ব্রাহ্মণবাড়িয়ার নাসিরনগর উপজেলায় জমি থেকে শসা চুরির ঘটনাকে কেন্দ্র করে দুই পক্ষের সংঘর্ষে অন্তত অর্ধশতাধিক লোক আহত হয়েছেন। মঙ্গলবার সকালে উপজেলার বুড়িশ্বর ইউনিয়নের শ্রীঘর গ্রামে এই ঘটনা ঘটে।
নাসিরনগর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. খায়রুল আলম জানান, পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে পুলিশ ঘটনাস্থলে পৌঁছে পাঁচজনকে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য আটক করেছে। বর্তমানে এলাকাটি শান্ত রয়েছে।
স্থানীয়দের বরাতে পুলিশ জানায়, সোমবার রাতে সুহেল মিয়ার জমি থেকে হৃদয় মিয়া শসা চুরি করেছেন বলে অভিযোগ ওঠে। হৃদয়কে আটক করে তার পরিবারের কাছে খবর দেয় সুহেলের পরিবার। পরে হৃদয়ের পক্ষের লোকজন ‘হাত ধরে ক্ষমা’ চাইলে, বিষয়টিকে ‘অপমানজনক’ বলে উল্লেখ করেন হৃদয়ের পক্ষের একজন মাতব্বর মীর্জা আলী। তিনি বিষয়টি "দেখে নেওয়ার" হুমকিও দেন।
এর জের ধরেই মঙ্গলবার সকাল থেকে উভয় পক্ষ দেশীয় অস্ত্রশস্ত্র নিয়ে সংঘর্ষে জড়িয়ে পড়ে, যা প্রায় তিন ঘণ্টা ধরে চলে। এতে দুই পক্ষ মিলিয়ে অন্তত ৫০ জন আহত হন। আহতদের মধ্যে বেশ কয়েকজনকে হবিগঞ্জের বিভিন্ন হাসপাতালে এবং অন্যদের নাসিরনগর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করা হয়েছে।
আহতদের মধ্যে সুহেল মিয়ার পক্ষের ২০ জন এবং হৃদয় মিয়ার পক্ষের অন্তত ৩০ জনের নাম পাওয়া গেছে। দুই পক্ষের লোকজনই একে অপরের বিরুদ্ধে পরিকল্পিত হামলার অভিযোগ করেছেন।
স্থানীয় জনপ্রতিনিধিদের উদ্ধৃত করে ওসি বলেন, “চেয়ারম্যান-মেম্বাররা বিষয়টি মীমাংসার জন্য উভয় পক্ষকে নিয়ে বৈঠকে বসার উদ্যোগ নিয়েছেন।”
---
মঙ্গলবার, ১০ জুন ২০২৫
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার নাসিরনগর উপজেলায় জমি থেকে শসা চুরির ঘটনাকে কেন্দ্র করে দুই পক্ষের সংঘর্ষে অন্তত অর্ধশতাধিক লোক আহত হয়েছেন। মঙ্গলবার সকালে উপজেলার বুড়িশ্বর ইউনিয়নের শ্রীঘর গ্রামে এই ঘটনা ঘটে।
নাসিরনগর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. খায়রুল আলম জানান, পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে পুলিশ ঘটনাস্থলে পৌঁছে পাঁচজনকে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য আটক করেছে। বর্তমানে এলাকাটি শান্ত রয়েছে।
স্থানীয়দের বরাতে পুলিশ জানায়, সোমবার রাতে সুহেল মিয়ার জমি থেকে হৃদয় মিয়া শসা চুরি করেছেন বলে অভিযোগ ওঠে। হৃদয়কে আটক করে তার পরিবারের কাছে খবর দেয় সুহেলের পরিবার। পরে হৃদয়ের পক্ষের লোকজন ‘হাত ধরে ক্ষমা’ চাইলে, বিষয়টিকে ‘অপমানজনক’ বলে উল্লেখ করেন হৃদয়ের পক্ষের একজন মাতব্বর মীর্জা আলী। তিনি বিষয়টি "দেখে নেওয়ার" হুমকিও দেন।
এর জের ধরেই মঙ্গলবার সকাল থেকে উভয় পক্ষ দেশীয় অস্ত্রশস্ত্র নিয়ে সংঘর্ষে জড়িয়ে পড়ে, যা প্রায় তিন ঘণ্টা ধরে চলে। এতে দুই পক্ষ মিলিয়ে অন্তত ৫০ জন আহত হন। আহতদের মধ্যে বেশ কয়েকজনকে হবিগঞ্জের বিভিন্ন হাসপাতালে এবং অন্যদের নাসিরনগর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করা হয়েছে।
আহতদের মধ্যে সুহেল মিয়ার পক্ষের ২০ জন এবং হৃদয় মিয়ার পক্ষের অন্তত ৩০ জনের নাম পাওয়া গেছে। দুই পক্ষের লোকজনই একে অপরের বিরুদ্ধে পরিকল্পিত হামলার অভিযোগ করেছেন।
স্থানীয় জনপ্রতিনিধিদের উদ্ধৃত করে ওসি বলেন, “চেয়ারম্যান-মেম্বাররা বিষয়টি মীমাংসার জন্য উভয় পক্ষকে নিয়ে বৈঠকে বসার উদ্যোগ নিয়েছেন।”
---