইন-শৃঙ্খলা রক্ষা ও ঈদ জামাতের নিরাপত্তা নিশ্চিতে বিজিবি সর্বোচ্চ সতর্কতায় রয়েছে।”
ঈদুল আজহা উপলক্ষে রামগড়, ফটিকছড়ি সীমান্তে সবধরনের চোরাচালান, পুশইন, অবৈধ চামড়া পাচার বন্ধ এবং সীমান্তের নিরাপত্তা ও ঈদযাত্রা নির্বিঘ্ন করতে বিশেষ নিরাপত্তা ব্যবস্থা জোরদার করেছে রামগড় ৪৩বিজিবি। বৃহস্পতিবার(৫ই জুন) বেলা ১১টার দিকে সীমান্তের বিভিন্ন টহল ফাঁড়ি পরিদর্শন শেষে সাংবাদিকদের এ তথ্য জানান রামগড় জোন অধিনায়ক লেফটেন্যান্ট কর্নেল মো: আহসান উল ইসলাম।
তিনি বলেন, ঈদুল আজহাকে কেন্দ্র করে দায়িত্বপূর্ণ এলাকায় সর্বোচ্চ সতর্কতা ও নিরাপত্তা ব্যবস্থা গ্রহণ করেছে রামগড় ৪৩বিজিবি। সবধরনের চোরাচালান, পুশইন, অবৈধ চামড়া পাঁচার রোধে বিজিবির কঠোর অবস্থানের আছে এবং আগামীতেও অব্যাহত থাকবে। এসময় এডি রাজু আহমেদ সহ বিজিবির উর্ধতন কর্মকর্তাবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।
গত ৬ই মে খাগড়াছড়ির মাটিরাঙ্গা ও পানছড়ি সীমান্ত দিয়ে ৮১জনকে এবং ২২শে মে রামগড় সীমান্ত দিয়ে ৫জনকে বাংলাদেশে পুশইন করে ভারতীয় বিএসএফ।
শুক্রবার, ০৬ জুন ২০২৫
খাগড়াছড়ি পার্বত্য জেলার সীমান্ত নিরাপত্তায় কড়াকড়ি, রামগড়ে চোরাচালান ও পুশইন বন্ধে বিজিবি’র টহল জোরদার করা হয়েছে।
ঈদুল আজহাকে সামনে রেখে সীমান্ত নিরাপত্তা, চোরাচালান রোধ ও আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ে সাংবাদিকদের সঙ্গে মতবিনিময় করেছে খাগড়াছড়ি ব্যাটালিয়ন(৩২ বিজিবি)। বৃহস্পতিবার(৫ই জুন) দুপুরে ব্যাটালিয়নের সম্মেলন কক্ষে এ সংবাদ সম্মেলনের আয়োজন করেন ৩২বিজিবি’র অধিনায়ক লেফটেন্যান্ট কর্নেল কামরান কবির উদ্দিন।
সংবাদ সম্মেলনে বিজিবি অধিনায়ক জানান, ঈদ উপলক্ষে সীমান্ত দিয়ে কুরবানির গরু চোরাচালান এবং পরে কুরবানির চামড়া পাচার ঠেকাতে বিজিবি সর্বোচ্চ সতর্ক অবস্থানে রয়েছে। দেশে কুরবানির পশুর পর্যাপ্ত সরবরাহ রয়েছে। দেশীয় খামারিরা যাতে ক্ষতিগ্রস্ত না হন, সেজন্য সীমান্ত দিয়ে অবৈধভাবে বিদেশি গরু প্রবেশ রোধে কঠোর নজরদারি চলছে।”
তিনি জানান, ঈদের পর চামড়া পাচারের প্রবণতা বেড়ে যায়, যা রোধে সীমান্তে বিজিবির বিশেষ নজরদারি থাকবে। পাশাপাশি, সীমান্ত দিয়ে ‘পুশইন’ ঠেকাতেও বিজিবি কঠোর টহল এবং নজরদারি চালিয়ে যাচ্ছে। পুশইন প্রতিহত করতে নিয়মিতভাবে বিএসএফের সঙ্গে পতাকা বৈঠকসহ মৌখিক ও লিখিতভাবে প্রতিবাদ জানিয়ে আসছে বিজিবি।
বিজিবি অধিনায়ক আরও বলেন, “ঈদের দীর্ঘ ছুটিতে দেশের মানুষ যাতে নিরাপদে ও নির্বিঘ্নে ঈদ উদযাপন করতে পারে, সেজন্য সীমান্তে অতিরিক্ত টহল ও নিরাপত্তা জোরদার করা হয়েছে। একই সঙ্গে আইন-শৃঙ্খলা রক্ষা ও ঈদ জামাতের নিরাপত্তা নিশ্চিতে বিজিবি সর্বোচ্চ সতর্কতায় রয়েছে।”
ঈদুল আজহা উপলক্ষে রামগড়, ফটিকছড়ি সীমান্তে সবধরনের চোরাচালান, পুশইন, অবৈধ চামড়া পাচার বন্ধ এবং সীমান্তের নিরাপত্তা ও ঈদযাত্রা নির্বিঘ্ন করতে বিশেষ নিরাপত্তা ব্যবস্থা জোরদার করেছে রামগড় ৪৩বিজিবি। বৃহস্পতিবার(৫ই জুন) বেলা ১১টার দিকে সীমান্তের বিভিন্ন টহল ফাঁড়ি পরিদর্শন শেষে সাংবাদিকদের এ তথ্য জানান রামগড় জোন অধিনায়ক লেফটেন্যান্ট কর্নেল মো: আহসান উল ইসলাম।
তিনি বলেন, ঈদুল আজহাকে কেন্দ্র করে দায়িত্বপূর্ণ এলাকায় সর্বোচ্চ সতর্কতা ও নিরাপত্তা ব্যবস্থা গ্রহণ করেছে রামগড় ৪৩বিজিবি। সবধরনের চোরাচালান, পুশইন, অবৈধ চামড়া পাঁচার রোধে বিজিবির কঠোর অবস্থানের আছে এবং আগামীতেও অব্যাহত থাকবে। এসময় এডি রাজু আহমেদ সহ বিজিবির উর্ধতন কর্মকর্তাবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।
গত ৬ই মে খাগড়াছড়ির মাটিরাঙ্গা ও পানছড়ি সীমান্ত দিয়ে ৮১জনকে এবং ২২শে মে রামগড় সীমান্ত দিয়ে ৫জনকে বাংলাদেশে পুশইন করে ভারতীয় বিএসএফ।